The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গিয়ে গাঁটে ব্যথা হলে কোন খাবারে মিলবে স্বস্তি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে, ওজন যেনো নিয়ন্ত্রণে থাকে। ইউরিক অ্যাসিড হলে কোন খাবার বেশি করে খেলে ইউরিক অ্যাসিড বশে থাকবে আজ সেটি জেনে নিন।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গিয়ে গাঁটে ব্যথা হলে কোন খাবারে মিলবে স্বস্তি 1

সকালে ঘুম থেকে উঠেই পায়ের পাতায় অসহ্য যন্ত্রণা বা হাতের আঙুল ভাঁজ করতে না পারা, হাত কিংবা পায়ের অস্থিসন্ধিগুলি ফুলে থাকা মূলেই রয়েছে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা। ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগেই খাওয়ার তালিকা থেকে টোম্যাটো, ঢ্যাঁড়শ, মুসুর ডাল বাদ দিয়ে দেন অনেকেই।

পুষ্টিবিদদের মতে, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে খেয়াল রাখতে হবে আপনার ওজন যেনো নিয়ন্ত্রণে থাকে। ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে কী কী খাওয়া বারণ রয়েছে, তা প্রায় সকলেই জানেন। তবে কোন কোন খাবার বেশি করে খেলে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে থাকবে, সেটি অনেকেই জানেন না। আজ জেনে নিন সেই বিষয়টি।

ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে ডায়েটে কী কী রাখত হবে

ফাইবারযুক্ত খাবার

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে ফাইবারযুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে। কুমড়ো, ব্রকোলি, ওট্‌স কিংবা দানাশস্য- সবেতেই ফাইবারের পরিমাণ বেশি। এই সব খাবারে থাকা ফাইবার ইউরিক অ্যাসিডের উৎপাদন বেশ কমিয়ে দিতে পারে।

উদ্ভিজ্জ প্রোটিন

শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিন খাবারে প্রোটিন রাখতে হবে। তবে, প্রাণিজ প্রোটিন বেশি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ আরও বেড়ে যাবে। এমন পরিস্থিতিতে উদ্ভিদই একমাত্র ভরসা। শাকসব্জি খাওয়ার পাশাপাশি নানা ধরনের দানাশস্য, ডাল, মাশরুম খাবারের তালিকায় ইচ্ছে করলে যোগ করতে পারেন।

লো ফ্যাট দুধ

খেতে ভালো লাগলেও ‘ফুল ফ্যাট’ বা ‘ফুল ক্রিম’ দুধ কিংবা দুধের তৈরি কোনও জিনিস খাওয়া যাবে না। এর বদলে প্রতিদিন ‘ডবল টোনড’ কিংবা ‘স্কিমড’ দুধ থেকে বাড়িতে পাতা দই খেতে পারেন। বানাতে পারেন ঘোল বা পনির।

ভিটামিন সি

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, ভিটামিন সি, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে। শুধু লেবু কিংবা সাইট্রাসজাতীয় ফলই নয়, চেরি, স্ট্রবেরি কিংবা টকজাতীয় যে কোনও ফলেই অল্প হলেও ভিটামিন সি রয়েছে। তাই প্রতিদিন সামান্য হলেও টক ফল খাওয়া দরকার।

ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড

ফ্ল্যাক্স সিড, আখরোট, তেলযুক্ত মাছ যেমন- বোয়াল বেশি করে ডায়েটে রাখতে পারেন। ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে থাকে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali