দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমানে বাংলাদেশে দ্বৈত পাসপোর্টধারী নাগরিকের সংখ্যা ১৩ হাজার ৯৩১ জন। যার মধ্যে বাংলাদেশী একজনকে নাগরিকত্ব দিলেন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন।
জানা গেছে, এর বাইরেও বিভিন্ন দেশের নাগরিকত্ব পেয়েছেন আরও ১৩ হাজার ৯৩০ জন। হাইকোর্টকে ইমিগ্রেশন পুলিশের দেওয়া প্রতিবেদন অনুসারে দেশপ্রতি দ্বৈত নাগরিকদের সংখ্যা হলো-
আমেরিকা ১০ হাজার ৭৭৪ জন
আফগানিস্তান ৯ জন
আলজেরিয়া ১ জন
এন্টিগুয়া ৫ জন
অস্ট্রেলিয়া ১৭৮ জন
অস্ট্রিয়া ৭ জন
বাহামিয়ান ১ জন
বাহরাইন ২ জন
বারবাডিয়ান ১ জন
বেলজিয়াম ২১ জন
ভুটান ২ জন
বলিভিয়া ১ জন
বসনিয়া ১ জন,
ব্রাজেলিয়ান ২ জন
ইংল্যান্ড ৫৬৮ জন
ব্রুনাই ২ জন
বুলগেরিয়া ১ জন
কানাডা ৩৮৯ জন
কম্বোডিয়া ২ জন
চিলি ১ জন
চায়না ১৭৭ জন
ডেনমার্ক ৫ জন
জিবুতি ১ জন
ডমিনিকান ৩ জন
ডাচ ১২ জন
পূর্ব টিমর্স ১ জন,
মিশর ১১ জন
সাইপ্রাস ২ জন
ফারো দ্বীপপুঞ্জ ১ জন
ফিলিপাইন ৪০ জন
ফিন্স ২১ জন
ফ্রান্স ২১ জন
জার্মান ২৩৮ জন
গ্রীক ৩ জন
হংকং ১৫ জন
ইন্ডিয়া ৬১৭ জন
ইন্দোনেশিয়া ৪০ জন
ইরান ৭ জন
ইরাক ৭ জন
আইরিশ ১১ জন
ইতালি ১১৭ জন
জাপান ৬৬ জন
জর্ডান ১ জন
কেনিয়া ৩ জন
উত্তর কোরিয়া ১ জন
দক্ষিণ কোরিয়া ৪১ জন
কুয়েত ২ জন এবং কিরগিজ ২ জন।
আরও রয়েছে- লাটভিয়ান ১ জন, লেবানন ২ জন, লিবিয়া ১ জন, লুক্সেমবার্গ ১ জন, মালয়েশিয়া ৭৬ জন, মালদ্বীপ ১৩ জন, মালিয়ান ৪ জন, মরিশাচে’র ২ জন, মালদোভান ২ জন, মঙ্গলীয়া’ন ৫ জন, মায়ানমার ৮ জন, নেপাল ২২ জন, নিউজিল্যান্ড ১২ জন, নাইজেরিয়ান ৩ জন, নরওয়ের ৩ জন, পাকিস্তানি ১১৯ জন, ফিলিস্তিনে ১ জন, পেরু ১ জন, ফিলিপাইনে ২ জন, পোল্যান্ডের ৪ জন, পর্তুগালে ৬ জন, কাতার ১ জন, রোমানিয়ান ৩ জন, রাশিয়া’ন ৬৫ জন, গ্রানাডা ১ জন।
সৌদি আরব ১০ জন, সিঙ্গাপুর ১৭ জন, সোমালিয়া ১৬ জন, দ: আফ্রিকা ১৩ জন, স্প্যানিশ ১১ জন, শ্রীলঙ্কা ৫৭ জন, সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস ৪ জন, সুইডেন ৫৯ জন, সুইজারল্যান্ড ২৩ জন, তাইওয়ান ৬ জন, তানজেনিয়া ৮ জন, থাইল্যান্ড ২৬ জন, তিমু’র ১ জন, ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাংগনিয়ান ১ জন, তুর্কি ১৫ জন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ৮ জন, উগান্ডা ৬ জন, ইউকরেইন ৪ জন, উজবেকিস্তান ২ জন, ভেনিজুয়েলা ২ জন, ভিয়েতনাম ৫ জন, ওয়ালেস এন্ড ফুটুনা ১ জন, ইয়েমেন ৩ জন এবং জিম্বাবুয়েতে ২ জন ব্যক্তি দ্বৈত নাগরিক হিসেবে দেশটিতে বসবাস করছেন।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।