The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

হৃদরোগ প্রতিরোধে জলপাইয়ের ভূমিকা অগ্রগণ্য

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ টক হলেও জলপাই (Olive) একটি জনপ্রিয় ফল, যা কেবল স্বাদেই নয় বরং স্বাস্থ্যগুণেও সমৃদ্ধ একটি ফল। এটি সাধারণত তাজা ফল হিসেবে খাওয়ার পাশাপাশি আচার, সালাদ ও বিশেষভাবে জলপাই তেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

হৃদরোগ প্রতিরোধে জলপাইয়ের ভূমিকা অগ্রগণ্য 1

ভূমধ্যসাগরীয় দেশগুলোতে জলপাই ও এর তেলের ব্যবহার বহু পুরোনো এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এর স্বাস্থ্য উপকারিতা ব্যাপকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।

হৃদরোগ প্রতিরোধে কার্যকর

জলপাইয়ে প্রচুর মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড (MUFA) থাকে, বিশেষ করে ওলেইক অ্যাসিড। এটি রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল (HDL) বাড়ায়। ফলে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস পায়।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ

জলপাই ও জলপাই তেলে ভিটামিন–ই, পলিফেনলস ও ফ্ল্যাভোনয়েডসহ নানা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এগুলো শরীরে ফ্রি র‌্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব কমিয়ে কোষকে সুরক্ষা দেয়। এর ফলে ক্যানসার প্রতিরোধ, বয়সজনিত ক্ষয় রোধ এবং ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

হজমশক্তি উন্নত করে

জলপাইয়ের প্রাকৃতিক উপাদান হজম এনজাইম সক্রিয় করে, যা খাবার দ্রুত ভাঙতে ও শোষণে সহায়তা করে। এছাড়া এতে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে এবং অন্ত্র পরিষ্কার রাখে।

প্রদাহ এবং ব্যথা কমায়

গবেষণায় দেখা গেছে, জলপাইয়ের ওলিওক্যানথাল নামক যৌগটি প্রদাহবিরোধী হিসেবে কাজ করে। এটি প্রাকৃতিকভাবে ব্যথা ও প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে, যা আর্থ্রাইটিস বা জয়েন্টের ব্যথায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের জন্য উপকারী।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা

জলপাইয়ের স্বাস্থ্যকর চর্বি রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত জলপাই বা জলপাই তেল খেলে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত হয়, যা টাইপ–২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।

ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

যদিও জলপাই তেলে ক্যালোরি তুলনামূলক বেশি, তবে এতে থাকা স্বাস্থ্যকর চর্বি ক্ষুধা কমায় ও দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে। ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে যায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

জলপাই এবং জলপাই তেল শুধু স্বাদের জন্যই নয়, বরং হৃদরোগ প্রতিরোধ, হজমশক্তি বৃদ্ধি, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, প্রদাহ কমানো ও ত্বক সুস্থ রাখার জন্য অসাধারণ ভূমিকা পালন করে। তবে যে কোনো খাবারের মতো এটিও পরিমিত পরিমাণে খাওয়াই ভালো। গবেষণালব্ধ তথ্য অনুযায়ী, নিয়মিত জলপাই এবং জলপাই তেল খাদ্যতালিকায় রাখলে দীর্ঘমেয়াদে সুস্থ ও রোগমুক্ত জীবন যাপন করাও সম্ভব।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali