দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ওয়াই-ফাইয়ের ইন্টারনেট গতি দুর্বল হয় মাঝে মধ্যেই। আর তখন কাজ করতে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। তাই আজ জেনে নিন ওয়াই-ফাইয়ের স্পিড বাড়াতে করণীয় বিষয়গুলো।
ওয়াই-ফাই অর্থাৎ রাউটার ঠিকঠাক কাজ না করলে অনেকেই দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। তবে চিন্তার কিছুই নেই। কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করে ওয়াই-ফাইয়ের ইন্টারনেট সংযোগটি আপনি চাইলেই শক্তিশালী করতে পারেন।
ওয়াই-ফাই রাউটারটিকে বাড়ির একটি মাঝামাঝি স্থানে রাখতে হবে, যাতে করে বাড়ির সর্বত্রই খুব সহজে ইন্টারনেট সংযোগ সমানভাবে পেতে পারে।
ওয়াই-ফাই ব্যবহার করলে যেকোনো উন্নত মানের রাউটার ব্যবহার করুন। সেটি হতে পারে ডাবল অ্যান্টেনা কিংবা মাল্টি অ্যান্টেনাও। রাউটারটি ২.৪ গিগাহার্জ হতে শুরু করে ৫ গিগাহার্জ ও ৮০২.১১ এসি বা ৮০২.১১ এন স্ট্যান্ডার্ডের কি না, তা দেখে নেওয়াই ভালো।
হয়তো আপনি বাড়ির এমন একটি অংশে রয়েছেন যেখান থেকে রাউটারটা অনেকটাই নিচে রয়েছে। এই অবস্থায় রাউটারের ২.৪ গিগাহার্জের চ্যানেল ব্যবহার করতে হবে।
আপনি যে ওয়াই-ফাই রাউটার ব্যবহার করবেন সেটিও একটি ড্রাইভার সফটওয়্যারের মাধ্যমেই কার্য সম্পাদন করে থাকে। তাই সময়ে সময়ে রাউটারের ড্রাইভার সফটওয়্যার আপডেটের দিকে নজর দিতে হবে। আপডেটের ব্যাপারে জানতে রাউটারের কোম্পানির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে নজর দিন।
অনেক সময় দেখা যায় যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমের ডেস্কটপ কম্পিউটারের সঙ্গে ওয়াই-ফাই রাউটারটি ঠিকঠাক সংযোগ স্থাপন করতে পারে না বা মাঝেমধ্যেই ছেড়েও দেয়। সে ক্ষেত্রে পিএলআইএসটি জাতীয় ফাইলগুলো ডিলিট করলে এর সমাধান পাওয়া যেতে পারে।
কর্ডলেস ফোনের কানেকশন, মাইক্রোওয়েভ বা ব্লুটুথের জন্য অনেক সময় ওয়াই-ফাই রাউটার সঠিকভাবে কাজ সম্পন্নও করতে পারে না। এ ক্ষেত্রে আপনি যদি ডাবল রাউটার ব্যবহার করেন তাহলে সমস্যা অনেকটাই কমে যেতে পারে।
তাছাড়া মাঝে- মধ্যে রাউটারটি রিস্টার্ট দেওয়া দরকার। আবার কিছুদিন পর পর রাউটারের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে নেওয়া ভালো। কারণ এতে করে রাউটারে চুরি করে কেও ঢুকে থাকলে সেটি কানেক্ট অফ হয়ে যাবে, তাতে করে আপনার স্পিরিট বেড়ে যাবে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।