The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

টাইটানিক জাহাজেও ছিলেন এই দম্পতি!

বহুল আলোচিত, বিখ্যাত ও নজরকাড়া ব্যয়বহুল সিনেমাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো টাইটানিক

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শুধু ছবিতেই নয়; টাইটানিক জাহাজেও ছিলেন এই দম্পতি! জেমস ক্যামেরন নির্মিত সব চাইতে আলোচিত ও বিখ্যাত নজরকাড়া ব্যয়বহুল সিনেমাগুলোর মধ্যে অন্যতম ছবি হলো টাইটানিক। এবার এই টাইটানিক সম্পর্কে রয়েছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।

টাইটানিক জাহাজেও ছিলেন এই দম্পতি! 1

বহুল আলোচিত, বিখ্যাত ও নজরকাড়া ব্যয়বহুল সিনেমাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো টাইটানিক। ১৯৯৭ সালে মুক্তি পাওয়া এই সিনেমার মূল গল্প গড়ে উঠেছিল টাইটানিক জাহাজকে কেন্দ্র করেই। যার প্রথম যাত্রাতে আটলান্টিক সাগরের ঠাণ্ডা পানিতে ডুবে গিয়েছিল। খুব কম মানুষেরই ভাগ্য হয়েছিল অন্ধকার ও শীতল ভয়ের সেই রাতটাকে পেরিয়ে পরের দিনের ভোরের আলো দেখা।

রোজ এবং জ্যাকের ভালোবাসার গল্পে বোনা জনপ্রিয় এই সিনেমাটির নাম শোনেননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। ১৯৯৭ সালে মুক্তি পাওয়া জেমস ক্যামেরুনের ওই ছবিতে এক বৃদ্ধ দম্পত্তিকে দেখানো হয়। জাহাজ ডুবে যাওয়ার সময়ও বেরিয়ে আসেননি প্রথম শ্রেণির কেবিনে থাকা এই দম্পতি। দেখানো হয়, একে অপরকে আঁকড়ে ধরে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। এবার সামনে এসেছে তাদের আসল পরিচয়।

এই দম্পত্তিদের চরিত্র শুধু ছবির প্রয়োজনে নির্মিত তা কিন্তু নয়, এই দম্পত্তির অস্তিত্ব নাকি বাস্তবেও ছিল। মিরর ইউকে’র খবর অনুযায়ী জানা যায়, ওই দম্পতির নাম ইসিডর স্ত্রাউস ও ইডা স্ত্রাউস। ১৮৭১ সালে তাদের বিয়ে হয়। ‘টাইটানিক’ দুর্ঘটনার ঠিক ৪১ বছর পূর্বে। আমেরিকায় একটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের অন্যতম মালিক ছিলেন ইসিডর। ফ্রান্সে ছুটি কাটিয়ে আমেরিকায় ফেরার পথে ওই দুর্ঘটনাটি ঘটে।

জানা যায, প্রথম শ্রেণীর যাত্রী হওয়ার কারণে তারা লাইফবোটে ওঠার অধিকার পেতেন। মহিলা হওয়ার কারণে আগে সেই সুযোগটি পেতেন ইডা। তবে ইসিডও পেতেন। ইসিড নাকি আগে মহিলা এবং শিশুদের যাওয়ার ব্যবস্থা করতে বলেছিলেন। তবে ইডা কোনোভাবেই নাকি লাইফবোটে উঠতে রাজি হননি।

টাইটানিক জাহাজেও ছিলেন এই দম্পতি! 2

মৃত্যু আসন্ন জেনে স্বামীকে ছেড়ে যেতে তার মন চায়নি। তাই একসঙ্গে মৃত্যুবরণ করতে চেয়েছিলেন এই দম্পতি। ইডার ইচ্ছেকে তাই সম্মান জানিয়েছেন ইসিডর। সে সময় নাকি এক প্রত্যক্ষদর্শীর খোঁজও পাওয়া গিয়েছিল। তিনি দুর্ঘটনার সময় ওই দম্পতিকে টাইটানিকের ডেকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেন।

তারপরের কাহিনী সকলের জানা। ইসিডর-ইডার নাতির ছেলে পল কুর্জম্যান এই ঘটনার কথা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন। ইসিডরের দেহও নাকি সমুদ্র হতে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল। কিন্তু ইডার দেহ পাওয়া যায়নি।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali