দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রান্নায় ধনেপাতা থাকবে না তা কেমন করে হয়। ঝোল হোক বা ঝাল হোক- ধনেপাতা রান্নার স্বাদ, গন্ধ ও অবশ্যই সৌন্দর্যকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। শুধু কী তাই? ধনেপাতার রয়েছে অনেকগুণ। নিয়মিতভাবে ধনেপাতা খেলে শরীর থাকবে সুস্থ।
ধনেপাতা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে। ভিটামিন এ সমৃদ্ধ ধনেপাতা চোখের অন্যান্য সমস্যাতেও সমানভাবে উপকারী একটি জিনিস।
পুষ্টির জোগান দেয় এই ধনেপাতা। ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়াম, ভিটামিন এ, সি ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ ধনেপাতা শরীরে পুষ্টি প্রদান করে থাকে।
প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে ধনেপাতার তুলনা নেই। ধনেপাতায় রয়েছে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে তোলে। তাছাড়াও বিভিন্ন ধরনের জীবাণু এবং রোগের সঙ্গে শরীর যাতে লড়তে পারে তার জন্য শরীরকে ভিতর থেকে করে তোলে আরও মজবুত ও শক্তিশালী।
ধনেপাতা পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে। গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজমের সমস্যায় যারা ভুগে থাকেন তারা নিয়মিত ধনেপাতা খেলে সমস্যা থেকে মিলতে পারে মুক্তি। তাছাড়াও হজমশক্তি উন্নত করতেও সাহায্য করে এই ধনেপাতা।
অ্যানিমিয়ার সমস্যা থেকে স্বস্তি দিতে পারে এই ধনেপাতা। কারণ হলো ধনেপাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ। যা শরীরের রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি করে থাকে। অ্যানিমিয়া দূরীকরণেও প্রাথমিকভাবে সহায়ক হতে পারে এই ধনেপাতা। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।