দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শরীরে ট্যাটু আঁকা বিশ্বব্যাপি জনপ্রিয়। বর্তমানে 3D ট্যাটুর প্রচলন শুরু হয়েছে। এগুলো দেখতে এতই বাস্তব যে, ধাঁধাঁয় পড়ে যেতে হয়। অত্যন্ত পারদর্শি আঁকিয়েরা এটি করছে। চলুন জেনে নিই 3D ট্যাটুর ইতিবৃত্ত।
3D ট্যাটু করা এখন উঠতি ধারা। বিশেষ করে তরুণেরা এর প্রতি বেশি ঝুঁকেছে। অন্যজনের মনোযোগ আকর্ষনই মূল লক্ষ্য। তাছাড়া এগুলো এতই বাস্তব যে সবাইকে চমকে দেওয়া যায়। নিজেকে সবার চেয়ে আলাদা দেখানোর প্রবণতা থেকেও সবাই 3D ট্যাটু করছে।
3D ট্যাটুর প্রধান বৈশিষ্ট্য হল, এটি দৃষ্টিবিভ্রম ঘটায়। যেখানে সাধারণ ট্যাটু চামড়ায় বসে থাকে, 3D ট্যাটু মনে হয় চামড়া থেকে সরে যাচ্ছে। এর কারণ, 3D ট্যাটু আঁকা হয় মাল্টি ডাইমেনশনে। যা মূলত দৃষ্টিবিভ্রম ঘটায়।
গতানুগতিক ট্যাটু এবং 3D ট্যাটু প্রায় একই পদ্ধতিতে আঁকা হয়। উভয়ক্ষেত্রে চিকন সুঁই এবং বিশেষ ধরনের রং ব্যবহার করা হয়। তবে 3D ট্যাটুতে ছায়া এবং আলোর ঔজ্জ্বল্যের ঘনত্ব খুব সাবধানে ঠিক করা হয়।
বর্তমানে 3D ট্যাটু শিল্পীরা এতই ব্যস্ত যে তাদের ক্লায়েন্টের অপেক্ষমাণ তালিকায় আট মাস থেকে দুই বছর পরে পর্যন্ত আছে। ট্যাটুর গুণগত মান অনুযায়ী বিভিন্ন পরিমাণে অর্থ ব্যয় করতে হয়। তবে গতানুগতিক ট্যাটু হতে 3D ট্যাটু করতে অনেক বেশি খরচ করতে হয়।
আরো কিছু 3D ট্যাটুর ছবিঃ
3D ট্যাটুর ভিডিও দেখুনঃ
http://youtu.be/7tCxyBJoRXg
সূত্রঃ guardianlv