The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ও অভিনেত্রী জুলিয়ার প্রেম-পরকীয়া নিয়ে এবার তোলপাড় বিশ্ব!

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ বারাক ওবামার ডিভোর্স নাটক নিয়ে যখন বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড় তখন ফরাসি প্রেসিডেন্ট-অভিনেত্রী জুলিয়ার পরকীয়া প্রেম নিয়ে বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড় শুরু হয়েছে।


france

সহযোগি একটি সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের সঙ্গে মডেল ও অভিনেত্রী জুলিয়া গায়েতের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি সম্প্রতি একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর বিশ্ব মিডিয়ার দৃষ্টি পড়ে সেদিকে। এর পরই শুরু হয় ফরাসি প্রেসিডেন্টের পরকীয়ার সম্পর্কে সমালোচনার ঝড়। যদিও ফরাসি প্রেসিডেন্টদের পরকীয়া ও প্রেমের সম্পর্ক নতুন নয়- তাঁদের অনেকেই ইতিপূর্বেও জড়িয়েছেন এ কেলেঙ্কারিতে। তথাপি বর্তমানে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিষয়টির কারণে বিশ্ব মিডিয়া বেশ সোচ্চার।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট সম্পর্কে অ্যাডাম গাপনিক নামে এক সাংবাদিক এ বিষয়ে বিবিসিতে ‘সেক্স অ্যান্ড দ্য ফেঞ্চ’ শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলেছেন, ফ্রান্সের সমাজব্যবস্থার কারণেই ঘটে থাকে এমন ধরনের ঘটনা। বর্তমান প্রেসিডেন্টের ঘটনাও এর ব্যতিক্রম নয়।

ওই সাংবাদিকের মতে, ফ্রান্সের সমাজ ব্যবস্থায় ক্ষুধা ও প্রেমের চাহিদাকে একই রকম প্রবৃত্তি বলে মনে করা হয়। ক্ষুধা থাকলে মানুষ যেমন বিভিন্ন খাবারের স্বাদ নিতে পারেন, তেমনি যৌন প্রবৃত্তির কারণে মানুষ একাধিক সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে তৎপর হতে পারেন। ফ্রান্সের ক্ষেত্রেও অনেকটাই তেমন। অন্তত বাস্তব অবস্থার আলোকে তাই দেখা যাচ্ছে।

ফ্রান্সের ইতিহাসে এমন কয়েকটি ঘটনা

ফ্রান্সের ইতিহাসে এমন অনেক ঘটনায় রয়েছে। এসব ঘটনা থেকেই বোঝা যায় ফ্রান্সের সামাজিক রীতি অনেকটা এমনই।

# ফ্রান্সের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের পূর্বসূরি নিকোলা সারকোজিও একাধিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন। তিনি বিয়ে করেছেন তিনবার। তাঁর তৃতীয় স্ত্রী ছিলেন সাবেক মডেল ও সংগীতশিল্পী কার্লা ব্রুনি।

# ১৯৮১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ছিলেন ফ্রাঁসোয়া মিতেরোঁ। তাঁর একজন রক্ষিতা ছিলেন। ওই রক্ষিতার গর্ভে মিতেরোঁর এক কন্যা সন্তানও জন্মেছিল। ১৯৯৬ সালের মিতেরোঁর মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তাঁদের ওই সম্পর্কের কথা কেওই জানতো না। পরে জানাজানি হয়ে পড়ে বিষয়টি। আরও জানা যায়, মিতেরোঁর কেবল একজন রক্ষিতা ছিলেন না। তাঁরা সংখ্যায় ছিলেন অনেক।

ফ্রান্সের আরেক প্রেসিডেন্ট জ্যাক শিরাকের জীবন ছিল একাধিক প্রেমের গুঞ্জনে ভরা। নিজের সম্পর্কে শিরাক বলেছিলেন, ‘আমি অনেক নারীকে ভালোবেসেছি। এক জীবনে একজন মানুষের পক্ষে যত বেশিজনকে ভালোবাসা যায়, ততজনকে।’

এভাবেই ফ্রান্সের বিষয়গুলো বিশ্বের সংবাদ মাধ্যমে চলে আসে। ইতিহাস কাওকেই রেহায় দেয়না। ইতিহাস সব সময়ই তার নিজস্ব গতিতে চলে-এটাই পৃথিবীর এক অঘোম নিয়ম।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali