The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মেদ ঝরানো ও আর্থ্রাইটিসের ব্যথা কমাতে পারে ঘি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এক চামচ ঘি আপনার জীবন বদলে দিতে পারে। সুস্থ থাকতে তাই ঘি হতে পারে আপনার জন্য অন্যতম ভরসা। কিন্তু কোন নিয়মে ঘি খেতে হবে? আজ জেনে নিন সেই বিষয়টি।

মেদ ঝরানো ও আর্থ্রাইটিসের ব্যথা কমাতে পারে ঘি 1

সেই আদি কাল থেকে গরম ভাতের সঙ্গে ঘি খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। বিশেষ করে বয়োজ্যেষ্ঠরা এভাবে ঘি খেতেই বেশি পছন্দ করেন। তবে এই ঘি যে শুধু স্বাদে ও গন্ধে অতুলনীয়, তাই নয়। ঘিয়ের স্বাস্থ্যগুণও অনেক। ঘিয়ে রয়েছে সুস্থ থাকার মন্ত্রও। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন, মিনারেলস সমৃদ্ধ ঘি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বা়ড়িয়ে তুলতে পারে, শরীরের প্রতিটি পেশিই শক্তিশালী করে, বাড়তি মেদ ঝরাতে সাহায্য করে, হাড় মজবুত করে, শরীরের প্রতিটি কোষই সচল রাখে। এক চামচ ঘি আপনার জীবন বদলে দিতে পারে। সুস্থ থাকতে তাই ঘি হতে পারে আপনার অন্যতম ভরসা।

বিরিয়ানি, পোলাও, নিরামিষ নানা তরকারির অন্যতম উপকরণই হলো এই ঘি। মাঝে-মধ্যেই এই ধরনের খাবার রেস্তোরাঁ অথবা বাড়িতে খাওয়া হয়। তবে তার মানে এই নয়, ঘি দিয়ে রান্না করা খাবার খেলে সুস্থ থাকা সম্ভব। ঘি শুধু খেলেই হবে না। খেতে হবে নিয়ম মেনে তবেই। তাহলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে। এতে আর্থ্রাইটিসের ব্যথা কমবে। দূরে থাকবে নানা রোগবালাই। কিন্তু কীভাবে ঘি খেলে পাওয়া যাবে উপকার? আপনাকে ঘি খেতে হবে খালি পেটে। তাহলেই সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যাবে। খালি পেটে ঘি খেলে ঠিক কী কী উপকার পাওয়া যাবে? জেনে নিন বিষয়টি।

# হজম ক্ষমতা শক্তিশালী করতে ঘি খুবই উপকারী। ঘিয়ে থাকা বাইটিরিক অ্যাসিড হজমক্ষমতা আরও বাড়িয়ে তোলে। ঘি খেলে হজমের কোনো সমস্যা হয়, এমন ধারনা রয়েছে অনেকের। এটি মোটেও ঠিক নয়, বরং হজমক্ষমতা উন্নত করতে ঘিয়ের জুড়ি নেই।

# শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতে ঘির জুড়ি মেনেই। ঘি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। ওজন হাতের মুঠোয় রাখতে ঘি ভিষণ উপকারী। ঘি মেদ গলাতেও সাহায্য করে।

# আবার দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতেও ঘি বেশ উপকারী। চোখ জ্বালা, চোখ থেকে পানি পড়ার মতো সমস্যা থেকে বাঁচতে ঘি হতে পারে অন্যতম একটি উপকরণ।

# শরীরের পেশি এবং হাড় মজবুত করে ঘি। তাই প্রতিদিন এক চামচ করে ঘি খাওয়ার অভ্যাস থাকল বার্ধক্যে হাঁটু ব্যথা, পায়ে ব্যথা নিয়ে ভাবতেই হবে না। এমনিতেই এই ব্যথা দূর হবে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali