দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমাদের সব খাবারের মধ্যেই কমবেশি প্রোটিন পাওয়া যায়। তবে মাংস, মাছ, ডিম, দুধ, ডাল এবং দুগ্ধজাত খাবারের মধ্যে সমসময়ই একটু বেশি পরিমাণে প্রোটিন থাকে।
রাজমা, ছোলার মতো ডালেও প্রোটিনের সঙ্গে সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে। যদিও আমিষ খাবারেই প্রোটিন বেশি থাকে তবে তার সঙ্গ এই খাবারগুলিতেও ফ্যাট বেশি থাকে। সেজন্যই চিকিৎসক ও ডায়টিশিয়ানরা সপ্তাহে একবারের বেশি মাংস খেতে নিষেধ করেন। অন্যান্য প্রোটিন অবশ্য প্রতিদিনই খাওয়া যাবে, মাছ ও ডিম থেকেও বেশি উপকারী। তবে মাছ খাওয়াই সবচেয়ে ভালো, কারণ হলো মাছের তেলে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড। প্রোটিনযুক্ত খাবার রান্নার ব্যাপারে খেয়াল রাখা অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়। কারণ হলো ঠিকমত রান্না হলে তা হজম করতেও সমস্যা দেখা দেয়।
# সসেজ, বিফ, লেমের (ভেড়া) মাংস এই ধরণের প্রোটিন খাবার না খাওয়াই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। যদি খেতেই হয় তাহলে ওয়ার্কআউট করার পর খান।
# ডিম, দুধ, মাছ, ডাল ও দুধের তৈরি যে কোনো খাবার দিনে যে কোনো সময়ই খেতে পারেন এবং সেইসঙ্গে যেনো যথেষ্ট তাজা শাকসবজিও থাকে। চিকেন ভালো হজম হয়, প্রচুর খাটাখাটনির পর তখন শরীর তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায়।
# প্রোটিন পাউডারও শরীরের প্রোটিন পাওয়ার ভালো একটি মাধ্যম।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।