দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিশ্ব ফুটবলের তারকা খেলোয়াড়দের খেলা দেখে যেমন মানুষ মুগ্ধ হয় তেমন তাদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও মানুষের আগ্রহের কমতি নেই। চলুন জেনে নেয়া যাক ফুটবল তারকেদের জীবন সঙ্গিনীদের বিষয়ে।
ব্রাজিলের বিশ্বকাপ নিয়ে সকলের চোখ যে শুধু ফুটবলে আকৃষ্ট তা কিন্তু নয়। আনুষাঙ্গিক অন্যান্য বিষয়গুলো ভর করে থাকে প্রতিটি বিশ্বকাপ ফুটবলে। এবারের ব্রাজিল বিশ্বকাপও এর থেকে ব্যতিক্রম নয়। সবার দুর্নিবার আকর্ষণের আরও এক একটি বিষয় হলো ‘ওয়াগস’। পুরো অর্থ, ‘ওয়াইফ অ্যান্ড গার্লফ্রেন্ড’। বহুবচনে যাকে বলা হয়ে থাকে ওয়াগস্। বিশ্বের নামী পত্র-পত্রিকাগুলোও বিশ্বকাপ ফুটবলের সঙ্গে সঙ্গে আনুষাঙ্গিক বিষয়গুলো নিয়ে মেতে উঠেছেন।

আধুনিকতার জন্য চার বছর আগের বিশ্বকাপ আর এবারের বিশ্বকাপের মধ্যে তাইতো বেশ পার্থক্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আমেরিকার ওয়াশিংটন পোস্ট থেকে ব্রিটেনের মর্যাদাসম্পন্ন গার্ডিয়ান সবাই যেনো যে যার মতো এগিয়ে থাকতে চান। কেওই পিছিয়ে নেই। এমনই একটি পত্রিকা ইন্ডিপেন্ডেন্ট গত ২৮ ফেব্রুয়ারি রিপোর্ট করেছিল, এবারের বিশ্বকাপে কি ওয়াগসরা ব্রাজিলে যেতে পারবেন?

সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, এঁরা যে সবাই শুধু যে সুন্দরি তা নয়, এঁরা প্রত্যেকেই স্বমহিমায়, জনপ্রিয়তায়ও এক উদ্ভাসিত উচ্চকিত।

শোনা যাচ্ছে এবার নাকি তারা ব্রাজিল বিশ্বকাপে যাবেন বিশেষ মিশন নিয়ে বাডেনের হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করতে। ১২ জুনের সাও পাওলো তাদের নাকি বরণ করতে প্রস্তুত। শুধুমাত্র স্টেডিয়াম আর বিশ্ববাসীর চোখের নজরকাড়া জন্য নয়, তাদের আগমনের কথা শুনে সাও পাওলোর দোকানিরাও বোগল বাজাচ্ছেন।

দোকানিরাও নাকি রোমাঞ্চিত হচ্ছেন। তবে সেটা ফুটবলের উত্তেজনায় শুধু নয়। তারা জানেন ওয়াগসদের পদধূলি একবার পড়লেই তাদের পোয়া বারো।

২০০৬ সালের ২০ জুন ডেইলি মেইল নাকি লিখেছিল, কেনাকোটার সুনামি নেমেছিল বাডেন বাডেনে! ৬ ওয়াগস মাত্র এক ঘণ্টায় জামাজুতো কিনতে খরচ করেছিল নাকি ৫৭ হাজার পাউন্ড!

এবারের ব্রাজিল বিশ্বকাপেও যদি ‘ওয়াগস’দের পদধুলি পড়ে সে জন্য এখনই অপেক্ষার পালা শুরু হয়েছে। দিন যতো ঘনিয়ে আসছে ততই বাড়ছে উত্তেজনা। তবে শুধু খেলা নয়। খেলা দেখতে আসাদের কাছ থেকে কিছু মালপানি কামিয়ে নেওয়ার আশায় মুখিয়ে আছেন অনেকেই।
আরও ফুটবল তারকাদের বান্ধবীদের দেখুন নিচে-





