দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ গরু হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য পূজনীয় একটি জীব। যে কারণে ভারতে মাঝে- মধ্যেই গরু নিয়ে ঘটে ঘটনা। কোনো কোনো রাষ্ট্রে গরু জবাহ নিষিদ্ধও করা হয়েছে। এবার নতুন খবর হলো ভারতের মধ্যপ্রদেশ সরকার গরুর বিয়ে দেবে! সংবাদ মাধ্যমের এক খবরে জানা যায়, ভারতের মধ্যপ্রদেশ সরকার এবার ‘গোকন্যা’দের বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে! তার জন্য বিবাহযোগ্য ষাঁড়ের খোঁজ করাও শুরু হয়ে গেছে! দেশটির মধ্যপ্রদেশের অ্যানিমাল হাসব্যানড্রি দপ্তর ইতিমধ্যে ১৬টি প্রজাতির দু’শটি ষাঁড়েরও খোঁজও পেয়ে গেছেন। যাদের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হবে দেশি গরুগুলোকে!
গরু হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য পূজনীয় একটি জীব। যে কারণে ভারতে মাঝে- মধ্যেই গরু নিয়ে ঘটে ঘটনা। কোনো কোনো রাষ্ট্রে গরু জবাহ নিষিদ্ধও করা হয়েছে। এবার নতুন খবর হলো ভারতের মধ্যপ্রদেশ সরকার গরুর বিয়ে দেবে! সংবাদ মাধ্যমের এক খবরে জানা যায়, ভারতের মধ্যপ্রদেশ সরকার এবার ‘গোকন্যা’দের বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে! তার জন্য বিবাহযোগ্য ষাঁড়ের খোঁজ করাও শুরু হয়ে গেছে! দেশটির মধ্যপ্রদেশের অ্যানিমাল হাসব্যানড্রি দপ্তর ইতিমধ্যে ১৬টি প্রজাতির দু’শটি ষাঁড়েরও খোঁজও পেয়ে গেছেন। যাদের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হবে দেশি গরুগুলোকে!
সংবাদ মাধ্যমের এক খবরে জানা যায়, ভারতের মধ্যপ্রদেশ সরকার এবার ‘গোকন্যা’দের বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে! তার জন্য বিবাহযোগ্য ষাঁড়ের খোঁজ করাও শুরু হয়ে গেছে! দেশটির মধ্যপ্রদেশের অ্যানিমাল হাসব্যানড্রি দপ্তর ইতিমধ্যে ১৬টি প্রজাতির দু’শটি ষাঁড়েরও খোঁজও পেয়ে গেছেন। যাদের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হবে দেশি গরুগুলোকে!
সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, এদের সঙ্গে নাকি ‘গোকন্যা’দের বিয়ে দেওয়া হবে। কৃষকরাই তাদের পোষ্য গরুর জন্য বিবাহযোগ্য পাত্র অর্থাৎ ষাঁড় খুঁজে নিতে পারবেন বলে জানা যায়। শুনতে অবাক লাগলেও এটিই নাকি সত্যি। বিবাহযোগ্য ষাঁড়ের তালিকা সাজিয়ে রাখার জন্য একটি ওয়েবসাইটও ইতিমধ্যেই খোলা হয়েছে cssbhopal.com।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবরে আরও জানা যায়, যে ষাঁড়দের বেছে নেওয়া হয়েছে, তাদের ছবিসহ সব তথ্য অর্থাৎ তাদের কোনও জিনগত বিকৃতি রয়েছে কি না, সবকিছুই দেওয়া রয়েছে। এমনকি সেই ষাঁড়েদের ‘সিমেন’ও সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। সেই সব তথ্য দেখেই কৃষকরা ঠিক করবেন, তাদের পোষ্য গরুর জন্য কোন পাত্র উপযুক্ত হবে। বেশিরভাগ প্রজাতির ষাঁড়ই নাকি বিদেশী জাতের।
মধ্যপ্রদেশ পশুপালন এবং পোল্ট্রি উন্নয়ন কর্পোরেশনের কর্মকর্তা ড. এইচবিএস ভাদুরিয়া সংবাদ মাধ্যমকে এই বিষয়ে জানিয়েছেন যে, ‘আমরা ১৬টি প্রজাতির ২০০টি ষাঁড়ের সিমেন ইতিমধ্যেই সংগ্রহ করেছি। ওয়েবসাইটে ষাঁড়দের সম্পর্কে সব তথ্যও দেওয়া রয়েছে।’