দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভবিষ্যতের প্রিমিয়াম স্মার্টফোনে দুর্দান্ত ছবি তোলা নিশ্চিত করতে সম্প্রতি স্যামসাং প্রথমবারের মতো নিয়ে এলো সর্বাধুনিক পিক্সেল প্রযুক্তি-সম্পন্ন ২০০ মেগাপিক্সেলের ইমেজ সেন্সর – আইএসওসিইএলএল এইচপি২।
ফ্ল্যাগশিপ মডেলের স্মার্টফোনে দুর্দান্ত হাই-রেজুলেশন অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে যে কোনো আলোয় একদম নিখুঁত ও ঝকঝকে ইমেজ আউটপুট দিবে স্যামসাংয়ের নতুন এই ইমেজ সেন্সর।
সর্বাধুনিক আইএসওসিইএলএল এইচপি২ ইমেজ সেন্সরে আছে ১/১.৩ ইঞ্চি অপটিক্যাল ফরম্যাটে ২০০-মিলিয়ন ০.৬ মাইক্রোমিটার পিক্সেল; এই আকারের অপটিক্যাল ফরম্যাটের সেন্সর ১০৮ মেগাপিক্সেলের মেইন ক্যামেরার স্মার্টফোনে বহুল ব্যবহৃত। বড় ক্যামেরা ব্যবহার ছাড়াই, নতুন এ ইমেজ সেন্সরের ফলে ব্যবহারকারীরা সর্বাধুনিক হাই-এন্ডের স্মার্টফোনে হাই-রেজুলেশনের ছবি উপভোগ করতে পারবেন।
স্যামসাংয়ের সর্বাধুনিক পিক্সেল-বাইনিং টেকনোলোজি, টেট্রা২পিক্সেলের মাধ্যমে ক্যামেরায় আরও অনেক বিশেষত্বও যোগ করেছে এইচপি২; এর মধ্যে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন আলোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন আকারের পিক্সেল ব্যবহার করার সক্ষমতা। কম আলোর পরিবেশে ছবি তোলার ক্ষেত্রে সেন্সরটি পার্শ্ববর্তী ৪ থেকে ১৬টি পিক্সেল সাথে নিয়ে ১.২ মাইক্রোমিটার ৫০ মেগাপিক্সেল বা ২.৪ মাইক্রোমিটার ১২.৫ মেগাপিক্সেলের ইমেজ সেন্সরে রূপান্তরিত হবে। প্রায় ৩৩ মেগাপিক্সেলের ফুলার ৮কে ভিডিওর ক্ষেত্রে ১.২ মাইক্রোমিটার ৫০ মেগাপিক্সেল মোডে পরিবর্তিত হবে এইচপি২, যেন ক্রপিং কমিয়ে আনার পাশাপাশি সিনের বেশিরভাগ অংশ ধারণ করা যায়। ৩০ ফ্রেমস-পার
সেকেন্ডে (এফপিএস) ৮কে’তে চিত্রগ্রহণ করার মাধ্যমে বিস্তৃত পরিসরের ভিউ ও সুবিশাল আকারের
পিক্সেল, নিখুঁত সিনেমাটিক ভিডিও নিশ্চিত করবে।
সেইসঙ্গে, স্যামসাংয়ের নতুন ডুয়েল ভার্টিকাল ট্রান্সফার গেইট (ডি-ভিটিজি) টেকনোলোজির মাধ্যমে উজ্জ্বল আলোতে ছবি তোলার ক্ষেত্রে আলো কমিয়ে এনে ছবি জ্বলে যাওয়া অনেকাংশে কমিয়ে আনবে এইচপি২। পিক্সেল থেকে লজিক লেয়ারে ইলেকট্রন পরিবহণের জন্য প্রতিটি পিক্সেলের ফটোডায়োডের নিচে স্থাপন করা হয়েছে ভোল্টেজ ট্রান্সফার গেইট। পিক্সেলের সক্ষমতা ৩৩ শতাংশেরও বেশি বৃদ্ধি করার জন্য পিক্সেলের মধ্যে নিখুঁতভাবে দ্বিতীয় আরেকটি ট্রান্সফার গেইট যোগ করে ডি-ভিটিজি। বিশেষ করে, জ্বলজ্বলে আলোর ক্ষেত্রে অনেক বেশি ইলেকট্রন সঞ্চিত রেখে ও দক্ষ সিগন্যাল ট্রান্সফারের মাধ্যমে এই পদ্ধতি ওভারএক্সপোজার কমিয়ে আনে ও ছবির রঙ
নিখুঁতভাবে প্রতিস্থাপন করে। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।