The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

স্বাস্থ্যের কথা ভেবে পালং শাক কী নিয়মে খেতে হবে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পালং শাক পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি সবজি, যা লৌহ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন–এ, সি, কে ও বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ।

স্বাস্থ্যের কথা ভেবে পালং শাক কী নিয়মে খেতে হবে? 1

নিয়মিতভাবে পালং শাক খেলে রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ, হজম শক্তি বৃদ্ধি, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করা এবং হৃদস্বাস্থ্য ভালো রাখার মতো নানা উপকার পাওয়া যায়। তবে এতো গুণ থাকা সত্ত্বেও পালং শাক খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মানা অত্যন্ত জরুরি। কারণ সঠিক নিয়মে না খেলে এর পুষ্টিগুণ কমে যেতে পারে, এমনকি কিছু ক্ষেত্রে শরীরে বিরূপ প্রতিক্রিয়াও দেখা দিতে পারে।

পালং শাকে উপস্থিত রয়েছে ‘অক্সালিক অ্যাসিড’, যা ক্যালসিয়ামের সঙ্গে যুক্ত হয়ে শরীরে অপ্রয়োজনীয় অক্সালেট তৈরি করে। এ অক্সালেট বেশি হলে কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়ে। তাই যাদের কিডনি স্টোন বা কিডনি–সংক্রান্ত সমস্যা আছে, তাদের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সীমিত পরিমাণে পালং শাক খাওয়া উচিত। এছাড়া পালং শাক খাওয়ার সময় পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি, যা শরীর থেকে অক্সালেট বের হতে সাহায্য করে।

পালং শাক রান্নার পদ্ধতি খুব গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত সিদ্ধ কিংবা দীর্ঘক্ষণ রান্না করলে পালংয়ের ভিটামিন–সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নষ্ট হয়ে যায়। তাই বেশি সময় রান্না না করে হালকা ভাপে বা সামান্য সিদ্ধ করে রান্না করা উত্তম। চাইলে স্যুপ, সালাদ বা ভাজি হিসেবেও খাওয়া যায়। কাঁচা পালং সালাদ হিসেবে খাওয়া গেলেও এতে থাকা অক্সালেট বেশি শরীরে যেতে পারে- তাই হালকা সেদ্ধ করে খাওয়াই পুষ্টিবিদেরা বেশি পরামর্শ দেন।

পালং শাক অবশ্যই ভালোভাবে ধুয়ে খেতে হবে। বাজার বা খামারে ব্যবহৃত কীটনাশকের ক্ষতিকর প্রভাব দূর করতে লবণপানিতে ১০–১৫ মিনিট ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে খেলে অধিক নিরাপদ হয়। এতে ব্যাকটেরিয়া ও ময়লা সহজে দূর হয়।

যারা রক্ত পাতলা করার ওষুধ (যেমন ওয়ারফারিন) খেয়ে থাকেন, তাদের ক্ষেত্রে পালং শাক বেশি খাওয়ার আগে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলা প্রয়োজন। কারণ পালংয়ে ভিটামিন–কে অনেক বেশি থাকে, যা রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে পারে।

পালং শাকের সঙ্গে লেবু বা ভিটামিন–সি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া ভালো। কারণ পালংয়ের আয়রন শরীরে শোষিত হতে সাহায্য করে ভিটামিন–সি। যেমন- পালং ভাজির সঙ্গে সামান্য লেবুর রস দিলে আয়রন শোষণ বেড়ে যায়।

সপ্তাহে অন্তত ২–৩ দিন পালং শাক খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তবে দৈনিক অতিরিক্ত খাওয়ার প্রয়োজন নেই। সুষম খাদ্যের অংশ হিসেবে পরিমিত পরিমাণে পালং শাক গ্রহণই শরীরকে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ সরবরাহ করতে পারে।

স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পালং শাক নিয়মিত খাওয়া উচিত, তবে অবশ্যই সঠিক নিয়ম মেনে। সঠিকভাবে পরিষ্কার, উপযুক্তভাবে রান্না এবং পরিমিত পরিমাণে খেলে পালং শাক হতে পারে রোগ প্রতিরোধের শক্তিশালী একটি অস্ত্র।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali