The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বন্ধুর সঙ্গে ঝগড়া: বন্ধুত্ব আবারও মজবুত করবেন কোন পন্থায়?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যার সঙ্গে মন উজাড় করে আপনি গল্প করেন, তারসঙ্গে হঠাৎ করে ঝগড়া-ঝামেলাও হতে পারে। যে কোনও সম্পর্কে এই তর্ক-বিতর্ক হওয়াটা খুবই সাধারণ। বন্ধুর সঙ্গে ঝগড়া মিটমাট করে নিবেন কীভাবে?

বন্ধুর সঙ্গে ঝগড়া: বন্ধুত্ব আবারও মজবুত করবেন কোন পন্থায়? 1

বন্ধুর সঙ্গে যেমন খুশিভাবে মেলামেশা করা যায়। যাকে মন খুলে সব কথা বলা যায়, যে কোনও বিষয়ে আপনাকে কারও সঙ্গেই তুলনা করবে না, আপনি খারাপ না ভালো তা নিয়েও ভাববে না, সে-ই প্রকৃত বন্ধু। তবে সব কথা শেয়ার করা যায় বলে তার সঙ্গে কোনও রকম ঝগড়া হবে না কিংবা তর্ক-বিতর্কে জড়াবেন না, এমনটি কিন্তু নয়। অনেক সময়ই বন্ধুর সঙ্গেও মতের অমিল হতেই পারে।

যার সঙ্গে মন উজাড় করে গল্প করেন, তারসঙ্গে ঝগড়া-ঝামেলাও হতেই পারে। যে কোনও সম্পর্কে এই তর্ক-বিতর্ক হওয়াটাও খুবই স্বাভাবিক। তবে সমস্যা হলো, ঝগড়াঝাটির পর মান-অভিমান। আসলে কে কার রাগ ভাঙাবে, কে আগে কথা বলবে, সম্পর্কটা কি আর তা হলে আগের মতো নেই ইত্যাদি মাথার ভিতরও চলতে থাকে। ঝামেলার পর আবার কীভাবে সম্পর্কটা আগের মতোই সুন্দর করে তোলা যায়- এই বিষয়ে বেশি গুরুত্বও দেওয়া উচিত। সেটিরও উপায় রয়েছে।

শান্ত থাকুন

ঝগড়া-ঝামেলা হলে দু’জনের মধ্যে যে কেও মেজাজ হারাতেই পারেন। রাগ কারও হয়তো বেশি, কারও কমও হতে পারে। তবে প্রথম থেকে মাথায় রাখবেন, রেগে গেলেও বন্ধুকে খারাপ কথা বলা মোটেও চলবে না। যখনই রাগ মাত্রা ছাড়াবে, চুপ হয়ে যান। আগে শান্ত হোন, তারপর কথা বলুন। এতে ভবিষ্যতে সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার ভয়ও থাকবে না।

অহংবোধকে দূরে সরাতে হবে

আপনার ‘ইগো’ই আগে নাকি বন্ধু? এই প্রশ্নর উত্তর আপনি ভাবুন। নিজের অহংবোধকে একটু দূরে সরিয়ে রেখে সম্পর্কের কথাও ভাবুন। বন্ধুর সঙ্গে বন্ধুত্ব না থাকলে ‘ইগো’ নিয়ে আপনি কী করবেন? ‘ইগো’-এর সঙ্গে তো কিন্তু বন্ধুত্ব পাতাতে পারবেন না। তাই প্রয়োজনে যদি বন্ধুর কাছে ক্ষমা চাইতে হয়- চেয়ে নেবেন। ভুল স্বীকার করে নেওয়ারও কোনও ক্ষতি নেই।

ক্ষমা করুন

শান্ত মাথায় ভাবুন ভুলটা কার হয়েছিল। যদি আপনার ভুল হয়ে থাকে, তাহলে ক্ষমা চেয়ে নিন। আবার যদি বন্ধু তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে ক্ষমা চাইতে আসে, তাকে অবশ্যই মাফ করে দিন। যদি দু’জনেরই ভুল থাকে, তাহলে সব ভুলে গিয়ে আবার দুজনেই বন্ধু হয়ে উঠুন। এরজন্য প্রথম কাজটি হলো বন্ধুর সঙ্গে আপনি কথা বলা। ‘ইগো’কে পাশে রেখে নিজেই না হয় বন্ধুর সঙ্গে কথা বলা শুরু করে দিন। এতে আপনার বন্ধুত্ব আরও অনেক মজবুত হবে। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
bn_BDBengali