দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এক যুবক আগুন দিয়ে চুল কাটাতে গিয়েছিলেন। আর তাতেই ঘটলো এক দুর্ঘটনা। আগুনে ওই যুবকের শরীরের বেশ কিছু অংশ পুড়ে যায়। গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় ওই তরুণকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের গুজরাটের ভালসাদ জেলার ভাপি টাউনে ঘটেছে এমন একটি ঘটনা। বিশ্বজুড়ে গত কয়েক বছরে আগুন দিয়ে চুল কাটানোর প্রবণতা যেনো বাড়ছে। এই পদ্ধতিটি হলো, কাঁচির পরিবর্তে চুলে বিশেষ রাসায়নিক মেখে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। সম্প্রতি ওই ভাবি টাউনের এক সেলুনে চুল কাটাতে গিয়েছিলেন ১৮ বছর বয়সী এক তরুণ। আগুন দিয়ে চুল পোড়ানোর সময় সেটি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। তরুণের গলা, বুক একেবারে ঝলসে যায়। সঙ্গে সঙ্গেই তাকে ভালসাদের সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাকে সুরতের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
খবর পেয়ে তদন্তে নামে স্থানীয় ভালসাদ থানার পুলিশ। তদন্তকারী আধিকারিক করমসিংহ মাকওয়ানা জানিয়েছেন যে, ওই তরুণ সুস্থ হলে তার বয়ান নেওয়া হবে। ওই নরসুন্দরের বয়ান রেকর্ড করা হবে। আগুনে চুল পোড়ানোর আগে তাতে কী রাসায়নিক দেওয়া হয়, তাও খতিয়ে দেখছে স্থানীয় পুলিশ।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।