দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভিনগ্রহের প্রাণীদের নিয়ে আমাদের আগ্রহের কমতি নেই! বিষয়টি নিয়ে বেশ কিছু চলচ্চিত্রও নির্মিত হয়েছে। তবে এবার রহস্যজনক রেডিও সিগন্যাল এলো মহাকাশ হতে। যা নিয়ে হৈ চৈ পড়ে গেছে।
বাস্তবে কেও কখনও হলফ করে বলতে পারবে না, সত্যিই এলিয়েনের অস্তিত্ব রয়েছে! কখনও পৃথিবীতে সেইসব প্রাণীদের অদ্ভুত যান নিয়ে আসার কথা কেও কেও আবার প্রচারও করেছেন। তবে দিনের শেষ-মেষ দেখা গেছে, সবটাইই রটনা মাত্র। আদতে ভিনগ্রহী কিংবা তাদের অদ্ভুতদর্শন যানের বাস্তবে অস্তিত্বের কোনও প্রমাণ এখনও মেলেনি।
তাই বলে বিজ্ঞানীরা অবশ্য হাল ছাড়েননি। বছরের পর বছর ধরে ভিনগ্রহীদের খুঁজতে দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন তারা। তবে সেই খোঁজ আন্দাজের ওপর চলছে না। অনেক সময় ভিনগ্রহের প্রাণীদের অস্তিত্বের কিছু আবছা প্রমাণও পাওয়া যায়। সেই অতিসূক্ষ প্রমাণের রেখা ধরেই আবারও খোঁজ শুরু করেছেন বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীদের একটি দলের দাবি হলো, ব্রক্ষ্ণাণ্ডের কোনও এক অংশ হতে রহস্যজনকভাবে রেডিও সিগন্যাল ভেসে আসছে। তবে সেই সিগন্যাল সেকেন্ড-এরও কম সময় স্থায়ী হচ্ছে। সেই সিগন্যাল তৈরি করছে বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র। সেই সিগন্যালের বৈদ্যুতিক তরঙ্গ সূর্যের থেকেও কয়েক গুণ বেশি শক্তিশালী। ব্রক্ষ্ণাণ্ডের কোনও নিকটবর্তী অংশ হতে এর আগে এমন ফাস্ট রেডিও সিগন্যাল আসেনি বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা।
সেই তরঙ্গ এতোই কম সময় স্থায়ী হচ্ছে যে বিজ্ঞানীরা তার কোনো উৎস ধরতে পারছেন না। বিজ্ঞানীরা আন্দাজের বশেই বলেছেন যে, এমন ফাস্ট রেডিও বার্স্টস আসছে ব্রক্ষ্ণাণ্ডের অন্য কোনও অংশ হতে। সেটি হতে পারে ভিনগ্রহের প্রাণীদের ব্যবহার করা কোনও প্রযুক্তির জন্যই হয়তো এমন রেডিও সিগন্যাল তৈরি হচ্ছে। সেই সিগন্যাল ব্রক্ষ্ণাণ্ডের বাইরে থেকে আসাও অসম্ভব নয় বলে দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা।
কিয়োশি মাশুই নামে একজন অধ্যাপক জানিয়েছেন, ২৭ এপ্রিল হতে এই রেডিও সিগন্যাল আসছে ক্রমাগতভাবে। তবে সেটি সেকেন্ড-এরও কম সময় স্থায়ী হতে দেখা যায়। তবে এই সিগন্যাল মিল্কি ওয়ে হতে আসছে বলেই আন্দাজ করছেন তিনি।
পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক কিয়োশি মাশুই এবং তার টিম এই সিগন্যালের উৎস খোঁজার কাজে নেমেছেন। উল্লেখ্য, ইতিপূর্বে ২০০৭ সালেও ব্রক্ষ্ণাণ্ডের কোনও এক অংশ হতে এমন ধরনের রেডিও সিগন্যাল এসেছিল।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।