The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ক্যান্সার আক্রান্তদের জন্য নিজের মাথা কামিয়ে ফেললেন এক তরুণী!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ তরুণীরা চুল ভালো করার জন্য কতোই কি-ই না করেন। অথচ শ্বেতা নামের এই তরুণী ক্যান্সার আক্রান্তদের কথা ভেবে চুল ফেলে দিয়েছেন!

cancer and cut off his head

কাজটা সহজ ছিল না। কারণ শুধু ভারত নয়, কমবেশি সারা পৃথিবীতেই মাথার চুলকে নারীর সৌন্দর্য ও তার আত্মপরিচয়ের অন্যতম উপাদান হিসেবে দেখা হয়। পেশায় চিত্রশিল্পী শ্বেতা এই গতানুগতিক চিন্তাভাবনাকেই বদলে ফেলতে চান।

মারণ রোগ ক্যান্সার। এই রোগের যন্ত্রণাও অসহনীয়। কেমোথেরাপি নামে ক্যান্সারের যে চিকিৎসাপদ্ধতি প্রচলিত রয়েছে, তা ক্যান্সার আক্রান্তকে দীর্ঘ মেয়াদি আরাম দেয় তবে চিকিৎসা যতোদিন চলে ততোদিন কেমোথেরাপির ভয়ঙ্কর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কষ্ট সহ্য করতে হয় রোগীকে। প্রচন্ড বমি-ভাব, শরীরে অসহ্য যন্ত্রণা বা অপরিসীম ক্লান্তি সেরকমই কয়েকটি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। আর আরেকটিপার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো মাথার চুল ঝরে যাওয়া। এই সমস্যায় যাদের পড়তে হয় তারা স্বভাবতই হীনমন্যতায় ভুগে থাকেন। যে কারণে সারা পৃথিবীতে যতো পরচুলো বা উইগ কেনেন তাদের অধিকাংশই যে ক্যান্সার রোগী তাতে করে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নয়।

এই বিষয়টিই মূলত ভাবিয়েছিল ভারতের ব্যাঙ্গালোর নিবাসী তরুণী শ্বেতা এলিসাকে। ক্যান্সারের যন্ত্রণা শ্বেতা প্রত্যক্ষ করেছিলেন খুব কাছ থেকে। কয়েক বছর আগেই এলিসার এক নিকট বন্ধুর মৃত্যু হয়েছিল ক্যান্সারে। আবার এক বন্ধুর মা’ও ক্যান্সারে মারা যান। রোগে জীর্ণ এইসব মানুষগুলো শারীরিক ক্ষয়ের কারণে কীভাবে আত্মপরিচয়হীনতায় ভুগছেন, সেটি উপলব্ধি করেছিলেন শ্বেতা এলিসা। সে কারণে তিনি এক সাহসী সিদ্ধান্ত নেন। তিনি নিজের মাথা কামিয়ে একেবারে ন্যাড়া করে ফেলেন। নিজের মাথার কেটে ফেলা এই চুল তিনি দান করে দেন ক্যান্সার রোগীদের জন্য পরচুলো বা উইগ বানানোর জন্য!

পেশায় চিত্রশিল্পী শ্বেতা সমাজের গতানুগতিক চিন্তাভাবনাকেই বদলে ফেলতে চান। নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শ্বেতা লিখেছেন, ‘কোনও শিশু আমার চুলের মাধ্যমে তার হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরে পাবে, এই আশায় আমাকে আমার সমস্ত চুল কেটে ফেলার প্রেরণা জুগিয়েছে।’ সেইসঙ্গে শ্বেতা এ-ও বলেন, ‘আমি চাই, যারা ক্যান্সারে ভুগছেন, তারা আরও বলিষ্ঠভাবে তাদের লড়াইটা লড়়ুক। আমি গোটা দুনিয়াকে বদলাতে পারি না নিশ্চয়ই, তবে কোনও মানুষ‌ের সামাজিক পরিচয়টুকু তো বদলাতে পারি। আমার কাছে সেটি অনেক বেশি মূল্যবান।’

সংবাদমাধ্যমকে শ্বেতা বলেছেন, ‘তার পরিবারের পুরো সমর্থন রয়েছে। তারা আমার জন্য গর্বিত। মূলত তাদের কথা ভেবেই আমি আমার নেড়া মাথার ছবিটি ইন্টারনেটে শেয়ার করেছি, যাতে তারা নিজেদের বন্ধুদের আমার ছবি দেখাতে পারেন’।

সত্যিই এক সাহসী মেয়ে শ্বেতা। সমাজের প্রথা ভাঙার সাহস যার রয়েছে। ক্যান্সার রোগীদের জন্য সমবেদনা রয়েছে আমাদের অনেকেরই, তবে তাদের জন্য শ্বেতার মতো করে স্বার্থত্যাগ করতে পারেন এমন মানুষ সমাজে খুঁজে পাওয়া সত্যিই দুষ্কর!

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali