দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতের মহারাষ্ট্রের পালঘরের কয়েকজন জেলে সম্প্রতি সমুদ্রে মাছ ধরতে যান। গভীর সমুদ্রে বিভিন্ন মাছের পাশাপাশি তারা পান ১৫৭টি ঘোল মাছ। এই মাছই বদলে দিয়েছে তাদের জীবন যাত্রা। মাছগুলো ভারতীয় মুদ্রায় বিক্রি করা হয় ১ কোটি ৩৩ লাখ টাকায়!
এনডিটিভির এক খবরে বলা হয়, সম্প্রতি হারবা দেবী থেকে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলেন চন্দ্রকান্ত তারে নামে জনৈক জেলে। ৮ জন সহকর্মীকে নিয়ে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন তিনি। সেই যাত্রাতেই তাদের জালে ধরা পড়ে দুর্মূল্য ঘোল মাছ। তারপর পালঘরের মুরবে এলাকায় নিলামে তোলা হয় সেই মাছগুলো। সেখানেই উত্তরপ্রদেশ এবং বিহারের ব্যবসায়ীরা আকাশ্চুম্বী দামে কিনে নেন মাছগুলো।
মূলত এই ঘোল মাছ ‘সি গোল্ড’ নামে পরিচিত। এর বিজ্ঞানসম্মত নাম হলো ‘প্রোটোনিবিয়া ডায়াকানথুস’। এই মাছের প্রত্যেকটি অংশ ওষুধ ও প্রসাধন সামগ্রী তৈরির কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ওষুধ, প্রসাধন, দেহের সঙ্গে মিশে যাওয়া সেলাইয়ের সুতো-সহ বিভিন্ন জিনিস তৈরিতে এই মাছটি ব্যবহার করে থাকেন।
হংকং, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, জাপানে ঘোল মাছের ব্যাপক চাহিদা বিদ্যমান। তবে দূষণের কারণে সংখ্যায় অনেক কমে গেছে এই ঘোল মাছ।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।