The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

জিমে যাওয়ার আগে খেলে শরীরচর্চার পরও চনমনে থাকা সম্ভব?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কিছু পানীয় রয়েছে, যেগুলো জিমে যাওয়ার পূর্বে খেলে ভালো হয়। অনেকেই প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট, প্রোটিন শেকও খান। সেগুলো কেনা বেশ ব্যয়সাপেক্ষ ব্যাপার।

জিমে যাওয়ার আগে খেলে শরীরচর্চার পরও চনমনে থাকা সম্ভব? 1

অনেকেই পৃথিবী এদিক থেকে ওদিক চলে গেলেও জিমে যাওয়া বন্ধ করেন না। প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে জিমে গিয়ে ঘাম ঝরানোর অভ্যাস রয়েছে অনেকের। আমরা সবাই জানি শরীরচর্চার অভ্যাসই হলো সুস্থ থাকার অন্যতম পথ। তবে শরীরচর্চারও কিন্তু নিয়ম রয়েছে। সুফল পেতে সেগুলোও মেনে চলতে হবে। যারমধ্যে অন্যতম হলো খালি পেটে জিম না করা। তবে খুব ভারি খাবার খেয়েও জিম করা মোটেও উচিত নয়। সেই ক্ষেত্রে কিছু পানীয় রয়েছে, যেগুলো জিমে যাওয়ার পূর্বে খেলে ভালো হয়। অনেকেই প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট, প্রোটিন শেকও খান। সেগুলো কেনা বেশ ব্যয়সাপেক্ষ ব্যাপার। অবশ্য ঘরোয়া কিছু পানীয় রয়েছে, যেগুলো জিমে যাওয়ার পূর্বে খেয়ে গেলে একই রকম সুফল পাবেন।

কলার স্মুদি

কলা ভিতর থেকেই শক্তি জোগায়। কলাতে রয়েছে পটাশিয়াম, কার্বোহাইড্রেটের মতো উপাদান। জিমে যাওয়ার পূর্বে কলা খেলে সত্যিই উপকার পাবেন। শুধু শুধু কলা খেতে চান না অনেকেই। সেই ক্ষেত্রে কাঠবাদামের দুধ, দারচিনি ও কলা দিয়ে বানিয়ে নিন স্মুদি। এক চিমটে লবণ দিয়ে দিলে শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্যও বজায় থাকবে।

লেবু ও মধুর পানি

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে অনেকেই খেয়ে থাকেন এই পানীয়। তবে জিমে যাওয়ার পূর্বে এটি খেয়ে গেলে ভিতর থেকেও ফিট থাকতে পারবেন। ঈষদুষ্ণ পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেয়ে নিন। ঘাম হলেও দুর্বল হবে না শরীর।

ডাবের পানি

পুষ্টিবিদরা এমনিতেই খালি পেটে ডাবের পানি খাওয়ার কথা বলে থাকেন। তবে জিমে যাওয়ার পূর্বে ডাবের পানি খেলেও বেশ উপকার পাবেন। তবে শুধু ডাবের পানি খেলে হবে না- এর সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে গোলমরিচ, চিয়া বীজ, জিরা গুঁড়ো। খেতেও সুস্বাদু আবার উপকারী।

পুদিনা গ্রিন টি

গ্রিন টি’র সঙ্গে পুদিনা পাতা মিশিয়ে খেতে পারেন জিমে যাওয়ার পূর্বে। কারণ হলো পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের মতো উপাদান, যা শরীর ভিতর থেকে সতেজ রাখতে সাহায্য করে। বিপাকহারও বৃদ্ধি করে এই পুদিনা পাতা।

দারচিনি চা

শরীরচর্চার পূর্বে দারচিনি চা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। দারচিনি চা রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। আবার বিপাকহারও বেড়ে যায় দারচিনি খেলে। পানিতে দারচিনি, গোলমরিচ দিয়ে ফুটিয়ে নিন। জিমে যাওয়ার পূর্বে খেয়ে গেলে বেশ শক্তি পাবেন। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali