The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

দুধের সঙ্গে কোন খাবার খেলে পেটের গোলমাল হতে পারে?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা সবাই জানি দুধ খেলে মজবুত হয় হাড়। কিন্তু এই দুধের সঙ্গে কোন খাবার খেলে সমস্যা হবে সেটি কী আপনি জানেন? আজ জেনে নিন সেই বিষয়টি।

দুধের সঙ্গে কোন খাবার খেলে পেটের গোলমাল হতে পারে? 1

দুধ শুধু শিশুকালের খাবারই নয়, চিকিৎসকরা তা বার বার মনেও করিয়ে দেন। দুধে রয়েছে ক্যালশিয়াম, যা হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে। পেশি শক্তি-সবল করতে ক্যালশিয়াম-সমৃদ্ধ দুধের জুড়ি নেই। সুস্থ থাকতে এমন উপকারী খাবার খুব কমই রয়েছে। তাই সকলের জন্যই দুধ খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। তবে দুধের সঙ্গে কিছু খাবার একেবারেই না খাওয়ায় ভালো। তাতে হিতে বিপরীতও হতে পারে। দুধের সঙ্গে কোন খাবার ভুলেও খাওয়া যাবে না তা কী আপনি জানেন? আজ সেটি জেনে নিন।

লেবুজাতীয় ফল

আঙুর, কমলালেবু, আনারস— এই ধরনের সাইট্রাস জাতীয় ফল কখনওই দুধের সঙ্গে খাওয়া যাবে না। এই ফলগুলোতে ভরপুর পরিমাণে অ্যাসিড থাকে। যে কারণে থাকা অ্যাসিড দুধের প্রোটিনকে সহজেই হজম হতেও দেয় না। যে কারণে গ্যাস, পেটব্যথার মতো সমস্যাও তৈরি হতে পারে। দুধের সঙ্গে তো নয়, এমনকি দুধ খাওয়ার আগে ও পরেও টকজাতীয় ফল না খাওয়াই ভালো।

নোনতা খাবার

নিমকি, চিপ্‌স, কুকিজ়ের মতো খাবার দুধের সঙ্গে খেলে হজমের সমস্যা আটকানো যাবে না। উল্টো পেটফাঁপা, ইরিটেবল বাওয়েল্‌সের মতো সমস্যাও হতে পারে। শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্যও নষ্ট হতে পারে।

গুড়

দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে অনেক খাবার তৈরি করা হয়। যেগুলো খেতে অত্যন্ত সুস্বাদুও হয়। তবে পেটের গোলযোগ ঠেকাতে হলে দুধের সঙ্গে গুড় খাওয়া যাবে না একেবারেই। এর পরিবর্তে চিনি খাওয়া যেতেই পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali