দি ঢাকা টাইমস সর্বদা সময়ের সাথে পাঠকদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে ওয়েব সাইটের পরিবর্তন পরিবর্ধন করে থাকে। সেই ধারাবাহিকতায় এবার পাঠকদের জন্য আরও নতুন সব সুবিধা নিয়ে এসেছে।
প্রথমেই জেনে নেয়াযাক আপনি দি ঢাকা টাইমসে এখন থেকে যেসব নতুন সুবিধা পাচ্ছেনঃ
- নিজের ব্যক্তিগত প্রোফাইল পাতা। (দেখুন – এখানে)
- পছন্দের পোস্টসমূহ নিজের ব্যক্তিগত আর্কাইভে সংরক্ষণ করার সুবিধা। (দেখুন – এখানে)
- কোনো পোস্ট এখন পরার সময় না থাকলে তা পরে পরার জন্য সংরক্ষণ করা যাবে। (দেখুন – এখানে)
- শুধুমাত্র পছন্দের বিষয়ের পোস্টসমূহ সহজে দেখার জন্য নিজস্ব হোম পেজ। (দেখুন – এখানে)
এই সুবিধাগুলো পেতে হলে আপনাকে নিবন্ধিত (Registered) ব্যবহারকারী হতে হবে এবং লগ-ইন করতে হবে, যা সম্পূর্ণ ফ্রি এবং এক মিনিটের ও কম সময় লাগে। নিবন্ধন ও লগইন করার জন্য সাইটের উপরে ডানপাশে “Login with Facebook” লেখা একটি বাটন পাবেন।
এই বাটনে শুধু একবার ক্লিক করলেই আপনি ফেসবুক একাউন্ট -এর মাধ্যমে দি ঢাকা টাইমস ওয়েবসাইটে নিবন্ধিত ও লগইন হবেন। জী হা, ব্যপারটা এতো সোজা এবং সম্পূর্ণ ফ্রি।
এবার আপনি দি ঢাকা টাইমসের সকল প্রকার সুবিধা পাবেন, যেমন যেকোনো পোস্টে মন্তব্য করা, বুকমার্ক করাসহ আরও অনেক কিছু।
আপনি যদি উপরের নির্দেশনা অনুযায়ী দি ঢাকা টাইমসে প্রোফাইল তৈরি করে থাকেন এবং লগইন করেন তবে প্রতিটি পোস্টে এবং ছবিতে আপনি দেখতে পাবেন নতুন দুটি বাটন বুকমার্ক এবং পরে পড়ুন যা আপনাকে দিবে বিশেষ কিছু সুবিধা। এই বাটনগুলোতে ক্লিক করলে পোস্টটি আপনার ব্যক্তিগত বুকমার্ক এবং পরে পড়ুন নামে লিস্টে যুক্ত হবে। বুকমার্ক ও পরে-পড়ুন কি তা বিস্তারিত একটু পরেই আলোচনায় আসছি।
নিচের ছবিতে দেখুন যেখানে আপনি বুকমার্ক এবং পরে পড়ুন বাটন পাবেনঃ
Bookmark(বুকমার্ক):
এমন কিছু পোস্ট আছে যা আপনার ভালো লেগেছে এবং অনেক পরে আবার কাজে লাগবে, এই যেমন ধরুন “অনলাইনে MRP পাসপোর্ট আবেদনের বিস্তারিত তথ্য ” লেখাটি অবশ্যই আপনার কাজে লাগবে, কিন্তু যখন এটি কাজে লাগবে তখন এটি আর খুঁজে পেলেন না। এই পোস্টটি পরবর্তিতে যাতে সহজে খুঁজে পান তাই এই পোস্টটি আপনার ব্যক্তিগত বুকমার্ক লিস্টে যুক্ত করুন । বুকমার্ক লিস্টে যুক্ত করতে পোস্টের সাথে থাকা বুকমার্ক বাটনে ক্লিক করুন। আপনার প্রোফাইল পেজে বুকমার্ক নামে একটি ট্যাব আছে। সেখানে আপনার বুকমার্ককৃত সকল পোস্ট পাবেন।
Read Later(পরে পড়ুন):
কখনো হয়তো আপনার হাতে অনেক সময় থাকেনা, পোস্টের টাইটেল ও ছবিগুলো দেখেই চলে যান। এমন কিছু পোস্ট আপনার অবশ্যই পড়া দরকার মনে করেন , বিস্তারিত পরার সময় তখন নেই । কিন্তু পরবর্তী আপনি যখন সময় পেলে এই সাইটে ফিরে আসেন ততক্ষণে পোস্টটি আগের জায়গায় আর নেই, সাইটের হোম পেজে তখন আরও নতুন পোস্ট এসে গেছে, আপনি আর সেই পোস্টটি খুঁজে পান না। এই সমস্যা সমাধানের জন্য এই পরে-পড়ুন। আপনি যখন প্রথমবার কোনো পোস্ট দেখে মনে করেন পরে পড়বেন তখনই সেই পোস্টের সাথে থাকা “পরে পড়ুন” বাটনে একটা ক্লিক করে দিন , পোস্টটা আপনার ব্যক্তিগত পরে-পড়ুন এ জমা হবে। আপনার প্রোফাইল পেজে পরে-পড়ুন নামে একটি ট্যাব আছে। সেখানে আপনার যুক্তকৃত সকল পোস্ট সুন্দর ভাবে সাজানো অবস্থায় পেয়ে যাবেন।
আপনি দি ঢাকা টাইমসে আপনার তৈরি করা প্রোফাইলে যেতে হলে সাইটের একদম উপরে কোনায় যেখানে আপনি ক্লিক করে প্রফাইল তৈরি করেছিলেন ঠিক সেখানেই আপনার নাম এবং ছবি দেয়া থাকবে। আপনার নামের ঠিক নিচে রয়েছে আপনার প্রোফাইল লিংক এবং তার নিচে লগ আউট। আপনি আপনার প্রোফাইল লিংকে ক্লিক করলেই দি ঢাকা টাইমসে আপনার আর্কাইভ অর্থাৎ সংগ্রহশালায় প্রবেশ করবেন।
পছন্দের বিষয়ের পোস্ট সহ নিজস্ব হোমপেজ:
সাইটের হোমপেজে বিভিন্ন বিষয়ের পোস্ট থাকে, সব ধরনের পোস্ট আপনার ভালো নাও লাগাতে পারে অথবা আপনার পছন্দের বিষয়ের পোস্টগুলো সহজেই দেখে নিতে চান। এ জন্য আমরা আপনার জন্য এনেছি ব্যক্তিগত পাতা। আপনার প্রোফাইল পেজে দুটি ট্যাব আছে “Topic” ও “Post“। Topic ট্যাব এ কিছু বিষয়ের নাম ও Follow বাটন আছে। আপনি যে বিষয়গুলো পছন্দ করেন তার Follow বাটন এ ক্লিক করুন। আপনার Follow করা বিষয়ের পোস্টগুলো পোস্ট ট্যাব এ দেখতে পাবেন। পোস্ট ট্যাব এ পোস্টগুলো বিষয় (Topic) অনুসারে আলাদা আলাদা গ্রুপ এ সাজানো আছে। প্রাথমিকভাবে প্রতিটি গ্রুপে ৫ টি পোস্ট দেখা যায়, আপনি আরো পোস্ট দেখতে চাইলে আরোও পোস্ট লিংক এ ক্লিক করুন।
প্রোফাইল:
আপনি ইউজার প্রোফাইল ট্যাব থেকে আপনার প্রোফাইল নাম, এবং প্রোফাইলে আপনার নিজের ওয়েব সাইটের Website Url: সংযুক্ত করতে পারবেন।
সুতরাং প্রিয় পাঠক আর দেরি কেন! আপনার জন্য দি ঢাকা টাইমসের নিয়ে আসা এসব দারুণ সুবিধা এখনই গ্রহণ করে হয়ে যান দি ঢাকা টাইমসের একজন সরাসরি ইউজার! মনে রাখবেন দি ঢকা টাইমস আর দশটি অনলাইন দৈনিক সংবাদ মাধ্যম নয়, দি ঢাকা টাইমস বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন লাইফ-স্টাইল ম্যাগাজিন এবং দি ঢাকা টাইমসের একমাত্র প্রত্যয় তরুণ প্রজন্মকে তথ্য সমৃদ্ধ করে যুগের সাথে এগিয়ে রাখা।