দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ২৯ জুলাই মুক্তি পাচ্ছে চঞ্চল চৌধুরী অভিনীত চলচ্চিত্র ‘হাওয়া’। তার আগেই ঈদ উপহার হিসেবে প্রথম গান ‘তুমি বন্ধু কালা পাখি’ প্রকাশ্যে এলো।
ইমন চৌধুরীর সুরে ‘তুমি বন্ধু কালা পাখি’ শিরোনামের গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন আরফান মৃধা শিবলু। গানটির কথা এবং সংগীতায়োজন করেছেন হাশিম মাহমুদ। ইতিমধ্যেই গানটি নেটিজেনদের প্রশংসাও কুড়িয়েছে।
এবার ওই গানটি কণ্ঠে তুললেন চঞ্চল চৌধুরী এবং তার ছেলে শুদ্ধ। হারমোনিয়াম বাজিয়ে গাওয়া এই গানের একটি ভিডিও চঞ্চল চৌধুরী তার ফেসবুক পেজে পোস্ট করেছেন। পিতা-পুত্রের গাওয়া গানটিও শ্রোতাদের মন কাড়তে সমর্থ হয়েছে। ফেসবুকে আপলোড করার মাত্র ২৩ ঘণ্টায় গানটির ভিউ হয় ১৩ লাখ। লাইক পড়েছে ২ লাখের উপরে। মন্তব্য করেছেন প্রায় ৮ হাজার মানুষ।
গানটি আপলোড করে চঞ্চল ক্যাপশনে লিখেছেন, “আগামী ২৯ জুলাই ‘হাওয়া’ মুক্তি পাবে সিনেমা হলে। এটি মেজবাউর রহমান সুমনের প্রথম সিনেমা। এরমধ্যে হাওয়া’র ট্রেইলার ও পোস্টার সিনেমাপ্রেমী দর্শকদের কাছে যথেষ্ট প্রশংসিত হয়েছে ও আশার সঞ্চার করেছে। ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি সেই আশাতে দ্বিগুণ গতি সঞ্চার করেছে।”
তিনি আরও লেখেন, “সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে এই গানটির যেনো জয় জয়কার। আমার ছেলে শুদ্ধও আমার সঙ্গে একটু চেষ্টা করলো গানটি গাইতে। এই গানটি তার অনেক পছন্দের গান। যাই হোক, বাবার সিনেমা বলে কথা। বি:দ্র: এই গানটির গীতিকার ও সুরকার হলেন হাশিম মাহমুদ।”
প্রসঙ্গত, মাঝ সমুদ্রে গন্তব্যহীন একটি ফিশিং ট্রলারে আটকে পড়া ৮ জন মাঝি এবং এক রহস্যময় বেদেনী তরুণীকে ঘিরে চলচ্চিত্রটির কাহিনী আবর্তিত হয়েছে। সেই তরুণীটিকে ঘিরে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে নানা রহস্য। সে কী আসলেও মানবী নাকি দেবী, এই চিন্তায় পড়ে যান মাঝিরা!
সিনেমাটিতে চঞ্চল চৌধুরী ছাড়াও অভিনয় করেছেন শরিফুল রাজ, সুমন আনোয়ার, সোহেল মণ্ডলের মতো গুণি শিল্পী। তবে সবাইকে ছাপিয়ে ‘হাওয়া’র রহস্য এগিয়েছে নাজিফা তুষিকে ঘিরেই। অবশ্য চমক রয়েছে চঞ্চল চৌধুরীর চরিত্রেও। তবে সবকিছুর অবসান ঘটবে আগামী ২৯ জুলাই।
দেখুন ভিডিওটি
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।