The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

চাঞ্চল্যকর দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার রায়: নিজামী, বাবরসহ ১৪ জনের ফাঁসির আদেশ

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ চাঞ্চল্যকর ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান মামলায় সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৪ জনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত।


10-track-01-2

এ ছাড়াও অস্ত্র আটক মামলায় এই ১৪ জনকেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক এস এম মজিবুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। ঘটনার প্রায় ১০ বছর পর চাঞ্চল্যকর এ মামলার রায় ঘোষণা করা হলো।

সাজাপ্রাপ্ত ১৪ জনের নাম নিম্নে দেয়া হলো:

  • জামায়াতে ইসলামীর আমির ও জোট সরকারের শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী
  • বিএনপি নেতা ও তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর
  • উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়া
  • সাবেক শিল্প সচিব নুরুল আমিন
  • এনএসআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী
  • এনএসআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আবদুর রহীম
  • এনএসআইয়ের সাবেক পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত উইং কমান্ডার সাহাব উদ্দিন আহাম্মদ
  • এনএসআইয়ের সাবেক উপপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর লিয়াকত হোসেন
  • এনএসআইয়ের সাবেক মাঠ কর্মকর্তা আকবর হোসেন খান
  • সিইউএফএলের তৎকালীন মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) কে এম এনামুল হক
  • সিইউএফএলের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহসিন উদ্দিন তালুকদার
  • ‘চোরাকারবারি’ হাফিজুর রহমান
  • ‘চোরাকারবারি’ দীন মোহাম্মদ
  • এবং চোরাকারবারিদের সহযোগী হাজি আবদুস সোবহান

10-track-01

ফিরে দেখা ২০০৪

১ এপ্রিল ২০০৪ সালের রাতে চিটাগং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের জেটি ঘাট থেকে আটক করা হয় এই ১০ ট্রাক অস্ত্র ও গোলাবারুদ।

২ এপ্রিল নগরীর দামপাড়া পুলিশ লাইনে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ১০ ট্রাক অস্ত্রের হিসাবপত্র তৈরি করেন।

৩ এপ্রিল কর্ণফুলী থানায় ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯-ক ধারায় একটি (মামলা নম্বর-১) এবং ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৫-খ ধারায় চোরাচালানের একটি মামলা (মামলা নম্বর-২) দায়ের করেন ওই থানার ওসি আহাদুর রহমান। মামলা দুটির তদন্তভারও তিনিই গ্রহণ করেন। মামলায় মাছ ধরার ট্রলার দুটির মালিক, সারেং, কর্মচারী এবং জব্দকৃত সাতটি ট্রাক ও ক্রেনের চালকদের আসামি করা হয়। এই সাত ট্রাকের অস্ত্রগুলো পরবর্তীতে ১০ ট্রাকে করে পরিবহন করা হয় বলেই এই মামলাটি ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা হিসেবে খ্যাত হয়।

কর্ণফুলী থানার ওসি আহাদুর রহমান দুটি মামলারই তদন্ত কর্মকর্তা নিযুক্ত হওয়ায় এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়। পরে ২৬ এপ্রিল মামলা দুটির তদন্তভার সিআইডির সহকারী সুপার কবির উদ্দিনের ওপর ন্যস্ত করা হয়।

তদন্তের পর ১১ জুন কবির উদ্দিন অস্ত্র মামলায় ৪৫ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ওই বছরের ৯ নভেম্বর সিআইডির এএসপি নওশের আলী খান চোরাচালান মামলায় ৪৩ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দেন।

এসব অভিযোগপত্রের ওপর নারাজি দেন তৎকালীন মহানগর পিপি আব্দুস সাত্তার। নারাজিতে তিনি উল্লেখ করেন যে, ট্রাকগুলো যে পরিবহন কোম্পানি থেকে ভাড়া করা হয়েছিল তার মালিককে আসামি কিংবা সাক্ষী করা হয়নি। অস্ত্র খালাসের সঙ্গে আবুল হোসেন নামে একজনের সম্পৃক্ততার কথা প্রকাশ পেলেও তাঁর বিষয়ে কোন তদন্ত হয়নি।

এই নারাজি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এএসপি নওশের আলী খান অস্ত্র মামলার পুনঃ তদন্ত করে ২০০৪ সালের ২৫ আগস্ট গ্রিনওয়েজ ট্রান্সপোর্টের মালিক হাবিবুর রহমানকে সাক্ষী করে আরেক দফা অভিযোগপত্র দেন।

# ২০০৪ সালের ৩০ নভেম্বর চোরাচালান মামলায়

# ২০০৫ সালের ২৩ এপ্রিল অস্ত্র মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।

# ২০০৫ সালের ৬ জুলাই দুটি মামলাতেই বাদী আহাদুর রহমান প্রথম সাক্ষ্য দেন।

# ২০০৭ সালের ১৪ আগস্ট পর্যন্ত সাক্ষ্যগ্রহণ চলে। তখন পর্যন্ত অস্ত্র মামলায় ৩১ জন এবং চোরাচালান মামলায় ২৮ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন।

# ২০০৭ সালের ২০ নভেম্বর রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি ও মহানগর পিপি অ্যাডভোকেট আহসানুল হক হেনা মামলার অধিকতর তদন্তের জন্য আবেদন করেন।

# ওই আবেদনের ওপর শুনানি শেষে ২০০৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি অস্ত্রের চালানের উৎস, গন্তব্য, কারা এনেছে, কাদের জন্য আনা হয়েছিল, কোন জাহাজে এসেছিল, চালান থেকে অস্ত্র খোয়া গেছে কি না- এই সাতটি পর্যবেকক্ষণসহ অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন তৎকালীন মহানগর দায়রা জজ এ এন এম বশিরউল্লা।

সিআইডির এএসপি ইসমাইল হোসেন অধিকতর তদন্তে প্রথম এই মামলার দায়িত্ব পান। তাঁর প্রায় দুই বছরের তদন্তে আটক অস্ত্রশস্ত্রের ব্যাপারে তেমন অগ্রগতি দেখা যায়নি। পরে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তনের আদেশ দেন আদালত। সর্বশেষ তদন্তের দায়িত্ব পান সিআইডির চট্টগ্রাম অঞ্চলের সিনিয়র এএসপি মো. মনিরুজ্জামান চৌধুরী। তিনি ২০০৯ সালের ২৯ জানুয়ারি তদন্তভার গ্রহণ করেন। তাঁর তদন্তেই বেরিয়ে আসতে থাকে অস্ত্র চোরাচালানের নেপথ্য নায়কদের নাম-পরিচয়।

প্রায় আড়াই বছর তদন্ত করে ২০১১ সালের ২৬ জুন আদালতে দুই মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করেন এএসপি মনিরুজ্জামান চৌধুরী। দুই মামলায় নতুন করে ১১ জনকে আসামি করা হয়। অস্ত্র আইনের মামলায় ২৬৬ জন এবং চোরাচালান মামলায় ২৬৫ জনকে সাক্ষী করা হয়। মামলা দুটিতে মোট ৬ জন আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন মহানগর হাকিম আদালতে।

সম্পূরক অভিযোগপত্রে নতুন অন্তর্ভুক্ত ১১ আসামি হলেন- সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) সাবেক পরিচালক ও পরে এনএসআইয়ের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, এনএসআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম, সিইউএফএলের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহসীনউদ্দিন তালুকদার ও মহাব্যবস্থাপক কে এম এনামুল হক, এনএসআইয়ের সাবেক পরিচালক উইং কমান্ডার (অব.) সাহাবউদ্দিন আহমদ, মাঠ কর্মকর্তা আকবর হোসেন খান, সাবেক উপপরিচালক মেজর (অব.) এম লিয়াকত হোসেন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. নুরুল আমিন ও ভারতের আসামের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার সামরিক শাখার প্রধান পরেশ বড়ুয়া।

অস্ত্র মামলায় ২৭ জন আসামি জামিনে, ১১ জন হাজতে এবং উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়া ও সাবেক অতিরিক্ত শিল্পসচিব নুরুল আমিনসহ ১২ জন পলাতক আছেন। অপরদিকে চোরাচালান মামলায় ১১ জন হাজতে, ২৮ জন জামিনে এবং নুরুল আমিন ও পরেশ বড়ুয়াসহ ১৩ জন পলাতক রয়েছেন।

২০১১ সালের ১৫ নভেম্বর চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ও বিশেষ ট্রাইবুন্যাল-১-এর বিচারক এস এম মজিবুর রহমানের আদালতে মামলা দুটির অভিযোগ গঠন করা হয়। ওই বছরের ২৯ নভেম্বর শুরু হয় দুই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ।

প্রায় দুই বছর ধরে সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা চলে। তদন্ত কর্মকর্তা মনিরুজ্জামানের জেরা শেষ হওয়ার মধ্য দিয়ে ২০১৩ সালের ১০ অক্টোবর সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা শেষ হয়। এ সময়ের মধ্যে অস্ত্র মামলায় মোট ৫৬ জন এবং চোরাচালান মামলায় ৫৩ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন। তাদের মধ্যে অধিকতর তদন্তের আগে অস্ত্র মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছিলেন ৩১ জন এবং চোরাচালান মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছিলেন ২৮ জন। দুটি মামলায় বাদী আহাদুর রহমানসহ ৫ জন দুই দফা সাক্ষ্য দেন।

সাক্ষ্য-জেরা শেষ হওয়ার পর গত ১৩ জানুয়ারি আদালত রায় ঘোষণার জন্য ৩০ জানুয়ারি (আজ বৃহস্পতিবার) তারিখ নির্ধারণ করেন। ঘটনার ১০ বছর পর ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলার রায় শোনার জন্য সাধারণ মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকেন। কারণ দেশের ইতিহাসে এতোবড় অস্ত্র পাচারের ঘটনা কখনও দেখেনি কেও।

আজ এই রায়ের মাধ্যমে প্রমাণ হলো- আইন তার নিজ গতিতেই চলে। যত শক্তিশালী ও ক্ষমতাধর ব্যক্তিই হোন না কেনো আইন সবার জন্য সমান। কোন অশুভ শক্তি কখনও আইনকে বাধাগ্রস্থ করতে কখনও পারেনি ভবিশ্যতেও পারবে না।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali