The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের বিশ্ব স্বীকৃতি ও বাংলাদেশ

সেদিন ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে ভাষণ দিয়েছিলেন বিশ্ববাসী সেই ভাষণ শুনে মুগ্ধ হয়েছিল

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অবশেষে বাংলাদেশের সূচনালগ্নের সেই ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট যাকে আমরা ৭ই মার্চ হিসেবে যানি। সেই বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ এবার বিশ্ব স্বীকৃতি পেয়েছে। এই ঐতিহাসিক ভাষণ ও বাংলাদেশ একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত।

৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের বিশ্ব স্বীকৃতি ও বাংলাদেশ 1

সেদিন ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে ভাষণ দিয়েছিলেন বিশ্ববাসী সেই ভাষণ শুনে মুগ্ধ হয়েছিল। স্বাধীনতার ঘোষণার প্রাক্কালে এই ভাষণটি মূলত স্বাধীনতার ডাকের কথায় মনে করিয়ে দেয়। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ নিয়ে পরবর্তীকালে অনেক আলোচনা হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অনেক ভাষণের নজির থাকলেও বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণ ছিলো এক অনন্য ভাষণ। তিনি মানুষকে কিভাবে মুগ্ধ করার মাধ্যমে স্বাধীনতায় উদ্বুদ্ধ করেছিলেন সেটি প্রতিফলিত হয়েছে ৭ মার্চের ভাষণে।

ফ্রান্সের প্যারিসে ইউনেস্কো সদর দপ্তরে ২৪ হতে ২৭ অক্টোবর– এই চার দিন ধরে দীর্ঘ বৈঠক করার পর সংস্থাটির মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড (এমওডব্লিউ) কর্মসূচির আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা কমিটি (আইএসি) বৈঠক শেষে আইএসি ঐতিহাসিক দলিলের বৈশ্বিক ঐতিহ্যের তালিকা মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার-এ নতুন ৭৮টি মনোনয়ন যোগ করার সুপারিশ করে, যার মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ হলো একটি।

২০১৬-২০১৭ সালের মনোনয়ন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ হতে নিজ নিজ ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের ধারক হিসেবে স্বীকৃত দলিলাদি ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়ার উদ্দেশ্যে পাঠানো হয়েছিল আইএসি’র নিকট।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের ন্যাশনাল আর্কাইভসের মহাপরিচালক ড. আবদুল্লাহ আলরাইসিকে প্রধান করে তাঁর অধীনেই ১৪ প্রখ্যাত বিশেষজ্ঞ নিয়ে গঠিত আইএসি দালিলিক ঐতিহ্য হিসেবে সেই রেকর্ডগুলোকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই-বাছাই করা হয় টানা দু’বছর ধরে।

নতুন সংযোজনের তালিকা চূড়ান্ত করার পর ৩০ অক্টোবর ঘোষণা দেন ইউনেস্কোর মহাপরিচালক ইরিনা বকোভা।

ঘোষণা দিয়ে বকোভা বলেছেন, ‘আমার গভীর বিশ্বাস, মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড কর্মসূচি দালিলিক ঐতিহ্য এবং স্মৃতি সংরক্ষণের উদ্দেশ্য নিয়ে পরিচালিত হওয়া উচিত, যেনো বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সংলাপ, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, পারস্পরিক বোঝাাপড়া ও শান্তি প্রতিষ্ঠার চেতনা তারা তাদের মনে লালন করতে পারে।’ মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড-বঙ্গবন্ধু-৭ মার্চ।

উল্লেখ্য, ইউনেস্কো ১৯৯২ সালে মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড প্রোগ্রাম চালু করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের দালিলিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং ব্যবহারে সচেতনতার তাগিদ দেওয়াজন উদ্দেশ্যেই এটি চালু করা হয়। যুদ্ধ এবং সামাজিক অস্থিরতা, সম্পদের অপ্রতুলতার কারণে দালিলিক ঐতিহ্য নিয়ে সমস্যা বেড়ে চলেছে। বিশ্বের বিভিন্ন সংগ্রহশালা নষ্ট হচ্ছে। লুটপাট, অবৈধ বিক্রি, ধ্বংস, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো এবং বরাদ্দের কারণে নষ্ট হচ্ছে দলিল। অনেক দলিল নষ্টের ঝুঁকিতে রয়েছে।

সে কারণে এবারের নতুন সংযোজনের পর সদস্য রাষ্ট্রগুলো ইউনেস্কো মহাপরিচালকের কাছে অনুরোধ জানায় যেনো ২০১৮-তে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাহী বোর্ডের ২০৪ তম অধিবেশনে পুরো কর্মসূচি নিয়ে একটি বিস্তারিত রিভিউ প্রকাশ করা হয়। সেইসঙ্গে ঐতিহাসিক সেসব দলিল সংরক্ষণে একটি মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড-বঙ্গবন্ধু-৭ মার্চ কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়। এছাড়া এমওডব্লিউ কর্মসূচি যেনো সব ধরণের রাজনৈতিক টানাপোড়েনের বাইরে হতে পারস্পরিক সমঝোতা এবং সম্মান পায়, সেদিকেও খেয়াল রাখার আহ্বান জানানো হয়।

জানা গেছে, বর্তমানে মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড তালিকায় বিভিন্ন দেশের ৪২৭টি ঐতিহাসিক দলিল স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পাথর এবং কাঠে খোদাই করা নিদর্শন হতে শুরু করে কাগজ, চামড়া, সেলুলয়েডে লেখা ও অডিও-ভিজ্যুয়াল দালিলিক ঐতিহ্যও।

শেষ কথা হলো, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ এবার ইউনেস্কোর এই স্বীকৃতি একটি যোগ্য বিবেচনা হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছেও বিবেচিত হয়েছে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali