The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এ বছর আমাদের গা পুড়তে পারে অসম্ভব গরমে: নাসা

৩টি সংস্থাই গত বুধবার পৃথকভাবে জানিয়েছে, ভয়ঙ্কর বিপদে পড়ে যাচ্ছে সভ্যতা। সবার সামনেই এখন শুধু মরণ-বাঁচনের প্রশ্ন দেখা দিয়েছে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নাসা বলেছে, এ বছর আমাদের গা পুড়তে পারে অসম্ভব গরমে। দারুণ দহন-জ্বালায় জ্বলতে হবে আমাদেরকে। নাসার এমন ভবিষ্যত বাণী বিশ্ববাসীকে চিন্তিত করেছে।

এ বছর আমাদের গা পুড়তে পারে অসম্ভব গরমে: নাসা 1

শিল্প বিপ্লবের পর উনিশ শতকে এসে বিশ্বের তাপমাত্রা গড়ে যতোটা বেড়েছিল, তার চেয়েও তাপমাত্রা আরও অন্তত ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১ দশমিক ৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট বেড়েছে, আর এটি বেড়েছে শুধু গত বছরেই। এই বছরেও আমাদের গা পুড়বে এমন অসম্ভব গরমে। দারুণ দহন-জ্বালায় জ্বলতে হবে আমাদেরকে।

নাসা বলেছে, আগামী ৫ বছরের মধ্যে যে কোনও একটি বছর বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কিংবা ২ দশমিক ৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট হতে পারে উষ্ণায়নের দৌলতে।

অথচ এই উষ্ণায়নের সমস্যাকে যিনি গুরুত্বই দিতে চান না, সেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ওই তথ্য দিয়ে একইসঙ্গে ভুল প্রমাণ করলো রাষ্ট্রপুঞ্জ, মার্কিন মহাকাশ সংস্থা ‘নাসা’ এবং সমুদ্র গবেষণা সংস্থা ‘নোয়া’।

৩টি সংস্থাই গত বুধবার পৃথকভাবে জানিয়েছে, ভয়ঙ্কর বিপদে পড়ে যাচ্ছে সভ্যতা। সবার সামনেই এখন শুধু মরণ-বাঁচনের প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। বেঁচে থাকার সেই সম্ভাবনাটাও ঝুলছে কেবলমাত্র একটা সুতোর উপর! যার এক এবং একমাত্র কারণ হলো, আমরাই দ্রুত বিষিয়ে দিচ্ছি প্রকৃতি এবং আমাদের পরিবেশকে। জেনেশুনেই বিপন্ন করে তুলছি আমাদের অস্তিত্বকেও। মূলত আমরা অস্বীকার করছি বেঁচে থাকার অধিকারকে।

রাষ্ট্রপুঞ্জের অধীনস্থ ওয়ার্ল্ড মেটিরিওলজিক্যাল অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএমও)-এর সেক্রেটারি-জেনারেল পেট্টেরি টালাস এই বিষয়ে বলেছেন, ‘গত ২২ বছরের মধ্যে ২০টি বছরই ছিলো মূলত গত এক শতাব্দিতে উষ্ণতম।

গত বুধবারই নাসা ও নোয়া ওয়াশিংটনে এক যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছে, ২০০১ হতে শুরু করে একুশ শতকের প্রথম দু’টি দশকে ২০১৮ সাল ছিলো চতুর্থ উষ্ণতম বছর। আর ২০১৯ সালটি হবে পঞ্চম উষ্ণতম। এই দু’টি দশকে সবচেয়ে গরমের বছরটি ছিল ২০১৬ সাল। শিল্প বিপ্লবের পর এতোটা উষ্ণ হয়নি অন্য কোনও বছর। গত দেড়শো বছরের মধ্যে ২০১৬ সালটির উষ্ণতম হওয়ার প্রধান কারণ হলো প্রশান্ত মহাসাগরের ‘এল নিনো’।

ডব্লিউএমও, নাসা ও নোয়া, এই ৩টি সংস্থাই জানিয়েছে যে, ২০১৫ সালে প্যারিস জলবায়ু সম্মেলনে বিশ্বের ১৯০টি দেশ শিল্প বিপ্লবের সময়ের চেয়ে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা-বৃদ্ধিকে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখার অঙ্গীকার করেছিলেন, এই শতাব্দির শেষে এসে তা আদৌ সম্ভব হবে না। বিশ্বের গড় তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও বেশি বেড়ে যাবে।

ডব্লিউএমও, নাসা ও নোয়া, এই ৩টি সংস্থাই বলেছে, বন্যা, দাবানল, খরার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনার সংখ্যাও দিন দিন বেড়েছে। মৌসুমগুলোর স্বাভাবিক মেয়াদের রদবদলও ঘটেছে। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ অস্বাভাবিকহারে কমে গেছে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে। যে কারণে, বিশ্বজুড়েই চাষবাস, সেচ দারুণভাবে মার খেয়ে যাচ্ছে।

নাসা এবং নোয়া জানিয়েছে, গা পোড়ানো গরম দেখেছে অস্ট্রেলিয়া- এ বছরের জানুয়ারিতে। গত দেড়শো বছরে এতোটা গরম পড়তে দেখা যায়নি অস্ট্রেলিয়াতে। সুমেরুর আবহাওয়া (পোলার ভর্টেক্স) কিছু দিনের জন্য গ্রাস করেছিল মধ্য এবং পশ্চিম আমেরিকার বিশাল একটি অংশকে। জানুয়ারির শেষ হতে ফেব্রুয়ারির গোড়ার দিকটা পর্যন্ত এমনটি ঘটেছে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali