দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ১১৪টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে নভেল করোনা ভাইরাস। তবে এই রোগ নিয়ে বিশ্বজুড়ে আতঙ্কের রয়েছে বহু মানুষ। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, কোভিড-১৯ রোগ হওয়া মানেই যে মৃত্য হবে এমন কিন্তু নয়। নভেল করোনা ভাইরাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজারেরও বেশি মানুষ। মৃতের সংখ্যা বেড়ে ইতিমধ্যেই দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২৬ জনে। আক্রান্তদের মধ্যে ৮০ হাজারের বেশিই চীনা নাগরিক। মৃতদের মধ্যেও ৩ হাজার ১৩৬ জনই হলো চীনের।
১১৪টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে নভেল করোনা ভাইরাস। তবে এই রোগ নিয়ে বিশ্বজুড়ে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে বহু মানুষ। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, কোভিড-১৯ রোগ হওয়া মানেই যে মৃত্য হবে এমনটি অবশ্য বলা যাবে না। নভেল করোনা ভাইরাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজারেরও বেশি মানুষ। মৃতের সংখ্যা বেড়ে ইতিমধ্যেই দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২৬ জনে। আক্রান্তদের মধ্যে ৮০ হাজারের বেশিই চীনা নাগরিক। মৃতদের মধ্যেও ৩ হাজার ১৩৬ জনই হলো চীনের।
চীনের রোগনিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিরোধ কেন্দ্র মৃত্যুর ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করে যে ছক প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যায় যে, মধ্যবয়সীদের চেয়ে বয়ষ্কদের মৃত্যুর সংখ্যাই ১০ গুণ বেশি!
গত বছরের ডিসেম্বর মাসে চীনে নতুন এই করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটে। সেই সময় যারা মারা গেছে, তাদের অধিকাংশেরই বয়স ৭০ বছরের বেশি ছিলো। এ ছাড়াও তাদের অন্য অসুখও ছিল।
করোনায় মৃত্যুর ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করে বিবিসি জানিয়েছে যে, আক্রান্তদের প্রতি একশজনের মধ্যে মাত্র একজন রয়েছেন মৃত্যুঝুঁকিতে।
যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য সচিব ম্যাট হানকক বলেছেন যে, শতকরা দুজনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে কোভিড-১৯। তবে মৃত্যুহার আর বেশি হবে না। তিনি আরও বলেন, বিশ্বে অনেক রোগে মানুষের মৃত্যু হয়ে থাকে। সেই তুলনায় করোনা ভাইরাসে মৃত্যু এখন পর্যন্ত অনেক কম।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হালনাগাদ তথ্য মতে, বিশ্বে প্রতি বছর ৭০ লাখ মানুষ মারা যাচ্ছেন হৃদজনিত রোগের কারণে। অপরদিকে স্ট্রোকে মৃত্যুর সংখ্যা ৫০ লাখের মতো। শ্বাসতন্ত্রে সংক্রমণে বিশ্বে বছরে মৃত্যুর সংখ্যা ৩৫ লাখের মতো হবে। প্রতিবছর ডায়রিয়ায় মারা যায় ২০ লাখের বেশি মানুষ। এ ছাড়াও যক্ষ্মা এবং এইডসে মৃত্যুর সংখ্যাও ২০ লাখের কাছাকাছি হবে।