The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিলিয়নিয়ার ক্লাবে নেই টম ক্রুজ! কিন্তু কেনো?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ টম ক্রুজের নাম রিহানা, টেলর সুইফট কিংবা কাইলি জেনারের মতো বিলিয়নিয়ার তালিকায় থাকা উচিত ছিলো। তবে সায়েন্টোলজির প্রতি আনুগত্যের জন্য তিনি এই ক্লাবে নাম লেখাতেই পারেননি!

বিলিয়নিয়ার ক্লাবে নেই টম ক্রুজ! কিন্তু কেনো? 1

সায়েন্টোলজি একটি ধর্মীয় আন্দোলন যা কিনা ১৯৫৪ সালে রোন হাবার্ড প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এটি মানুষের আত্মার উন্নতি ও সচেতনতা বৃদ্ধি সম্পর্কে একটি দর্শন এবং প্র্যাকটিসের সমন্বয়। সায়েন্টোলজি দাবি করে, মানুষ একটি অবিনশ্বর আত্মা (থেটান) যা বর্তমান জীবন ও পূর্ববর্তী জীবনের সব অভিজ্ঞতা দ্বারা প্রভাবিত হয়। তাদের ধারণা মতে, এই আত্মাকে মুক্ত করার জন্য সায়েন্টোলজি প্র্যাকটিস এবং শিক্ষা গ্রহণ করতে হয়।

তবে এটি একটি খুবই বিতর্কিত ধর্মীয় আন্দোলন বলা যায়। অনেকেই মনে করেন যে, এটি একটি ধর্মীয় ব্যবসা যার মাধ্যমে সংস্থাটি তাদের সদস্যদের থেকে অর্থ আদায় করে। টম ক্রুজও ওই প্রতিষ্ঠানকে মোটা অংকের অনুদান দিয়ে থাকেন।

ইনটাচ উইকলিকে একটি সূত্র জানিয়েছে যে, টমের সিনেমা ক্যারিয়ারের এতোগুলো হিট এবং বড় বড় সাফল্যের পরও তার অর্থনৈতিক অবস্থা এখনও ভালো নয়। তার সায়েন্টোলজির প্রতি আনুগত্য ও নিজের পকেট থেকে টাকা খরচ করে কথিত ওই ধর্মযুদ্ধে জড়িত হওয়ার কারণেই নাকি পরিস্থিতি এমন হয়েছে।

‘মিশন: ইম্পসিবল ২’ ও ‘ওয়ার অফ দ্য ওয়ার্ল্ডস’ সিনেমায় ১০০ মিলিয়ন ডলার করে প্রতিটিতে আয় করেন টম ক্রুজ। তিনি মোট ৪৪টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন ও প্রযোজক হিসেবে কাজও করেছেন। ১৯৮৩ সাল হতে ২০১৯ সাল পর্যন্ত, তার মোট উপার্জন ছিল প্রায় ৭৪৫ মিলিয়ন ডলার। এমন বিশাল পরিমাণ অর্থ থাকা সত্ত্বেও ক্রুজ বিলিওনিয়ারের ক্লাবে জায়গা করে নিতে পারেননি।

২০২৪ সালের এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৬০০ মিলিয়ন ডলার। তবে, আশ্চর্যজনকভাবে হলেও সত্যি, ক্রুজের জীবনযাপন মোটেই বিলিওনিয়ারের মতো নয়।

সূত্রটি আরও জানিয়েছে যে, টমের সাফল্যের কারণে তার বহু কোটি টাকা থাকার কথাও ছিল। ‘টম প্রতি সিনেমায় ২০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি আয় করে থাকেন। তবে তার আয়ের বেশিরভাগই কোথায় যাচ্ছে সে সম্পর্কে অনেক প্রশ্নও উঠতে পারে। এটা স্পষ্ট যে, সায়েন্টোলজি তার জনপ্রিয়তার সুবিধাও নিচ্ছে। তবে টম নিজে তেমন কোনো আর্থিক সুবিধা পাচ্ছেন না। আবার এতে কোনো ধর্মরক্ষাও হচ্ছে না’।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali