The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিষধর সাপের সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ মানুষের সঙ্গে পশু-পাখিদের বন্ধুত্বের অনেক গল্প আমরা শুনেছি। বাঘ, সিংহসহ হিংস্র প্রাণীদের সঙ্গে বন্ধুত্বের কথা শুনেছি। কিন্তু বিষধর সাপের সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব? এমন কথা আগে কখনও শুনিনি। এবার এমনই একটি খবর আপনাদের জন্য।

People with venomous snakes

মানুষের সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব, আবার হিংস্র জীব-জানোয়ার যেমন বাঘ, সিংহের সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্বের কথা আমরা অনেক শুনেছি। কিন্তু বিষধর সাপ তার সঙ্গে বন্ধুত্ব? এমন কথা আমরা আগে না শুনলেও আজ এমনই একটি কাহিনী রয়েছে আপনাদের জন্য।

People with venomous snakes-2

ঘটনাটি কল্প কাহিনীর মতো শোনালেও এক ব্যক্তি ভেনোমাস প্রজাতির বিষধর গোখরা সাপকে চুম্বন করছেন, আবার ঠোঁটে ঠোঁট মেলাচ্ছেন। এমন কি তিনি সাপের জিহ্বা নিজের মুখের মধ্যে নিয়ে আনন্দ দিচ্ছেন দর্শকদের। এমন কথা শুনলে কেও হয়তো বিশ্বাস করতে নাও পারেন। কিন্তু ঘটনাটি আসলেও সত্য।

People with venomous snakes-3

এটি মালয়েশিয়ার তাইপেং শহরের বাসিন্দা সাপুড়ে আমজাদ খানের কাহিনী। তার চরম ঝুঁকিপূর্ণ এই কাজটি ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। তাইতো মালয়েশীয়দের কাছে তিনি ‘স্নেক প্রিন্স বা সর্প কুমার’ নামে পরিচিতি লাভ করেছেন।

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা যায়, শহরের বিভিন্ন স্থানে এই খেলা দেখিয়ে থাকেন সাপুড়ে আমজাদ খান। শুধু মালয়েশীয়ায় নয়, ‘ওয়াল্ড মোস্ট ট্যালেন্টেড’ টিভি সিরিজে ওই ‘দুর্ধর্ষ’ খেলা দেখিয়ে বিশ্ববাসীরও নজর কেড়েছেন সাপুড়ে আমজাদ খান।

People with venomous snakes-4

ট্যালেন্ট হান্ট অনুষ্ঠানের উপস্থাপিকাকে খেলা দেখানোর পূর্বে আমজাদ বলেন, ‘কিং কোবরা হতে আমি মাত্র ১০ শতাংশ নিরাপদ। আমাকে বেশ কয়েকবার কোবরা কামড়েছিল। চিকিৎসকরা এরকম কাজ হতে বিরত থাকার উপদেশ দিলেও আমি এটা না করে থাকতে পারি না।’

সংবাদ মাধ্যম বলেছে, কুয়ালালামপুরে এ ধরনের সাপের একটি খেলা দেখাতে গিয়ে এক গোখরার কামড়ে মারা যান আমজাদের বাবা। কিন্তু এরপরও বাবা-দাদার পেশাকে ছাড়তে পারেননি তিনি। আমজাদের বাবা আলী খান সামসুদ্দীন। তিনি সাপ খেলা দেখিয়ে গিনেজ বুকে নাম লেখিয়েছিলেন। তিনি ৯৯ বার সাপের কামড় খাওয়ার পর অবশেষে মারা যান। নিজ বংশ পরম্পরাভাবে আমজাদ খান চতুর্থ প্রজন্ম হিসেবে সাপের খেলা দেখিয়ে যাচ্ছেন। জীবনের ঝুঁকি রয়েছে তা জেনেও ওই কাজ করে যাচ্ছেন আমজাদ। তবে তিনি এটিকে ঝুঁকি হিসেবে দেখেন না। তিনি মনে করেন সাপের সঙ্গে তার নিবিড় বন্ধুত্ব। আর এই বন্ধুর জন্য যদি জীবন চলে যায় তবে যাক- তাতে আর করার কিইবা আছে?

তথ্যসূত্র: kualalumpurpost.net

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali