The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শিশুরা নাক ডাকলে সেটি কোনো রোগের উপসর্গের ইঙ্গিত নয় তো?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা জানি বয়ষ্করা নাক ডাকে। তবে কেবল বড়রাই নয়, নাক ডাকার সমস্যা কখনও হতে পারে ছোটদেরও। তাহলে শিশুরা নাক ডাকলে কোন রোগের উপসর্গ হতে পারে?

শিশুরা নাক ডাকলে সেটি কোনো রোগের উপসর্গের ইঙ্গিত নয় তো? 1

শিশুদের নাক ডাকার পিছনে কী কোনো রোগ লুকিয়ে রয়েছে?

চার বছরের রিমঝিম নামে এক শিশু ঘুমোনোর সময় প্রবল নাকে। এতো কম বয়সে এমন নাক ডাকে কেনো, তা নিয়ে খানিকটা চর্চা হলেও বিষয়টিকে খুব একটা গুরুত্ব দেননি রিমঝিমের মা-বাবা। তবে কিছু দিন পর সমস্যা আরও বাড়তে শুরু করলো। ঘুমের সময় তার মুখ বন্ধ হয় না, নিঃশ্বাসেও কষ্ট, মাঝে-মধ্যেই সর্দি-কাশি, খেতে অসুবিধা, গলা শুকিয়ে যায়, কানে কম শোনার মতো বিভিন্ন কারণে অসুস্থ হয়ে পড়তে লাগলো রিমঝিম। চিন্তিত মা-বাবা শেষ পর্যন্ত ছুটলেন চিকিৎসকের কাছে। পরীক্ষার পর জানা গেলো, এই সমস্যার জন্য মূলত দায়ী একটি বিশেষ গ্রন্থি, যার নাম হলো অ্যাডিনয়েড। ইদানীং বহু শিশুই এই গ্রন্থির নানা সমস্যায় ভুগে থাকেন।

শিশুদের নাকের পিছনে একটু উপরেই থাকে অ্যাডিনয়েড গ্রন্থি। ৫ বছর বয়সের পর হতে এটি একটু একটু করে ছোট হতে থাকে এবং বয়ঃসন্ধির পরে প্রায় মিলিয়েই যায়। এমনিতে শ্বাস নেওয়া কিংবা খাওয়ার সময় এটি নানা রকম ভাইরাস কিংবা ব্যাক্টেরিয়ার হাত হতে শিশুদের রক্ষা করে। তবে কোনও কারণে অ্যাডিনয়েড গ্রন্থি ফুলে উঠলে শিশুরা নানাভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাই ঠিক সময় চিকিৎসা না হলে তাদের কথা বলার সমস্যা, কানে কম শোনার মতো সমস্যা, শ্বাসপ্রশ্বাসে অসুবিধা হতে পারে। এমনকি, টানা মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নিতে হয় বলে দাঁতের গঠনও খারাপ হয়ে মুখের বিকৃতির মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে। হতে পারে ব্রঙ্কাইটিস কিংবা নিউমোনিয়ার মতো বড় কোনো অসুখও। অ্যাডিনয়েডের সমস্যার প্রধান উপসর্গই হলো নাক ডাকা! কোবলেশন থেরাপির মাধ্যমে এই রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকে। তবে সময় মতো চিকিৎসা শুরু না করলে সমস্যা আরও বাড়তে পারে।

শিশুদের নাক ডাকা ও কোন কোন রোগের উপসর্গ হতে পারে?

# অনেক সময় দেখা যায় অ্যালার্জির সমস্যা থেকেও নাকের মধ্যে সর্দি জমে গিয়ে নাক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আর তখনও শিশুরা নাক ডাকে।

# শিশুর অ্যাজ়মার সমস্যা শুরু হলে নাক ডাকার মতো উপসর্গও শুরু হতে পারে। তাই সময় থাকতে সতর্ক হন।

# বাড়তি ওজনও শিশুদের শরীরে অনেক রোগ ডেকে আনতে পারে। ঘাড় এবং গলার কাছে ফ্যাট জমতে শুরু করলেও নাক ডাকার সমস্যা বাড়তে পারে। তাই শিশুর ওজনের দিকে নজর দিন।

# স্লিপ অ্যাপনিয়ার সমস্যার কারণেও অনেক সময় শিশুদের নাক ডাকার সমস্যা দেখা যায়।

# নাকে অসমান সেপটামের কারণেও অনেক সময় শিশুদের নাক ডাকার মতো সমস্যা হতে পারে। সেপটাম হলো নাকের মাঝে অবস্থিত নরম এক অস্থি, যা দু’চারটি নাসারন্ধ্রকে পৃথক করে। শিশুদের জন্মের সময়, বেড়ে ওঠার সময় বা কোনও দুর্ঘটনার কারণে সেপটাম অসমানও হয়ে যেতে পারে। এই কারণে শ্বাস নিতে অসুবিধা, নাক ডাকার মতো সমস্যা, ঘুমের সমস্যাও হতে পারে। তবে সেপ্টোপ্লাস্টি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali