The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কম ঘুমের সঙ্গে রয়েছে ক্যান্সারের যোগসূত্র! তাহলে কতোটা ঘুমোলে রোগমুক্ত থাকা যাবে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাম্প্রতিক সময় পেশাগত কারণে বেশির ভাগ মানুষই রাতে টানা ৬ হতে ৭ ঘণ্টা ঘুমোতেই পারেন না। তাতে নানাভাবে শরীরের ক্ষতি হচ্ছে। কম ঘুমের সঙ্গে রয়েছে ক্যান্সারের যোগসূত্রও! তাহলে কতোটা ঘুমোলে রোগমুক্ত থাকা যাবে? আজ সেটিই জেনে নিবো।

কম ঘুমের সঙ্গে রয়েছে ক্যান্সারের যোগসূত্র! তাহলে কতোটা ঘুমোলে রোগমুক্ত থাকা যাবে? 1

ক্যান্সার রোগটি নতুন কোনো রোগ নয়। তবে পরিচিত কেও ওই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন শুনলেই মাথা থেকে শিরদাঁড়া বেয়ে নেমে যেতে থাকে ঠাণ্ডা একটা স্রোত। অনেকেই হয়তো জানেন যে, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস ও জিনগত কারণেও অনেক সময় শরীরে ক্যান্সার বাসা বাঁধে। তবে এই ক্যান্সারের সঙ্গে যে ঘুমেরও যোগসূত্র রয়েছে, তা হয়তো অনেকেই জানেনই না। সাম্প্রতিক সময় পেশাগত কারণে বেশির ভাগ মানুষই রাতে টানা ৬ হতে ৭ ঘণ্টা ঘুমোতে পারেন না। রাত জেগে কাজ করতে হয় বলে অনেকেই দিনের বেলা ঘুমিয়ে সেই ঘাটতি পূরণ করে থাকেন। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, ঘুমের এই চরিত্রগত বদল অন্যান্য রোগের পাশাপাশি, ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়িয়ে তুলেছে।

ঘুমের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে, বিশ্ব নিদ্রা দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজন করা হয় বিশেষ একটি আলোচনাসভার। ওই অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিলো ‘ওয়ার্ল্ড স্লিপ সোসাইটি’, কলকাতা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ল্ড স্লিপ সোসাইটি ও ক্যালকাটা স্লিপ সোসাইটির সেক্রেটারি চিকিৎসক সৌরভ দাস ও কলকাতা স্লিপ সোসাইটি-র সভাপতি, কান-নাক-গলার চিকিৎসক উত্তম আগারওয়াল। বিশ্ব নিদ্রা দিবসে এই বছরের থিম ছিলো ‘স্লিপ ইকুইটি গ্লোবাল হেল্‌থ’।

দীর্ঘদিন ধরে পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ঠিক কী কী শারীরিক সমস্যা হতে পারে?

হজমের গোলমাল হতে শুরু করে কাজে অনীহা, অবসাদ, মাথা যন্ত্রণা, মাইগ্রেন, বিপাকহার কমে যাওয়া, সেইসঙ্গে বিপাকহার সংক্রান্ত নানা ধরনের রোগ, যেমন- হরমোনের হেরফের, ডায়াবেটিস, স্থূলতা আরও কতো রোগ! কোভিড পরবর্তী সময় আরও একটি রোগ মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। আর সেটি হলো ‘সার্কাডিয়ান রিদ্‌ম ডিজ়অর্ডার’। মানুষের ঘুম হতে ওঠা বা ঘুমোতে যাওয়ার যে স্বাভাবিক সময়, তা একেবারেই বদলে গিয়েছে। চিকিৎসা পরিভাষায় এই ধরনের সমস্যাকে বলা হয় শিফ্‌ট ওয়ার্ক ডিজ়অর্ডার। তবে প্রশ্ন আসতে পারে মারণরোগ ক্যান্সার কীভাবে ঘুমের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত? চিকিৎসক সৌরভ দাস বলেছেন, “আজ থেকে ২০ বছর পূর্বে যতো মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হতেন, এখন সেই সংখ্যাটি অনেক বেশি। তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার যে ক্যান্সারের কারণ, তা সকলেই জানেন। তবে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আরও একটি কারণ হলো অপর্যাপ্ত ঘুম, সে সম্পর্কে বেশির ভাগ মানুষেরই ধারণাই নেই। ঘুম নিয়ে সাধারণ মানুষ কিংবা পেশাদারদের মধ্যে তেমন একটা সচেতনতা এখনও গড়ে ওঠেনি, তবে আজ থেকে ১০ বছর পরে অবশ্যই তা স্বাস্থ্যবিধির আওতায় আসবে।”

অপর্যাপ্ত ঘুম ও শরীরে তার প্রভাব নিয়ে দেশ-বিদেশে বিভিন্ন গবেষণা রয়েছে। কোনো ব্যক্তি যদি দীর্ঘদিন ধরে ৬ ঘণ্টার কম সময় ঘুমোন, তাহলে ৬০ শতাংশ পুরুষদের মধ্যে প্রস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যেতে পারে। ‘ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ক্যান্সার’-এ সেই তথ্য প্রকাশিত হয়। আবার ৫৫ শতাংশেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হতে পারেন ফুসফুসের ক্যান্সারে। অপরদিকে অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারেন ৪০ শতাংশ মানুষ। আবার ক্যান্সার এপিডেমিয়োলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে বলা হয়, দিনে ৬ ঘণ্টার কম ঘুম হলে মহিলাদের মধ্যে ডিম্বাশয়ের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা আরও বেড়ে যেতে পারে ৩০ শতাংশ। আবার ৫০ শতাংশের হতে পারে মলাশয়ের ক্যান্সার। ২৫ হতে ৩০ শতাংশের মধ্যে স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বেড়ে যেতে পারে। এছাড়াও, উচ্চ রক্তচাপ, কোরোনারি হার্ট ডিজ়িজ়, স্ট্রোক, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, ইনসুলিন রেজ়িজ়ট্যান্স তো রয়েছেই। চিকিৎসক উত্তম আগারওয়াল বলেন, “শুধু ক্যান্সার নয়, জীবনধারা সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত যে কোনও ধরনের রোগই মারণরোগ হয়ে উঠতে পারে। সারাদিন ধরে আমাদের শরীরে যতো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়, তার মেরামতি চলে এই ঘুমের মধ্যে। আর তখন ঘুমের সময় কমে এলে ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড (ডিএনএ) উপাদানটিও তখন মেরামত হয় না। আর এটিই হলো ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার একটি বড় কারণ।”

এই বিষয়ে এই দুই চিকিৎসকেরই পরামর্শ হলো, শুধু স্বাস্থ্যকর খাবার খেলেই চলবে না। সার্কাডিয়ান সাইকেলটি পূর্বে ঠিক করতে হবে। অর্থাৎ শরীরের যে নিজস্ব ছন্দ রয়েছে, তাতে ব্যাঘাত ঘটানো মোটেই চলবে না। সেইসঙ্গে, ঘুম যাতে আরও গভীর হয়, সেজন্য ঘুমোতে যাওয়ার এক ঘণ্টা পূর্বে সব রকম মাধ্যম (নেট মাধ্যম) থেকে বিচ্ছিন্ন হতে হবে। বিশেষ করে যেসব যন্ত্র থেকে ব্লু লাইট নির্গত হয়, সেইসব ডিভাইজ়ের ব্যবহার থেকে পুরোপুরি বিরত থাকতে হবে। ক্যাফিন জাতীয় কোনও রকম খাবার বা পানীয় খাওয়া যাবে না। তবে চাইলে বই পড়া যেতেই পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali