The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

যে ফলে কামড় দিলেই খিলখিলিয়ে হেসে উঠবে ত্বক!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা জানি মোটামুটি সব ধরনের মৌসুমি ফল এবং সবজিই স্বাস্থ্য ও ত্বকের জন্য উপকারী। তবে এই মৌসুমে পেয়ারা খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন।

যে ফলে কামড় দিলেই খিলখিলিয়ে হেসে উঠবে ত্বক! 1

শুধুমাত্র ফেসওয়াশ, ফেসপ্যাক মাখলেই কিন্তু ত্বকের জেল্লা বাড়ে না। ত্বকের সমস্যা কমাতে হলে সেইসঙ্গে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া জরুরি। ত্বকের জন্য সেরা তাজা ফল এবং সবজি। মোটামুটি সব ধরনের মৌসুমি ফল এবং সবজিই স্বাস্থ্য ও ত্বকের জন্যও উপকারী। তবে এই মৌসুমে পেয়ারা খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন। পেয়ারা ভিটামিন সি, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন বি৬-এর মতো নানা পুষ্টিতে ভরপুর। এই ফল ত্বকের সমস্যা কমাতেও দুর্দান্ত কার্যকর।

অ্যান্টি-এজিং উপাদান

পেয়ারার মধ্যে লাইকোপেন এবং ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ফ্রি র‍্যাডিকেলের সঙ্গে লড়াই করে ও ত্বকের কোষকে ক্ষয়ের হাত থেকেও রক্ষা করে। যে কারণে ত্বক তাড়াতাড়ি বুড়িয়ে যায় না। ত্বকের উপর চট করে বলিরেখা, দাগছোপও দেখা যায় না। পেয়ারা ত্বকে কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে ও ত্বকের যৌবনও ধরে রাখে।

ব্রণ প্রতিরোধ করে

পেয়ারার মধ্যে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। এই ফলটি খেলে ত্বকের প্রদাহ, ফোলাভাব, ব্যথা, জ্বালাভাব কমে আসবে। ব্রণর সমস্যা খুব সহজেই কমাতে পারবেন পেয়ারা খেয়ে। পেয়ারা ত্বকে অত্যাধিক পরিমাণে সেবাম উৎপাদনকেও নিয়ন্ত্রণ করে। আর এর জেরে ব্রেকআউটের সমস্যাও কমে যায়।

ত্বককে হাইড্রেট করে

ত্বক হাইড্রেট থাকে পেয়ারা খেলে। শুষ্কতার সঙ্গে লড়াই করতেও সাহায্য করে এই পেয়ারা। শীতকালে ত্বকের আর্দ্রতাও ধরে রাখে। সেই কারণে আরও বেশি বেশি পেয়ারা খাওয়া উচিত।

সূর্যালোক থেকে বাঁচায়

সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে। দাগছোপ ও বলিরেখা, এমনকি স্কিন ক্যান্সারের পিছনেও রোদ দায়ী হতে পারে। পেয়ারার মধ্যে ফটোপ্রোটেক্টিভ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানও রয়েছে, যা সান এক্সপোজ়ারের হাত হতে ত্বককে বাঁচায়।

ত্বক নিরাময়ের ক্ষমতা

ত্বকের ছোটখাটো ক্ষত দ্রুত নিরাময়েও সাহায্য করে এই পেয়ারা। এই ফলটি খেলে ত্বকের প্রদাহ এবং জ্বালাভাবও কমে। আর তখন ত্বক দ্রুত ‘হিল’ হয়। সেইসঙ্গে পেয়ারা ত্বকের টেক্সচারকেও উন্নত করে। আর তখন ত্বককে নরম করে তোলে ও চামড়া টানটান থাকে। ত্বকের যত্ন নিতে প্রতিদিন একটা করে পেয়ারা খেতে হবে। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali