The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ধেয়ে আসছে মহাকাশে থাকা গ্রহাণুপুঞ্জগুলো, যেকোনো সময় পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে!

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ ২০০০ সাল থেকে শুরু করে প্রায় ২৬টি পারমাণবিক বোমার সমকক্ষ বিস্ফোরণ সংগঠিত হয়েছে আমাদের পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে। আর এই সকল বিস্ফোরণের জন্য দায়ী হলো গ্রহাণুপুঞ্জ। ক্যালিফোর্নিয়া ভিত্তিক গ্রহাণু শিকারী গ্রুপ গত শনিবার সিয়াটলের একটি মিউজিয়ামে এই কথা প্রকাশ করে।


6a00d8341bf7f753ef01a73d6aaed9970d

বি৬১২ নামের এই সংস্থাটি মহাকাশে ছড়িয়ে থাকা গ্রহাণুদের খুঁজে বের করে এবং তাদের গতিবিধি লক্ষ্য রাখে কেননা এই গ্রহাণুগুলো যে কোন সময় পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে। নিউক্লিয়ার নিষিদ্ধকরণ সংস্থা নীতি অনুসারে তারা সারাবিশ্বের চারপাশে সংঘটিত নিউক্লিয়ার ডেটোনেশন সনাক্ত করে থাকে। তারা দেখতে পেয়েছে প্রায় দুই ডজনেরও বেশি নিউক্লিয়ার বিস্ফোরণ সংঘটিত হয়ে থাকে পৃথিবীর চারপাশে। যাদের অনেকগুলোই আবার ৬০০ কিলোটনের বেশি নিউক্লিয়ার বিস্ফোরক ধারণ করে থাকে। বেশিরভাগ পাথরই বিস্ফোরিত হয় একটি নির্দিষ্ট উচ্চতায় পরিবেশের বাইরে, তাদের মধ্যে কিছু খন্ডিত অংশ পৃথিবী পৃষ্ঠে এসে পৌছোতে পারে। তথাপি দুটি প্রতিষ্ঠানই বলছে তাদের আরো বেশি সতর্ক দৃষ্টি রাখা উচিত বাইরের এই নক্ষত্রগুলোর দিকে।

বি৬১২ নামক প্রতিষ্ঠানটি তাদের সমৃদ্ধ তহবিলের মাধ্যমে স্থাপন করেছে পৃথিবীর প্রথম অরবিট টেলিস্কোপ। এই টেলিস্কোপের প্রাথমিক কাজ হলো পৃথিবীর বাইরে থাকা গ্রহাণুদের গতিবিধি লক্ষ্য রাখা। এড লো হলেন একজন সাবেক মহাকাশচারী এবং তিনি এই বি৬১২ এর প্রতিষ্ঠাতা। তিনি এই টেলিস্কোপ সম্পর্কে বলেন, এই টেলিস্কোপ তৈরি করতে আনুমানিক খরচ হয়েছে ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যার বেশিরভাগ টাকাই এসেছে ব্যক্তিগত অনুদান থেকে। তারা এই টেলিস্কোপের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০০০০ গ্রহাণু সনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে। যার মধ্যে প্রতি বছর বিভিন্ন টেলিস্কোপের পক্ষে সম্ভব হয় ১০০০ গ্রহাণু খুঁজে বের করা। সেই হিসেবে এই টেলিস্কোপটি তার প্রথম যাত্রায় সফল ধরে নেওয়া যায়।

New_Study_Shows_Why_You_Should_Care_About_Asteroid_Attacks_-_2014-05-12_11.43.32

বেশিরভাগ সংস্থাই মনে করে তারা যেসকল গ্রহাণুপুঞ্জকে সনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে, তাদের বেশিরভাগই প্রায় এক কিলোমিটার কিংবা তার চেয়ে বেশি ব্যাসার্ধের হয়ে থাকে। কিন্তু তার চেয়ে ছোট যে গ্রহাণুগুলো রয়েছে তা সনাক্ত করা অনেক সময়ই সম্ভবপর হয়ে উঠে না। আমরা জানি না কখন কোথায় কোন ধরনের গ্রহাণু আঘাত হানবে তা সত্যিকার অর্থে বলা মুশকিল। ২০১৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রায় ১৮ মিটার ব্যাসার্ধের একটি গ্রহাণু আছড়ে পড়ে রাশিয়ার চেরনোবিলে।

আমরা কেবল মাত্র বড় আকারের গ্রহাণুগুলো সনাক্ত করে তা যেন পৃথিবীতে আঘাত হানতে না পারে তা দেখার চেষ্টা করে থাকি। এর বাইরে যেসকল গ্রহাণু আঘাত হেনে থাকে তা সত্যি সনাক্ত করা দুষ্কর। গ্রহাণুদের বিষয়ে এই তথ্যগুলো তুলে ধরেন বি৬১২ এর প্রতিষ্ঠাতা। তিনি আরো বলেন পৃথিবীর বাইরে এই রকম প্রায় ১০০০০ গ্রহাণু রয়েছে যার একটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়লে আমাদের ভয়াবহ ক্ষতি হবে। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের কিউরেটর ডেন্টন অ্যাবেল বলেন, প্রতিনিয়ত আমাদের পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আঘাত হানছে অসংখ্য ধূমকেতু আর গ্রহাণুপুঞ্জ, তাদের খুব অল্প সংখ্যকই পৃথিবী পৃষ্ঠে এসে পৌছোতে পারে। অ্যাবেল বলেন এটি তেমন আশ্চর্যজনক ঘটনা নয়, কিন্তু তাদের অনেকগুলোই যদি পৃথিবীপৃষ্ঠে আসতে পারতো তবে তা ভয়াবহ বার্তা নিয়েই আসতো।

উল্লেখ্য যে, গ্রহাণুদের আঘাতে আজ থেকে কয়েক মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবী থেকে অতিকায় ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। নাসা ইতোমধ্যে গ্রহানুপুঞ্জের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আলাদা বাজেট ঘোষণা করেছে।

তথ্যসূত্রঃ ম্যাশাবল

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali