দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আজ (সোমবার) বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টার পর যে কোনো সময় স্পেসএক্স’কে মহাকাশে স্টারশিপের প্রথম উৎক্ষেপণ হতে পারে।
শুক্রবার পর্যন্ত স্পেসএক্স বলেছে যে, তারা এই বহুল প্রতীক্ষিত পরীক্ষা চালাতে পারেন সোমবার সকালে, যেখানে উৎক্ষেপণের জন্য নির্ধারিত সময় ধরা হয় স্থানীয় সময় সকাল ৭টা। সেই সময় অনুযায়ী বলা যায়, বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টার পর যে কোনো সময় এটি উৎক্ষেপণ করা হতে পারে। তবে নিশ্চিত করে কিছুই বলা যাবে না।
স্পেসএক্স’কে মহাকাশে স্টারশিপের প্রথম উৎক্ষেপণ পরীক্ষা চালানোর চূড়ান্ত অনুমোদনও দিয়েছে মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থা ‘ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ)’।
গত শুক্রবার বিকেলে এফএফএ’র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ টেক্সাস থেকে এই রকেট কোম্পানির পরবর্তী প্রজন্মের রকেট উৎক্ষেপণের লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়টি উঠে আসে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট আর্স টেকনিকার প্রতিবেদনে।
“বিস্তৃত এক লাইসেন্স মূল্যায়ন প্রক্রিয়ার পর এফএএ নিশ্চিত হয়েছে, স্পেসএক্স সকল নিরাপত্তা, নীতি, পরিবেশ, পেলোড, আকাশসীমা সমন্বয় এবং আর্থিক দায়িত্বের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেছে।” -এক বিবৃতিতে এই বিষয়টি বলেছে সংস্থাটি।
জানা যায়, “এই লাইসেন্সের মেয়াদ থাকবে ৫ বছর পর্যন্ত।”
গত শুক্রবার পর্যন্ত স্পেসএক্স বলেছে যে, তারা এই বহুল প্রতীক্ষিত পরীক্ষা চালাতে পারেন সোমবার সকালে, সেখানে উৎক্ষেপণের জন্য নির্ধারিত সময় ধরা হয়, স্থানীয় সময় সকাল ৭টা।
আজকের (সোমবার) উৎক্ষেপণের জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাস ইতিবাচকই দেখা যাচ্ছে, যেখানে মৃদু বাতাসের পাশাপাশি পরিষ্কার আকাশ প্রত্যাশিত। উৎক্ষেপণ পেছালেও বিকল্প দিন হিসেবে মঙ্গলবার এবং বুধবার পাবে এই কোম্পানিটি।
সংবাদ মাধ্যমের এক খবরে বলা হয়, এই অবস্থায় পৌঁছানো স্পেসএক্স-এর জন্য দীর্ঘ সময়ের এক পথ ছিল। প্রযুক্তিগত বিভিন্ন বাধা অতিক্রমের সঙ্গে সঙ্গে কোম্পানির ‘বোকা চিকা’ ফ্যাসিলিটিকে ব্যাপক পরিবেশগত মূল্যায়নের মধ্যেও ফেলে এফএএ।
সংবাদ মাধ্যমের খবরে আরও জানা যায়, মেক্সিকো উপসাগরের খুব নিকটে অবস্থিত এই উৎক্ষেপণ ঘাঁটিটি জলাভূমি বেষ্টিত। এটি লাখ লাখ উপকূলীয় পাখির আবাসস্থল।
সবকিছু ঠিক থাকলে হয়তো বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই রকেটটি পুরো বিশ্ব টিভি পর্দায় উৎক্ষেপণের দৃশ্য দেখতে পাবেন।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।