The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ঈদকে সামনে রেখে টাঙ্গাইল শাড়ি বুননে ধুম লেগেছে তাঁতি পাড়ায়

ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ ঈদ যত এগিয়ে আসছে পোশাকের কেনা-কাটাও ততই বাড়ছে। এদিকে শেষ মুহূর্তের ব্যস্ততায় মুখরিত হয়ে উঠেছে টাঙ্গাইলের তাঁত শিল্প এলাকা। আসন্ন ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে চলছে কাপড় বুনন ও বেচাকেনার ধুম।
ঈদকে সামনে রেখে টাঙ্গাইল শাড়ি বুননে ধুম লেগেছে তাঁতি পাড়ায় 1
উচ্চমূল্য দিয়ে সুতা ক্রয় করে হলেও সেদিকে না তাকিয়ে কাপড় বুনন কাজে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁতিরা। জেলার দেলদুয়ারের তাঁত শিল্প এলাকাগুলোতে প্রবেশ করলে দিনরাত শুধুই তাঁতের খটখট শব্দ। শুরু হয়েছে কাপড় বুননের প্রাতিযোগিতা। এবার ঈদে ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইলের তাঁত শাড়ির ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে বাংলার রমণীদের কাছে। জেলায় প্রায় ১০ হাজার তাঁতি কাপড় বুননের কাজে মহাব্যস্ততার মধ্য দিয়ে সময় কাটাচ্ছেন। গত বছরের ঈদের চেয়ে এবার প্রতি শাড়ির দাম ২শ’ থেকে ৫শ’ টাকা বেড়েছে। সুতার দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে ঈদ উপলক্ষে শাড়ির দাম কিছুটা বেড়েছে বলে তাঁতিরা জানিয়েছেন।

তাঁত শিল্প এলাকা পরিদর্শন করে জানা যায়, রমজান মাসের শুরু থেকেই টাঙ্গাইলের বিভিন্ন তাঁতশিল্প এলাকা সরগরম। তাদের উৎপাদিত কাপড় ব্যাপকভাবে দেশের মার্কেটগুলোতে সরবরাহ করা হচ্ছে। আর তাই হরেক রকম ডিজাইনের নিজেদের পচ্ছন্দের কাপড়টি কিনতে মার্কেটে ক্রেতাদের কমতি নেই। উৎপাদন বেশি ও অন্যান্য মাসের চেয়ে একটু বেশি লাভবান হতে তাঁত মালিকরা নানান রকম লোভনীয় বোনাস নিয়ে হাজির হয়েছেন শ্রমিকদের সামনে। আর শ্রমিকরাও বোনাসের আশায় দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। টাঙ্গাইল পৌর এলাকার বাজিতপুর ও করটিয়ার সাপ্তাহিক হাটে তাঁতজাত পণ্য ক্রয়ের জন্য দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকাররা ভিড় জমাচ্ছেন ঈদ উপলক্ষে। এসব হাটে পাইকার ও খুচরা ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়। নানা রকম ডিজাইনের কাপড় তারা কিনছে সরাসরি তাঁতিদের কাছ থেকে। তবে টাঙ্গাইলের শাড়ি বলতে বাজিতপুর হাটকে বোঝায়। এক সময় এ হাট থেকে সারাদেশের পাইকারি ক্রেতারা শাড়ি কিনতেন। এ হাটে বরিশাল থেকে আসা রাইজ উদ্দিন নামে এক পাইকার জানান, তাঁত শাড়ির জন্য বাজিতপুর হাটের সুনাম রয়েছে। বাজিতপুর হাটে অনেক ডিজাইনের কাপড় সরাসরি তাঁতিতের কাছ থেকে সুলভ মূল্যে পাওয়া যায়। এ হাট থেকে পাইকাররা কাপড় কিনে দেশের বিভিন্ন জেলায় খুচরা বিক্রি করে থাকেন। তবে এবার সুতার দাম বেশি বলে টাঙ্গাইলের তাঁত শাড়ির দাম একটু বেশি। নাটোর থেকে এ হাটে আসা আকরাম খান নামের অপর ক্রেতা জানান, দাম বেশি হলেও ঈদ উপলক্ষে টাঙ্গাইলের তাঁত শাড়ির কদর রয়েছে বাংলার রমণীদের কাছে।

ঈদ উপলক্ষে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়ায় সপ্তাহের মঙ্গলবার ও বুধবার দু’দিন টাঙ্গাইল শাড়ির হাট বসছে। এ হাটে দেশের প্রায় সব জেলার পাইকারি ক্রেতারা কাপড় ক্রয় করছেন। এ হাটে কাপড় কিনতে আসা বড় পাইকার কালু শেখ জানান, প্রতি সপ্তাহে এ হাট থেকে ৪-৫ হাজার পিস টাঙ্গাইলের শাড়ি ক্রয় করছেন তিনি। পরে সেসব কাপড় নিজ জেলায় খুচরা বিক্রি করছেন। এবার সুতার দাম বেশি হওয়ায় কাপড়ের দাম বেশি হলেও টাঙ্গাইলের শাড়ির চাহিদা কমেনি বরং বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজধানী ঢাকার ধানমণ্ডি থেকে টাঙ্গাইলের পাথরাইল শিল্প এলাকায় খুচরা কাপড় কিনতে আসা রোজি বেগম জানান, টাঙ্গাইলের শাড়ির সুনাম দেশব্যাপী। তিনি নিজেও এ শাড়ি পছন্দ করেন। তাই সরাসরি তাঁতিদের কাছ থেকে কাপড় কেনার জন্য টাঙ্গাইলের পাথরাইলে এসেছেন। শিল্প এলাকাগুলো ঘুরে দেখা গেছে, শুধু পুরুষরাই নয়, বাড়ির মহিলারাও এ কাজে যথেষ্ট শ্রম দিচ্ছেন। কেউ সুতা ছিটায় উঠানোর কাজে, কেউ সুতা পাড়ি করার কাজে, আবার কেউ সুতা নাটাইয়ে উঠানোর কাজে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। মোট কথা, শেষ মুহূর্তে তাঁত শিল্প এলাকাগুলোতে এখন কাপড় তৈরির প্রচণ্ড ব্যস্ততা। এসব অঞ্চলে আসা অসংখ্য শ্রমিক তাদের নিজেদের পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দটাকে ভাগাভাগি করার জন্য ঈদের দু-একদিন আগেই পাওনা বুঝে নিয়ে নিজের বাড়িতে পাড়ি জমান। তবে এবার শ্রমিকরা অধিক বোনাসের আশায় দিনরাত কাপড় বুননের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে নলশোঁধা, পাথরাইল, নলুয়া, বড়টিয়া, চিনাখোলা, মঙ্গলহোড়, কালিহাতী উপজেলার বল্লাসহ প্রায় সব এলাকাতেই কাপড় বুননের কাজ ব্যাপকভাবে চলছে।

জেলার দেলদুয়ারের বিভিন্ন তাঁত শিল্প এলাকা পরিদর্শনকালে বিশিষ্ট তাঁত কাপড় ব্যবসায়ী রঘুনাথ বসাক বলেন, আসন্ন পবিত্র ঈদ উপলক্ষে টাঙ্গাইলের শাড়ির ব্যবসা এবার তেমন জমজমাট হয়নি। সুতার দাম কম হলে ঈদের বাজার জমজমাট হতো এবং তারা লাভবান হতে পারতেন। এবার সুতার দাম সিল্ক প্রতি কেজি ৬ হাজার টাকায় ও কটন প্রতি বান্ডিল ৪ হাজার ১শ’ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ঈদ উপলক্ষে সিল্ক ও কটন সুতার চাহিদা ব্যাপক। এ কারণে কাপড় বুননে এ সুতার বেশি প্রয়োজন হয়। সুতার দাম বাড়লেও কাপড়ের দাম তুলনামূলকভাবে বাড়েনি। এজন্য মুনাফা কম হচ্ছে। তবে বাজারে এবার ঈদে টাঙ্গাইলের শাড়ির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে বলে তিনি জানান।

টাঙ্গাইল শাড়ি ও তাঁত বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক রতন বসাক জানান, তাঁতের ব্যবসা পরিচালনা করতে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। সরকার যদি অল্প সুদে তাঁতিদের ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করত তাহলে তাঁত ব্যবসায়ীদের এত হিমশিম খেতে হতো না। সুতার দাম অস্থিতিশীল। এ কারণে তাদের মুনাফা কম হচ্ছে। বিশিষ্ট তাঁত শাড়ি ব্যবসায়ী মনে মন্টু বসাক জানান, এখন পর্যন্ত তাঁত শাড়ির বাজার জমে ওঠেনি। তিনি অনেক ডিজাইনের তাঁত শাড়ি ঈদ উপলক্ষে তৈরি করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে সিল্ক, বিখ্যাত জামদানি, সফট সিল্ক, দোতারি, ডেঙ্গু, রেশম, তসর, ফ্ররফ্লাই ইত্যাদি। সিল্ক শাড়ি সাড়ে ৩ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা, নেট জুট সাড়ে ১০ হাজার, বাহার শাড়ি সাড়ে ১৬ হাজার, কটন জুট আড়াই হাজার, টিসু সিল্ক সাড়ে ৪ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে সুতার দাম বেশি হওয়ায় তাদের মুনাফা অনেক কম হচ্ছে বলে জানান তিনি। ঈদুল ফিতর অতি কাছে হওয়ায় শ্রমিকদের বুনন কাজ সমাপ্ত করার জন্য আগেই তাগিদ দেয়া হয়েছে, আর তারাও তাদের চাহিদা অনুসারে কাপড় তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। ক্রেতারা বলেছেন, এবার নতুন নতুন ডিজাইনের টাঙ্গাইলের শাড়ি বাজারে এসেছে। কিন্তু দাম একটু বেশি। এরপরও ভিড় জমছে শাড়ির দোকানগুলোতে। শ্রমিকরা বলেন, প্রতিদিন তাদের গড় আয় ১৫শ’ থেকে ২ হাজার টাকা। এছাড়া অতিরিক্ত কাজের পারিশ্রমিক তো আছেই। ঈদে যাতে তাদের অভাব না থাকে এজন্য তারা দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। উচ্চমজুরি আর যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা পেয়ে তারা খুশি। তবে ঈদের আগে বোনাসের টাকা নিয়ে বাহানা না করার জন্য তাঁত মালিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তারা।

রাজধানীর মার্কেটগুলোতে ঘুরে দেখা যায়, বেশ ভিড় হচ্ছে। তবে ইফতারির পর ভিড় বেশি হয়। বেচা-কেনা আছে মোটামুটি জানালেন ঢাকা নিউ মার্কেটের এক শাড়ীর শোরুমের মালিক। তিনি জানালেন, গত বছরের তুলনায় ক্রেতাদের ভিড় একটু বেশি মনে হচ্ছে। তবে বাকি দিনগুলোতে কি হয় তারওপর নির্ভর করছে। তিনি বললেন, সব কিছুর দাম বেড়েছে তবুও ক্রেতাদের মধ্যে এখনও সেই আকাল চোখে পড়ে। তিনি মনে করেন ঈদের শেষ সপ্তাহে ক্রেতা আরও বাড়বে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali