দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নতুন স্মার্টফোনে যুক্ত হতে চলেছে ই-সিম। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই গ্রাহকদের মধ্যে শুরু হয়েছে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা। সাধারণ স্মার্টফোন কেনার পর গ্রাহকরা নিজের পছন্দসই সিম ব্যবহার করতে পারেন। এসব সিমগুলো হয়ে থাকে মূলত চিপযুক্ত প্লাস্টিক দিয়ে বানানো। সিম ছাড়া স্মার্টফোনের কোনো ফাংশন কাজ করে না। সিমযুক্ত করলেই কেবলমাত্র ফোন নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারে।
নতুন স্মার্টফোনে যুক্ত হতে চলেছে ই-সিম। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই গ্রাহকদের মধ্যে শুরু হয়েছে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা। সাধারণ স্মার্টফোন কেনার পর গ্রাহকরা নিজের পছন্দসই সিম ব্যবহার করতে পারেন। এসব সিমগুলো হয়ে থাকে মূলত চিপযুক্ত প্লাস্টিক দিয়ে বানানো। সিম ছাড়া স্মার্টফোনের কোনো ফাংশন কাজ করে না। সিমযুক্ত করলেই কেবলমাত্র ফোন নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারে।
এসব প্লাস্টিক সিম ব্যবহার না করে কীভাবে নেটওয়ার্কের আওতায় থাকা যাবে, সেই ভাবনা হতে এবার নতুন স্মার্টফোনে যুক্ত হতে চলেছে ই-সিম।
বিভিন্ন ধরনের স্মার্টফোনে বর্তমানে যুক্ত করা হচ্ছে ই-সিম। এই তালিকায় রয়েছে- আইফোন এক্সএস, এক্সএস ম্যাক্স, এক্সআর, ১১, ১১ প্রো ও ১১ প্রো ম্যাক্স। আইফোনের বাইরে গুগল পিক্সেল ২, ৩, ৩এ, ৪ মডেলে যুক্ত করা হয়েছে এটি। এ ছাড়াও মটোরোলা রেজর, স্যামসাং গ্যালাক্সি ফোল্ড মডেল, স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২০, এস২০ প্লাস মডেলে থাকছে ই-সিম।
আধুনিক স্মার্টফোন গবেষকরা জানিয়েছেন, ই-সিম মূলত ‘এমবেডেড সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিটি মডিউল’। এটি মূলত ছোট একটি ইলেকট্রনিক চিপ, যার সাহায্যে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা নতুন কোনও সিম ছাড়াই প্রাথমিক নেটওয়ার্ক খুঁজে নিতে পারবেন।
এই সিমে পৃথক কোনও সিম ট্রে থাকছে না। এটি থাকছে স্মার্টফোনেই বিল্ট-ইন অবস্থায়। নতুন ই-সিম যুক্ত করে গ্রাহক যখন নতুন স্মার্টফোন চালু করবেন, তখনই তিনি কোন নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করবেন সেটি জানতে চাওয়া হয়। তখন ব্যবহারকারী যদি কোনো সিম ব্যবহারের কথা না জানাতে পারেন, তবে ই-সিম নির্বাচন করেই স্মার্টফোনটি সক্রিয় করতে পারবেন।
তথ্যসূত্র: সিনেট, গুগল পিক্সেল