দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঘি চুলে যত্নে ব্যবহার হয় সেটি হয়তো কখনও আমাদের চিন্তার মধ্যেই আসেনি। চুলের নানা যত্নে ব্যবহার করা যেতে পারে ঘি। এটি বেশ উপকারী একটি জিনিস।
চুলে খুশকির কারণে বা অন্য কোনো কারণে ঠিকমতো বৃদ্ধি হচ্ছে না। কিংবা হতে পারে খসখসে চুলের ত্বক। যে কোনো সমস্যায় চোখ বন্ধ করে ভরসা করতে পারেন ঘিয়ের উপর।
কন্ডিশনিং: রুক্ষ চুলের জন্য বাজার থেকে ঘি ও অলিভ অয়েল কিনে আনুন। ২ টেবল চামচ ঘিয়ের সঙ্গে মেশান ১ টেবল চামচ অলিভ অয়েল। এরপর চুলে মেখে তা ২০ মিনিট রাখুন। এরপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। চুল হবে চকচকে নরম ও সিল্কি।
স্পিটলিং: চুলের স্পিটলিং কিংবা ডগা ফেটে যাওয়ার সমস্যায় আপনি জর্জরিত? এই সমস্যার সমাধান করতে দরকার শুধুই ৩ চামচ ঘি। এরপর তা ভালো করে মাখিয়ে রাখুন চুলের ডগায়। দেখবেন স্পিটলিং-এর সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
খুশকি দূর করতে: এই সমস্যা হতে মুক্তি পেতে লেবুর রস থেকে নানা রকম টনিক, কিছুই বাদ দেননি আপনি। তবে ঘি মেখে দেখেন তাহলেই আমন্ড অয়েলের সঙ্গে ঘি মিশিয়ে মেখে নিন মাথার স্ক্যাল্পে। ১৫ মিনিট ধরে মাসাজ করতে হবে। এরপর গোলাপ জলে ধুয়ে ফেলুন আপনার চুল। দেখবেন খুশকি দূর হয়ে গেছে।
চুলের বৃদ্ধি: চুল লম্বা করতেও সাহায্য করে এই দেশি ঘি। চুলে ভালো করে ঘি মেখে কিছুক্ষণ পর আমলা বা পেঁয়াজের রস দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন। শ্যাম্পু করবেন এর পরের দিন।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।