দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ছবি দেখলে আপনি নিজেও কষ্ট পাবেন। এমন ফুলের মতো ফুটফুটে ৭ বছর বয়সী শিশুর চোখের আলো কী কখনও নিভে যেতে পারে? চোখে ক্যান্সার আক্রান্ত আফরিনের একটি চোখ নষ্ট, অপরটিও নষ্টের দ্বারপ্রান্তে।
আফরিন হোসেন। এখন বয়স মাত্র ৭ বছর। আফরিনের বাবা আমজাদ হোসেন বকুল মেহেরপুর জেলার কুলবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। দেড় বছর বয়সে আফরিনের চোখে ক্যান্সার (Ratina Biastima) ধরা পড়ে। ফুটফুটে এই শিশুটি যেখানে আলোর দিশারী হতে চায়, সেখানে জীবনের শুরুতেই নিভে যেতে বসেছে চোখের আলো।
২০০৯ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে তার চোখের সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসা শুরু হয়। দেশে চিকিৎসার পর বাংলাদেশের চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী ২০১০ সালে ইন্ডিয়ার সংকর নেত্রালয়ে Dr. Vikas Khetan -এর তত্ত্বাবধানে আফরিনের চিকিৎসা শুরু হয়।
২০১০ সালের জানুয়ারী থেকে এ পর্যন্ত জমি বিক্রি করে ও বিভিন্ন সংস্থা থেকে ঋণ করে প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়েছে। ক্যান্সারের কারণে বর্তমানে আফরিনের বাম চোখটি তুলে ফেলা হয়েছে। ডান চোখটিও আক্রান্ত। এই চোখটি ভালো রাখতে আরও ২০ লক্ষ টাকার প্রয়োজন।
২০১৪ সালের জুলাই হতে অর্থাভাবে আর চিকিৎসা করানো সম্ভব হয়নি। আফরিনের বাবার শিক্ষকতার চাকুরী ছাড়া অন্যকোনো আয়ের উৎস নেই। যে কারণে এখন জনসাধারণের সহযোগিতা ছাড়া আফরিনের বাবার পক্ষে চিকিৎসার খরচ বহন করা সম্ভব নয়। ফুটফুটে এই শিশুর ডান চোখটি বাঁচানোর জন্য সকলের সহযোগিতাই এখন একমাত্র শেষ ভরসা।
.
আফরিনকে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা:
বিকাশ- 01867200010 (আফরিনের বাবা)
ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং নং- 018672000107 (Personal)
ব্যাংক হিসাব:
আমজাদ হোসেন
সঞ্চয়ী হিসাব নং- 100151556
সোনালী ব্যাংক, মেহেরপুর।
যোগাযোগ করতে পারেন:
আমজাদ হোসেন বকুল
প্রধান শিক্ষক
কুলবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মেহেরপুর।
মোবাইল:- 01757401623
সঞ্চয়ী হিসাব নং- 100151556
সোনালী ব্যাংক, মেহেরপুর।
প্রধান শিক্ষক
কুলবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মেহেরপুর।
মোবাইল:- 01757401623