The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পাওয়ার ব্যাংক নষ্ট হয়ে গেলে বুঝবেন কীভাবে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা স্মার্টফোন চার্জ দিতে ব্যবহার করি পাওয়ার ব্যাংক। শুধু স্মার্টফোনই না, ল্যাপটপ এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক গ্যাজেট চার্জ করতেও পাওয়ার ব্যাংকটিকে ব্যবহার করেন অনেকেই।

পাওয়ার ব্যাংক নষ্ট হয়ে গেলে বুঝবেন কীভাবে? 1

তবে অনেক ক্ষেত্রে পাওয়ার ব্যাংকটি ঠিক রয়েছে কি না সেটি আমরা বুঝতেই পারি না। একটি খারাপ পাওয়ার ব্যাংক আপনার জন্য বড় বিপদ ডেকেও আনতে পারে। তাই পাওয়ার ব্যাংক পুরনো হয়ে গেলেই তার দিকে নজর রাখার চেষ্টা করতে হবে।

সাধারণ পাওয়ার ব্যাংকে কিছু লক্ষণ দেখা গেলেই, সঙ্গে সঙ্গে তা ঠিক করার চেষ্টা করতে হবে। তা না হলে ঠিক যে সময় আপনি আপনার ফোনটিকে পাওয়ার ব্যাংকের সাহায্যে যে চার্জ করছেন, সেটি যে কোন সময় ফেটে যেতে পারে। যে কারণে পাওয়ার ব্যাংক তো যাবেই, সঙ্গে ফোনটাও নষ্ট হয়ে যাবে। কয়েকটি লক্ষণেই বুঝে নিতে পারবেন আপনার পাওয়ার ব্যাংকটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কি-না।

অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়া

যদি পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার কিংবা চার্জে দেওয়ার সময় অতিরিক্ত গরম হয়ে যায়, তাহলে তা সঙ্গে সঙ্গেই চার্জ থেকে খুলে রাখুন। কিছুক্ষণের জন্য ওভাবেই রাখুন। এটি কখনও বালিশ কিংবা বিছানার উপর রাখবেন না। এতে আরও বেশি গরম হতে পারে। এটি যে কোনো টেবিলের উপর রাখুন। ১৫ মিনিট পরে যদি দেখেন যে, কোনোভাবেই ঠাণ্ডায় হচ্ছে না। তাহলে তা ব্যবহার না করাই ভালো।

কম চার্জিং হওয়া

আপনি যদি দেখেন যে, পাওয়ার ব্যাংক আগের থেকে কম চার্জ হচ্ছে, তাহলে পাওয়ার ব্যাকআপ পারফরমেন্সও ভালো হয় না। অবশ্য খারাপ পোর্ট কিংবা ক্যাবল ইত্যাদির কারণেও অনেক সময় চার্জিং সমস্যা হতে পারে। এমন ঘটলে এটি ব্যবহার করবেন না।

লিকেজ

কখনও যদি পাওয়ার ব্যাংক লিক হয় বা কিছু লিক হয়ে যায়, তাহলে সমস্যাও হতে পারে। পাওয়ার ব্যাংকের জন্য এটাও একটি বড় বিপদ। এমন অবস্থায় বৈদ্যুতিক শকও লাগতে পারে কিংবা অন্য কোনো ক্ষতিও হতে পারে।

বাজে গন্ধ আসা

যদি কখনও দেখেন, পাওয়ার ব্যাংক থেকে প্লাস্টিকের পোড়া কিংবা গলে যাওয়ার মতো গন্ধ হচ্ছে, তাহলে এটি ত্রুটির লক্ষণ। এমন অবস্থায় কখনও পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করবেন না, কারণ এতে আগুন লাগার আশঙ্কাও থেকে যায়।

পাওয়ার ব্যাংক ফুলে ওঠা

যদি কখনও পাওয়ার ব্যাংকটিকে ফোলা দেখায়, তাহলে সেটি ব্যবহার করবেন না। ভুল করেও আর চার্জে বসাবেন না। তাতে যখন তখন আগুন লেগে আপনার মোবাইলটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তথ্যসূত্র : লাইফওয়্যার।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali