The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শীতকালে টক দই খেলে কী ঠাণ্ডা লেগে যায়?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শীতকালে দই খেলে ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে ভেবে অনেকেই টক দই খাওয়া বন্ধ করে দেন। আসলেও কী শীতকালে টক দই খেলে কোনও সমস্যা হতে পারে?

শীতকালে টক দই খেলে কী ঠাণ্ডা লেগে যায়? 1

সারা বছর খাওয়ার সময় দই খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই। রান্নাতেও ব্যবহার করেন অনেকেই। আবার দুধের বিকল্প হিসাবেও খান অনেকেই। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলে টক দইয়ের বিকল্প নেই।

শরীরে শক্তি বাড়াতে হলে যেমন কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট প্রয়োজন, তেমনি খেয়াল রাখতে হবে খাবারের মধ্যে যেনো ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ সমপরিমাণে থাকে সেদিকে। অপরদিকে দ্বিতীয় মস্তিষ্ক বলা হয় শরীরের অন্ত্রকে। অন্ত্রকে সুস্থ রাখতে পারলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটা বেড়ে যায়। এর মূল কারণই হলো প্রো বায়োটিক।

সামনেই শীতকাল আসছে। ভরা শীতে অনেকেই টক দই খেতে চান না। শীতকালে দই খেলে ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে ভেবেই টক দই খাওয়া বন্ধ করে দেন অনেকেই। সত্যিই কী শীতকালে টক দই খেলে কোনও সমস্যা হতে পারে?

শীতকাল পড়লে এমনিতেই জ্বর, সর্দি-কাশির প্রকোপও বাড়ে। এই সময় রোগের সঙ্গে লড়তে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলাটা জরুরি। রোগের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা আরও শক্তিশালী করে তোলে বেশ কিছু খাবার। সেই তালিকার অন্যতম হলো টক দই। এই দইয়ে প্রোবায়োটিক উপাদান ছাড়াও থাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম।

শীতকালে হাড় ভালো রাখতে দই খাওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য ক্যালশিয়াম সবচেয়ে উপকারী একটি উপাদান। তাছাড়াও গ্যাস-অম্বল, পেট ফাঁপা, গ্যাসের মতো সমস্যা দূর করতে টক দইয়ের ক্ষমতা অপরিসীম। তাছাড়াও দইয়ে রয়েছে ভিটামিন বি ১২ ও ফসফরাস। শরীরের অন্দরে ঘটে চলা আরও অনেক সমস্যা নিমেষে সমাধান করে দেয় এই টক দই।

অনেকেই মনে করেন শীতকালে টক দই খেলে সর্দি-কাশি হতে পারে, তবে এই ধারণা ঠিক নয় বলে মনে করেন চিকিৎসকরা। কারণ শীতকালে দই খাওয়ার সঙ্গে ঠাণ্ডা লাগার কোনও সম্পর্ক নেই। বরং দই খেলে শরীর আরও সুস্থ থাকবে। পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, শীতকালেও মেপে টক দই খাওয়া যেতে পারে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি বিকেল ৫টার মধ্যে দই খেয়ে নেওয়া যায়। ঠাণ্ডা লাগার ধাত থাকলে একেবারেই আলাদা কথা। সে ক্ষেত্রে সন্ধ্যার পর দই এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। ঠাণ্ডা লাগবেই তার কোনও মানেই হয় না। তবে আগে থেকেই সতর্ক থাকাটা জরুরি। বিশেষ করে শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলে সচেতন থাকাই ভালো।

তবে শীতকালে ফ্রিজ থেকে ঠাণ্ডা দই বের করে খেলে সমস্যা হতে পারে। সর্দি-কাশির সমস্যায় ভুগতে হতে পারে অনেককে। তাই শীতকালে দই খেতে হলে খাওয়ার অন্তত ঘণ্টা দুয়েক আগে ফ্রিজ থেকে বের করে নিন। দইয়ের ঠাণ্ডা ভাব কেটে গেলে তারপর সেটি খান। এটি ছাড়াও শীতকালে দই খাওয়ার পূর্বে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে।

# দুপুরে খাওয়ার পর এক বাটি দই খেয়ে নিতে পারেন। সকালের জলখাবারেও রাখতে পারেন এই টক দই। রাতের খাবারে দই না রাখলেই ভালো হয়।

# শুধু দই খেতে না চাইলে মৌসুমি কিছু ফল দিয়ে একটি স্মুদি বানিয়েও নিতে পারেন।

# সকালে ওট্‌স খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে? তাহলে খেতে পারেন দই দিয়েও। তাহলে ওজনও বাড়বে না। শীতেও সুস্থ থাকবে আপনার শরীর। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali