The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

গবেষণা: ৮৬ শতাংশ শিক্ষার্থীর মানসিক সমস্যার জন্যই দায়ী ইন্টারনেট

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রতিদিনের কর্মকাণ্ডে ইন্টারনেট কোনো না কোনোভাবে যুক্ত আছেই। তবে এই ইন্টারনেট তরুণ শিক্ষার্থীদের জন্য অনেকাংশেই নেতিবাচক প্রভাবও ফেলছে।

গবেষণা: ৮৬ শতাংশ শিক্ষার্থীর মানসিক সমস্যার জন্যই দায়ী ইন্টারনেট 1

সম্প্রতি বেসরকারি সংস্থা আঁচল ফাউন্ডেশনের করা জরিপে এমন তথ্যই উঠে এসেছে। গবেষণায় দেখা যায় যে, শিক্ষার্থীদের মধ্যে শতকরা ৭২ দশমিক ২ শতাংশই জীবনের কোনো না কোনো সময় মানসিক সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকেন। এদের মধ্যে আবার ৮৫ দশমিক ৯ শতাংশ শিক্ষার্থীই বলছেন যে, তাদের মানসিক সমস্যাতে ইন্টারনেটের ভূমিকা রয়েছে।

সম্প্রতি এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে সমীক্ষার এই তথ্য তুলে ধরেছে আঁচল ফাউন্ডেশন। সম্প্রতি সংগঠনটি ১ হাজার ৭৭৩ জন শিক্ষার্থীর ওপর তারা জরিপটি পরিচালনা করে। সমীক্ষায় দেখা যায় যে, জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ইন্টারনেটকে ‘পুরোপুরি দায়ী’ মনে করেন ২৬ দশমিক ১ শতাংশ ও ‘মোটামুটি দায়ী’ ভাবেন ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। তবে মানসিক সমস্যার জন্য ইন্টারনেটকে মোটেও দায়ী করেনি ৮ দশমিক ৩ শতাংশ শিক্ষার্থী।

জরিপে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৩৪ দশমিক ৩ শতাংশ জানিয়েছেন যে, ইন্টারনেটে সময় ব্যয় তাদের স্বাভাবিক জীবনে ‘প্রচণ্ড রকম নেতিবাচক’ প্রভাব ফেলছে। আর ৫৭ দশমিক ২ শতাংশের স্বাভাবিক জীবনে ‘কিছুটা নেতিবাচক’ প্রভাব ফেলছে বলে জানা গেছে। নেতিবাচক প্রভাব বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, ৫৯ দশমিক ৬ শতাংশ মনে করেন যে, ইন্টারনেটে সময় ব্যয় তাদের পড়াশোনায় মনোযোগ বিঘ্নের জন্যেও দায়ী। ১৭ দশমিক ৮ শতাংশ ইন্টারনেটে পর্ণ দেখা, সাইবার ক্রাইম, বাজি ধরা, বুলিং করা প্রভৃতি অপ্রীতিকর কাজের সঙ্গেও সংযুক্ত হয়ে পড়েছেন। আবার ২৩ শতাংশ ধীরে ধীরে অন্তর্মুখী হয়ে পড়েছেন, ৩৫ দশমিক ৬ শতাংশ ডিপ্রেশনসহ বিভিন্ন ধরনের মানসিক চাপও অনুভব করেছেন ও ২০ দশমিক ৩ শতাংশ সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন বলেও সমীক্ষার ফলাফলে উঠে এসেছে।

এইসব সমস্যা সমাধানে আঁচল ফাউন্ডেশন কিছু প্রস্তাবনাও দিয়েছে। যারমধ্যে রয়েছে ইন্টারনেটের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতে স্কুল, কলেজগুলোতে ‘ডিজিটাল লিটারেসি প্রোগ্রাম’ চালু, ইন্টারনেট রেসকিউ ক্যাম্প স্থাপনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আসক্তি কাটিয়ে উঠতে কাউন্সিলিং এর ব্যবস্থা করা, থেরাপি ও শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম প্রদান করা, সামাজিক এবং পারিবারিক যোগাযোগে ইন্টারনেট নির্ভরতার পরিবর্তে সরাসরি যোগাযোগকেই উৎসাহিত করতে প্রচারণা চালানোর উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali