The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শরীরচর্চা ও ডায়েট করেও ওজন না কমলে উদ্বেগ থেকে রেহাই পাবেন যেভাবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাধারণত শরীরচর্চা করলে মন ও শরীর দুই-ই ভালো থাকার কথা। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রমও ঘটে। ডায়েট ও শরীরচর্চা করার পরও কাঙ্ক্ষিত ওজন পেতে সমস্যা হতেই পারে। তাহলে এর সমাধান কী?

শরীরচর্চা ও ডায়েট করেও ওজন না কমলে উদ্বেগ থেকে রেহাই পাবেন যেভাবে 1

মানব শরীরের সঙ্গে মনের যে গভীর যোগ রয়েছে, তা হয়তো অনেকেই জানেন। তবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলে যে মন ভালো রাখতে হয়, তা কী আপনি জানতেন?

এই বিষয়ে মনোবিদরা বলেছেন, নিয়মিত শরীরচর্চা করলে সাধারণত মন ভালো থাকারই কথা। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রমে ঘটে। ডায়েট ও শরীরচর্চা করার পরও কাঙ্ক্ষিত ওজন পেতে সমস্যা হতেই পারে। যে কোনও ব্যক্তির উচ্চতা ও বয়স অনুযায়ী দেহের ওজন কেমন হওয়া উচিত সেটি নির্ভর করে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা (হু) বলছে যে, দেহের অতিরিক্ত ওজন শরীর ও মনের উপর যে সাধারণ প্রভাব ফেলে, তা অন্যান্য দুরারোগ্য ব্যধির চেয়েও কঠিন হতে পারে। দ্রুত ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে চাইলে কোন কোন বিষয়ে খেয়াল রাখাটা জরুরি তা কী আপনি জানেন? জেনে নিন সেই বিষয়গুলো।

নিজের চেহারা সম্পর্কে ভুল ধারণা

আপনাকে প্রথমেই নিজের সম্পর্কে এই ভুল ধারণা ত্যাগ করতে হবে। অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে চাইলে প্রতিদিনই আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের চেহারা কতোটা কমলো কিংবা বাড়লো, তা নিয়ে হীনম্মন্যতায় ভোগা আগে বন্ধ করতে হবে।

সব বিষয়ে বেশি বেশি চিন্তা করা

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় যে, যারা সব কিছু নিয়ে অতিরিক্ত অর্থাৎ বেশি বেশি চিন্তা করেন, তাদের ওজন ঝরানো বেশ সমস্যাদায়ক হয়ে পড়ে। মনোবিদরা বলেছেন, একেবারে কিছু না ভেবেই অলসের মতো বসে থাকা ও বড্ড বেশি ভেবে ফেলা- দুই ক্ষেত্রেই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা বেশ মুশকিল হয়ে পড়ে।

অবসাদগ্রস্ত হওয়া

অবসাদের সঙ্গে দেহের ওজন বেড়ে যাওয়ার যে নিবিড় যোগসূত্র রয়েছে, সেটিও বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে। অবসাদে ভোগা মানুষ, মন ভালো রাখতে যখন যা ইচ্ছে তাই খেয়ে ফেলেন। যে কারণে ওজন নিয়ন্ত্রেণে রাখা বেশ মুশকিল হয়ে পড়ে।

মানসিক চাপ

মানসিক চাপ থেকে মস্তিষ্কের রাসায়নিক উপাদানগুলোর মাত্রায় হেরফের ঘটতে পারে। যে কারণে কর্টিজ়লের মতো স্ট্রেস হরমোনের পরিমাণও তখন বেড়ে যেতে পারে। যার প্রভাব পড়তে পারে ওজনের উপর।

অপর্যাপ্ত ঘুম

ঘুমের সমস্যা হলেও শরীরের ক্ষতি হতে পারে। কেও যদি অন্তত ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা না ঘুমান তাহলে এর প্রভাব পড়ে শরীরের উপর। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali