দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মোবাইলে ইন্টারনেটের গতি নিয়ে আমাদের সমস্যার অন্ত নেই। তবে সেই সমস্যা সমাধানে আজ রয়েছে মোবাইল ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর কিছু সহজ পদ্ধতি।
বর্তমান সময় আমরা প্রায় সবাই ফোর জি স্মার্টফোন ব্যবহার করি। বেশিরভাগ সময়েই আমাদের থাকে আনলিমিটেড ডেটা কানেকশন। তবে বেশিরভাগ সময় দেখা যায় ফোর জি ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি থাকা সত্ত্বেও ওয়েবপেজ লোড হতে অনেক বেশি সময় নিয়ে নিচ্ছে। অথচ কিছু ছোট বিষয়ে খেয়াল রাখলে আমাদের মোবাইলের ইন্টারনেটের গতি আরও বাড়ানো যেতে পারে।
সেইসব উপায়গুলো সম্পর্কে আজ জেনে নিন:
# প্রথমেই অটো ডাউনলোড আপডেটগুলি ডিসেবল করে দিন।
# তারপর ফোন রিস্টার্ট করুন।
# মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো আনইনস্টল করে নিন।
# এবার মোবাইলের স্টোরেজের অপ্রয়োজনীয় ডেটাগুলো ডিলিট করুন। তখন স্টোরেজ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ইন্টারনেটের স্পিডও বেড়ে যাবে।
# এখন মোবাইলের ‘ক্যাশড ডাটা’ ক্লিয়ার করুন। কারণ এগুলো শুধু মোবাইলের জায়গাই নষ্ট করে না বরংচ আপনার মোবাইলের বিভিন্ন অ্যাপকেও স্লো করে দিতে পারে।
# আপনার মোবাইলের অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করার জন্য আপনি অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে পারেন। যা আপনার মোবাইলের স্পিডকে আরও বাড়িয়ে দেবে।
# আপনি মোবাইলের এসডি কার্ড এর দিকেও খেয়াল রাখুন। পারলে হাইস্পিড এসডি কার্ড ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। আপনি যদি স্লো এসডি কার্ড ব্যবহার করেন তাহলে তা আপনার মোবাইলের ডাউনলোড স্পিডকে আরও স্লো করে দিতে পারে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।