দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গত রোজার ঈদে প্রচার হয় আফজাল হোসেন ও সুবর্ণা মুস্তাফা অভিনীত ‘নূরুল আলমের বিয়ে’। ওই নাটকের সিক্যুয়েল আফজাল-সুবর্ণার এবারের ঈদের নাটক ‘নূরুল আলমের মধুচন্দ্রিমা’।
গত রোজার ঈদে প্রচার হয় আফজাল হোসেন ও সুবর্ণা মুস্তাফা অভিনীত ‘নূরুল আলমের বিয়ে’। এবারের কোরবানী ঈদে নাটকটির সিক্যুয়েল প্রচারিত হবে। নাটকটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘নূরুল আলমের মধুচন্দ্রিমা’। বদরুল আনাম সৌদের রচনায় এই নাটকটি পরিচালনা করেছেন আরিফ খান।
‘নূরুল আলমের মধুচন্দ্রিমা’ নাটকের গল্পে দেখা যাবে- নূরুল আলম ও নিশাত বেগমের বিয়ে হয়েছে মাসখানেক হয়ে গেছে প্রায়। শত ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও নানা ঝামেলায় মধুচন্দ্রিমায় যাওয়া এখনও হয়ে ওঠেনি। না যাওয়ার পেছনে আরও একটি কারণ রয়েছে, সেটি হলো নূরুল আলম কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছেন না তারা কোথায় যাবেন মধুচন্দ্রিমায়। শেষ পর্যন্ত এক সকালে মধুচন্দ্রিমা পালনের জন্য রওনা হন নূরুল আলম ও নিশাত বেগম। তবে তাদের কপাল ছিল মন্দ, ঘণ্টা দুয়েক পর পায়ে হেঁটে দু’জনই বাড়ি ফেরেন তারা। কিছুদূর যেতে না যেতেই গাড়ি নষ্ট হয়ে যায় তাদের।
যে কারণে মধুচন্দ্রিমার পরিকল্পনা নিজহাতে তুলে নিলেন নিশাত বেগম। ম্যাপ নিয়ে বসেন কোথায় যাবেন তা ঠিক করতে। ঠিক এই সময় এক তরুণী ঢাকা থেকে উপস্থিত হয় নিশাত বেগমের নিকটে আবদার নিয়ে। তার আবদার, যে করেই হোক এক সপ্তাহের মধ্যেই তাকে তার পছন্দমতো ছেলের সঙ্গে বিয়ে করিয়ে দিতে হবে। নয়তো মেয়েটির বাবা তার পছন্দের ছেলের সঙ্গে বিয়ে করিয়ে দেবে। যতোদিন নিশাত বেগম তাকে তার পছন্দমতো ছেলে ঠিক করিয়ে না দেয় ততোদিন সে এই বাড়িতেই অবস্থান করবে। নূরুল আলম ও নিশাত বেগম ভাবতে থাকে, কি হবে তাদের মধুচন্দ্রিমার। এই মেয়ের বিয়ে না হলে তো জীবনে কখনও তাদের মধুচন্দ্রিমাও হবে না।