The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পুষ্টিগুণে ভরপুর আমলকি

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমলকি আমাদের দেশে একটি অত্যন্ত পরিচিত এবং উপকারী ফল। ছোট আকারের ফল হলেও এর পুষ্টিগুণ এতটাই বেশি যে, একে প্রাকৃতিক ওষুধও বলা হয়।

পুষ্টিগুণে ভরপুর আমলকি 1

আয়ুর্বেদিক এবং ইউনানি চিকিৎসায় আমলকির ব্যবহার বহু পুরনো। এটি শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য রক্ষা করে ও বিভিন্ন জটিল রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

আমলকিতে রয়েছে ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পলিফেনল ও ফাইবার। বিশেষ করে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ এত বেশি যে, একটি আমলকিতে একটি কমলার চেয়েও বেশি ভিটামিন সি থাকে। এই উপাদান দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঠাণ্ডা, কাশি, গলা ব্যথা কিংবা ফ্লুর মতো রোগের বিরুদ্ধে আমলকি কার্যকর ভূমিকা রাখে।

আমলকি লিভার পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং রক্ত বিশুদ্ধ রাখে। এটি শরীরের ক্ষতিকর টক্সিন বের করে দেয়, ফলে ত্বক উজ্জ্বল থাকে এবং ব্রণ কমে। এছাড়া আমলকি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

আমলকিতে থাকা আয়রণ এবং ক্যালসিয়াম রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে ও হাড় ও দাঁত মজবুত করে। অপরদিকে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান বার্ধক্য বিলম্বিত করে এবং কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ করে, ফলে ত্বকে বয়সের ছাপ দেরিতে পড়ে।

এ ছাড়াও, আমলকি চুলের যত্নে অত্যন্ত উপকারী। এটি চুলের গোড়া মজবুত করে, খুশকি কমায় এবং চুল পড়া প্রতিরোধ করে। অনেকেই আমলকি তেল ব্যবহার করেন চুলের ঘনত্ব ও উজ্জ্বলতা বাড়াতে।

তাই আমলকিকে বলা হয় একটি প্রাকৃতিক সুপারফল। এটি নিয়মিত খেলে শরীর থাকে সতেজ, ত্বক এবং চুল হয় সুন্দর, এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে দৃঢ়। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অল্প হলেও আমলকি রাখা উচিত- কারণ এই ছোট ফলের ভেতরেই লুকিয়ে আছে সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ুর রহস্য।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali