The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

তীব্র গরমে পাকা পেঁপে খেলে যে উপকার পাবেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পানিশূন্যতা অর্থাৎ ডিহাইড্রেশন, পেটের গোলমাল, ত্বকের সমস্যা- সব মিলিয়ে নাজেহাল অবস্থা হয়ে যায় এই গরমকালে। শুধু পানি খেয়ে ও হাল্কা খাবার খেয়ে মোটেও সুস্থ থাকা যায় না। গ্রীষ্মকালীন ফলকেও ডায়েটে রাখাটা জরুরি। এই ক্ষেত্রে গরমে শরীরের যাবতীয় সমস্যা একাই দূর করতে পারে এই পাকা পেঁপে।

তীব্র গরমে পাকা পেঁপে খেলে যে উপকার পাবেন 1

এই বিষয়ে পুষ্টিবিদ রাখী চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, ‘গরমের জন্য আদর্শ ফলই হলো পাকা পেঁপে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা থেকে শুরু করে হজমের গণ্ডগোলও দূর করে ও ত্বকের সমস্যাও কমায় পাকা পেঁপে। প্রতিদিনের ডায়েটে পাকা পেঁপে রাখলে একাধিক রোগের ঝুঁকিও কমে যায়। সেইসঙ্গে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।’ সব মিলিয়ে এই ফলটি সুপারফুড বলা যায়। ব্রেকফাস্টে পাকা পেঁপে খেলে কী কী সুফল পাবেন?

শরীর থাকে হাইড্রেটেড

পাকা পেঁপের মধ্যে প্রায় ৮৮% পানি থাকে। গরমে শরীর থেকে ঘামের মাধ্যমে পানি বেরিয়ে যায়। তাই শরীরকে হাইড্রেটেড রাখার জন্য পাকা পেঁপে ভালো কাজ দেয়। এই ফলটি দেহে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখে। সেইসঙ্গে তীব্র গরমের মধ্যেও শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে এই পাকা পেঁপে।

হজমের গণ্ডগোল দূর করতে পেঁপে

অসহ্যকর গরমে যতো হাল্কা খাবার খাওয়া যাবে, ততোই ভালো। গরমে হজমের প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়। তাই এই মৌসুমে পাকা পেঁপে খেলে ভালো উপকার পাবেন। পাকা পেঁপেতে থাকা পাপাইন নামে এনজাইম হজমের গণ্ডগোল দূর করতে সাহায্য করে। বদহজম, পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যাও দূর করে। এছাড়াও পেটও ভর্তি হয়ে যায় এক বাটি পাকা পেঁপে খেলে।

ত্বকের দেখভাল

পাকা পেঁপের মধ্যে বিটা-ক্যারোটিন, ভিটামিন এ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এইসব উপাদান ত্বকের স্বাস্থ্য গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। পাকা পেঁপে ত্বককে সূর্যের ইউভি রশ্মির হাত থেকেও বাঁচায়, ত্বকের অকাল বার্ধক্য প্রতিরোধ করে ও ত্বকের জৌলুস অটুট রাখতে সাহায্য করে। গরমে ত্বকের সৌন্দর্য বজায় রাখতে অবশ্যই পাকা পেঁপে ডায়েটে রাখতে হবে।

ওজন কমাতে সাহায্য করে

লো-ক্যালোরি স্ন্যাকস হিসেবে পাকা পেঁপে খেতেই পারেন। পাকা পেঁপে খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি থাকে। এছাড়াও ভিটামিন বি, ভিটামিন সি-এর মতো পুষ্টির ঘাটতি মেটায় এই পাকা পেঁপে। সব মিলিয়ে ওয়েট লস ফ্রুট হিসেবে গরমকালে পাকা পেঁপে খেতে পারেন নির্ভাবনায়। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali