The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এ সপ্তাহের গ্রাম-বাংলা-২ (৪-৯-১২)

ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ ৬৮ হাজার গ্রাম বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে। এই কথাটির সঙ্গে বাস্তবতার মিল রয়েছে আমরা জানি। কিন্তু এই গ্রাম-বাংলায় কতযে সমস্যা রয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। আমরা চেষ্টা করবো প্রতি সপ্তাহে অন্তত এক দিন গ্রাম-বাংলার সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখের কথা তুলে ধরতে।
এ সপ্তাহের গ্রাম-বাংলা-২ (৪-৯-১২) 1
নগরকান্দায় পাট জাগ দেয়া নিয়ে কৃষকরা বিপাকে

জেলার নগরকান্দা উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে কুমার নদের উৎসমুখ ও খালে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করায় বিপাকে পড়েছে পাট চাষিরা। একদিকে মাছ চাষ করার কারণে পাট জাগ দিতে না পারা অন্যদিকে কিছু স্থানে পাট জাগ দেয়া হলেও পানি চলাচল বাঁধাগ্রস্ত হওয়ায় পানি শুকিয়ে পাট নষ্ট হতে শুরু করেছে। প্রভাবশালী মহলটি মাছ চাষের কারণে পাট জাগ দিতে না পারায় শত শত কৃষক বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। বাঁধ ভেঙে দেয়ার দাবিতে ইতিমধ্যেই কয়েক হাজার কৃষক মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে। সরেজমিন এলাকায় গিয়ে জানা যায়, নগরকান্দা উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস্কেন্দার আলী, আওয়ামী লীগ নেতা রমজান মাতুব্বর, নাজমুল ও বিমল মাঝির নামে ঝপরখালী খালের কয়েক কিলোমিটার জায়গা লিজ নেন মাছ চাষের জন্য। দু’বছর ধরে তারা শাকপালদিয়া কুমার নদের সংযোগ স্থানে, লস্করদিয়া ব্রিজের নিচে, শশা বড় ব্রিজের নিচে এবং একটি খালের সংযোগস্থলে মাটি দিয়ে ভরাট করে চারটি স্থানে বাঁধ দেয়। বাঁধ দেয়ার কারণে কুমার নদের সঙ্গে বিভিন্ন খালের পানির প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। বিশাল এলাকাজুড়ে মাছ চাষ করার কারণে গত বছর থেকে নগরকান্দার বিভিন্ন ইউনিয়নের কয়েক হাজার চাষি পাট জাগ দিতে সমস্যায় পড়ে। এ বছরও পাট নিয়ে বিপাকে পড়েছে লস্করদিয়া, শাকপালদিয়া, পারখাদিয়া, শশা, দাদপুর, নরেশপুর, মনহাদিসহ অন্তত দশটি গ্রামের কয়েক হাজার কৃষক। এতদিন তারা যেসব স্থানে পাট জাগ দিত সেসব স্থানে এখন মাছ চাষ করায় পাট জাগ দিতে পারছেন না। এসব গ্রামের কৃষকরা কুমার নদের সংযোগ খালে পাট জাগ দিলেও বাঁধ দেয়ার কারণে পানি চলাচল বাধাগ্রস্ত হওয়ায় ইতিমধ্যেই শাহিন শেখ, আফতাব শেখ, শাহাবুদ্দিন তালুকদার, আনোয়ার শেখ, সালাম শেখসহ বেশ কয়েকজন কৃষকের প্রায় ২ হাজার মণ পাট নষ্ট হয়ে গেছে।

লক্ষ্মীপুরে ইউপি চেয়ারম্যান অপহৃত

সদর উপজেলার পোদ্দার বাজার থেকে ১ সেপ্টেম্বর রাতে বশিকপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জেহাদীকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করেছে সন্ত্রাসীরা। আবুল কাশেম জেহাদী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। সন্ত্রাসীরা অপহরণের পর তাকে হত্যা করে লাশ গুমের আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী। এদিকে এ ঘটনার প্রতিবাদে বশিকপুর ইউনিয়নের পোদ্দার বাজারের ব্যবসায়ীরা রোববার ২ সেপ্টেম্বর সকাল থেকে দোকানপাট বন্ধ রেখে বিক্ষোভ মিছিল করেন। অন্যদিকে লক্ষ্‌মীপুর-ঢাকা সড়কের মান্দারী ও চন্দ্রগঞ্জ বাজারে ঘণ্টাব্যাপী অবরোধ এবং জেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেন চেয়ারম্যানের সমর্থকরা। এ সময় মিছিলকারীরা শহরের উত্তর বাসস্ট্যান্ড, মান্দারী, চন্দ্রগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে বেশ ক’টি দোকানপাট ও ২০টি গাড়ি ভাংচুর করে। এতে অনন্ত ২০ পথচারী আহত হন। আহতরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন। এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অপহৃত চেয়ারম্যানের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।

বৈষম্যের শিকার হয়ে সিদ্ধিরগঞ্জবাসী ফিরতে চান আগের আসনে

নারায়ণগঞ্জ জেলার ৫টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ২টি আসনে সর্বশেষ সংসদ নির্বাচনের আগে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়। এতে উন্নয়ন বৈষম্যের সৃষ্টি হয়েছে পুরো জেলায়। বিপাকে পড়েন স্থানীয়রা। বিশেষ করে সিদ্ধিরগঞ্জবাসীর অভিযোগ, ২০০৮ সালে এলাকার ভৌগোলিক অবস্থান বিবেচনা না করে এবং জনমত উপেক্ষা করে আসনগুলো পুনর্বিন্যাস করা হয়। এছাড়া জনভারসাম্য রক্ষার উদ্দেশ্যে সীমানা ওলটপালট করা হলেও প্রকৃতপক্ষে জনসংখ্যার ভারসাম্য রক্ষা হয়নি। উল্টো উন্নয়ন বৈষম্যের শিকার হয়েছেন তারা। এ কারণে পূর্বের সংসদীয় সীমানায় ফিরে যেতে চান এ এলাকার বাসিন্দারা।

গত সংসদ নির্বাচনের আগে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের অধীনে থাকা সিদ্ধিরগঞ্জ পৌরসভাকে সোনারগাঁও উপজেলার সঙ্গে যুক্ত করে নারায়ণগঞ্জ-৩ আসন গঠন করা হয়। আর সদর উপজেলার ফতুলস্ন্লা, কাশিপুর, কুতুবপুর, এনায়েতনগর ও বক্তাবলী ইউনিয়ন নিয়ে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন গঠন করা হয়। আসন পুনর্বিন্যাসের কারণে এলাকার পরিধি বেড়ে যাওয়ায় তেমন উন্নয়ন কাজ হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকার জনগণ। তাদের অভিযোগ, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় যে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের প্রতিশ্‌রুতি ছিল তার বাস্তবায়ন হয়নি। সড়কের দু’পাশে শুধু দু’টি খাম্বা দাঁড় করানো হয়েছে বছরখানেক আগে। আর কাজ এগোয়নি। স্থানীয় এমপি এলাকার ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগের কথা দিলেও কোন নতুন সংযোগ পাওয়া যায়নি। এলাকার বেকার যুবকদের চাকরি দেয়ার প্রতিশ্‌রুতিও বাস্তবায়ন হয়নি। অবৈধ দখলদারদের কবল থেকে খাল, জলাশয় ও সরকারি ভূ-সম্পত্তি দখলমুক্ত করার কথা বলেছিলেন এমপি ু কিন্তু তাও হয়নি, বরং উল্টো খাল-বিল আরও বেশি দখল হয়েছে। এলাকা সন্ত্রাসমুক্ত করার ঘোষণাও বাস্তবায়ন হয়নি। আর রাস্তাঘাট উন্নয়নে এমপির প্রতিশ্‌রুতির মাত্র ৩০ ভাগ বাস্তবায়ন হয়েছে বলে এলাকাবাসী জানান। এসব কারণে তারা আগের নির্বাচনী সীমানা পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছেন।

সিদ্ধিরগঞ্জ পৌরসভা এলাকাকে নারায়ণগঞ্জ-৩ এর পরিবর্তে ৪নং সংসদীয় এলাকায় অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন পৌরসভার সাবেক প্রশাসক আবদুল মতিন প্রধান। এ ব্যাপারে তিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে চিঠিও দিয়েছেন বলে জানান।

প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের নির্বাচনে জেলার ৫টি আসন থেকেই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন।

গৌরীপুরে ব্রিজের নিচে পাকা বাঁধ দিয়েছে প্রভাবশালীরা!

ময়মনসিংহের গৌরীপুর-রামগোপালপুর সড়কে দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ব্রিজের নিচ দিয়ে ৭ বছরেও এক ফোঁটা পানি প্রবাহিত হয়নি। নির্মাণের পরই প্রভাবশালী মহলের পাকা বাঁধের কারণে বন্ধ হয়ে গেছে পানি চলাচল। প্রতি বছর কয়েক হাজার একর জমির ফসল তলিয়ে গেলেও বাঁধ অপসারণ করতে পারেনি প্রশাসন। এলাকাবাসীর জিজ্ঞাসা, তাহলে সরকারের দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে ব্রিজ নির্মাণ কেন?

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের অধীনে প্রায় ৭ বছর আগে গৌরীপুর-রামগোপালপুর সড়কের বলেশ্বর গাঙের (বিল) ওপর দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে ৫০ মিটার দীর্ঘ ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। তবে নির্মাণের কিছুদিন পরই বিগত চারদলীয় জোট সরকারের আমলে বলেশ্বর বিল মৎস্য চাষের জন্য দলীয় লোকজন নামমাত্র টাকায় লিজ নিয়ে ব্রিজের সামনে মাটির বাঁধ তৈরি করে।

এছাড়াও ব্রিজের নিচে ইটের স্থায়ী বাঁধ দেয়া হয়। সরকারের লিজ নেয়া বলেশ্বর বিলের পানির স্বাভাবিক চলাচল বন্ধ করে দিয়ে শুরু হয় মাছ চাষ। যার কারণে কয়েক হাজার একর জমিতে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়ায় ফসল উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এই ব্রিজের নিচে বাঁধ দেয়ায় শ্রীধরপুরে ৬২ লাখ টাকা দিয়ে নির্মিত ব্রিজটিও অকেজো হয়ে পড়েছে। রুকনাকান্দা ব্রিজটি কাজে আসছে না।

উপজেলার রামগোপালপুর ইউনিয়নের প্রায় ৬৭ একর আয়তনের বলেশ্বর বিলটি সরকারিভাবে ৩ বছরের জন্য লিজ প্রদান করা হয়। লিজে পানি চলাচলের স্বাভাবিক গতি, অবকাঠামো অপরিবর্তন, অনুমোদন ব্যতিত উন্নয়ন কর্মকাণ্ড না করারসহ বিভিন্ন শর্তারোপ থাকলেও তা কেউ মানছে না। সরকার নিয়ম ভঙ্গ করে ব্রিজের সামনে মাটির বাঁধ ও নিচে ইট-কংক্রিট-সিমেন্টের পাকা বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। বাঁধের কারণে উরুয়াকোনা, শ্রীধরপুর, বলুহা, রামগোপালপুর, নয়াগাঁও, রুকনাকান্দা, গুজিখাঁ, তাঁতকুড়াসহ ১৪টি গ্রামের প্রায় সাড়ে ৬ হাজার একর জমিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। কৃষক চলতি আমন মৌসুমে কোন বীজ বপন করতে পারেননি। ইরি-বোরো মৌসুমে যথাসময়ে পানি না সরায় বীজ বপনে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। স্থায়ী বাঁধের বিষয়টি জানেন না উল্লেখ করে রামগোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আঃ রাজ্জাক জানান, আগে নেট দিয়ে মাছ চাষ করা হতো।

বাহাদুরপুর গ্রামে ইউপি সদস্য আবদুল বারেক জানান, এদিকের পানির গতিপথ পরিবর্তন করেছে। রামগোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম শিকদার জানান, এদিকে বাঁধ থাকায় পানি চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। তাই এ অঞ্চলের পানি চৌহা বিল হয়ে রেলওয়ে ব্রিজের নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এলাকাবাসী জানান, স্থানীয় জেলেদের বঞ্চিত করে সরকার বিল লিজ দিচ্ছে। তাই জেলে পরিবারগুলোতে দুর্দিন চলছে।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali