The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

মোটা সন্তানদের বাঁচাতে কিডনি বেচতে চান এক বাবা! [ভিডিও]

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মোটা (স্থুলাকায়) ৩ সন্তানকে বাঁচাতে কিডনি বেচতে চান এক বাবা! বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ভারী শিশুদের তালিকায় রয়েছে এসব শিশু।

children of obese

মোটা বা স্থুলাকায় ৩টি শিশুকে নিয়ে এক বাবা এখন অসহায়। তাদের বাঁচাতে অনেক টাকার প্রয়োজন। আর তাই শেষ পর্যন্ত অসহায় বাবা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে তিনি সন্তানদের বাঁচাতে প্রয়োজনে কিডনি বিক্রি করে দেবেন। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ভারী শিশুদের তালিকায রয়েছে তার এসব শিশুগুলো। তাদের নাম যোগিতা (৫), আনিসা (৩) এবং হর্ষ (১৮ মাস)। ওজন যথাক্রমে ৫ স্টোন ৫ পাউন্ড (৩৪ কেজি), ৭ স্টোন ৮ পাউন্ড (৪৮ কেজি) এবং সবচেয়ে ছোটটির ওজন ২ স্টোন ৫ পাউন্ড (১৫ কেজি)।

children of obese-3

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, এই তিনটি শিশু এক সপ্তাহে যে খাবার গ্রহণ করে, তা দিয়ে একটি পরিবার দুই মাসের খাবারের সংস্থান হয়ে যায়। আবার চিকিৎসার বিষয়টিতো রয়েছেই। এই গরিব পরিবারটি সন্তানদের খাদ্য সংস্থান করতে আর কুলিয়ে উঠতে পারছে না। শিশুদের বাবা রমেশভাই (৩৪) এখন দিশেহারা হয়ে নিজের কিডনি বিক্রি করে বাচ্চাদের চিকিৎসা করার কথা ভাবছেন।

এই রমেশভাই বাস ভারতের গুজরাট রাজ্যে। শিশু তিনটির বাবা রমেশভাই জানান, বাচ্চারা যদি এভাবে বাড়তে থাকে, তবে ভয়াবহ সমস্যায় পড়তে হবে। হয়তো তখন তাদের বাঁচানোই যাবে না। যোগিতা ও আনিসা প্রতিদিন ১৮টি চাপাতি, দেড় কেজি ভাত, দুই বোল তরকারি, ৬ প্যাকেট ক্রিপস, ৫ প্যাকেট বিস্কুট, ১২টি কলা ও এক লিটার দুধ গ্রহণ করে। তাদের মা ৩০ বছর বয়সী প্রাগা বেন প্রায় সারাদিন ব্যয় করেন তাদের জন্য খাবার বানাতে। তিনি বলেন, সকালে আমার দিন শুরু হয় ৩০টা চাপাতি এবং এক কেজি সব্জি কারি রান্না করতে। এটা শেষ করে আরও খাবার রান্নায় ব্যস্ত হয়ে উঠি।

children of obese-2

মা প্রাগা বেন আরও জানান, বাচ্চা তিনটির ক্ষিধে কখনও মেটে না। তারা সারাক্ষণ খাবারের জন্য কান্না-কাটি করে। এই পরিবারটির আরেকটি মেয়ে রযেছে ৬ বছর বয়সী, নাম ভাবিকা। তবে সে স্বাভাবিক শিশু। চিকিৎসকেরা বলছেন, এটা একটা রোগ। চিকিৎসা করা হলে সেরে উঠবে।

রমেশভাই জানিয়েছেন, যোগিতা জন্মগ্রহণের সময় খুবই দুর্বল ছিল। তার ওজন ছিল মাত্র এক কেজি। তার স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য তাকে বেশি বেশি খাওয়ানো হতো। ১ বছর পর তার ওজন দাঁড়ায় ১২ কেজি। আনিসাও বাড়তে থাকে একইভাবে। দিনমজুর রমেশভাইয়ের মাসিক আয় মাত্র ৩ হাজার রুপি। অথচ সন্তানদের খাওয়ানোর জন্য তাকে বড়ই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এখন বাচ্চাদের চিকিৎসার জন্য কিডনি বিক্রির কথা ভাবছেন।

দেখুন ভিডিও
https://www.youtube.com/watch?v=k9YshZkEl5U

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...