The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

দাঁতের কালো দাগ দূর করতে করণীয়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা সবাই জানি দাঁত সৌন্দর্যের একটি অংশ। সুন্দর দাঁতের অর্থই হলো সুন্দর হাসি। দাঁতের এই সৌন্দর্য ধরে রাখতে হলে দাঁতের যত্ন নিতে হবে। আজ রয়েছে দাঁতের কালো দাগ দূর করতে করণীয়।

দাঁতের কালো দাগ দূর করতে করণীয় 1

সুন্দর দাঁত কে না চান। তবে আমাদের কিছু বদ অভ্যাসের কারণে সুন্দর দাঁত পরিণত হয় অসুন্দর এবং নোংরা দাঁতে। মাড়ি থেকে রক্ত পড়া থেহতে শুরু করে, দাঁত কালচে হয়ে যাওয়া ইত্যাদি নানা সমস্যায় ভুগতে হয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক কেন কালো হয়ে যায় দাঁত এবং এর প্রতিকারই বা কি পথ রয়েছে।

ধূমপান ত্যাগ করতে হবে

ধূমপান দাঁতকে কালো করে ফেলতে পারে। যারা সিগারেট খান তাদের ঠোঁট ও মাড়ির কালোভাবের সমস্যা হতে পারে। তাই এই ধূমপানের আসক্তি হাসির সৌন্দর্য নষ্ট করতে পারে। কখনও কখনও পুরো কালো হওয়ার পরিবর্তে দাঁতে কয়েকটি গাঢ় দাগও দেখা যায়। এই দাগ মুখের ক্যান্সারের প্রথম লক্ষণও হতে পারে। তাই যদি এমন কোনো চিহ্ন দেখেন তাহলে অবিলম্বে যত্নবান হতে হবে।

বেশি পরিমাণে মেলানিন জমলে

মেলানিন হলো এক ধরনের উপাদান যা মূলত ত্বককে প্রাকৃতিক করে তোলে এবং যা ত্বকের সুরকে আরও গভীর করে। সুতরাং আপনার ত্বক যদি কালো হয় তাহলে আপনার দাঁত গোলাপী নয়, হালকা কালো হবে। তবে দাঁতে যদি কেবল কয়েকটি কালো দাগ দেখা দেয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে হবে। কারণ এটি স্বাভাবিক কোনো রোগ নয়।

ওষুধ ব্যবহার করে

গবেষকরা পরামর্শ দিয়েছেন যে, কিছু ওষুধ সেবন যেমন- অ্যান্টি-ডিপ্রেশনস, ম্যালেরিয়ার ওষুধ এবং অ্যান্টিবায়োটিক এগুলো দাঁতকে কালো করে দিতে পারে। যদি আপনি দাঁতে কালো দাগ দেখতে পান এবং আপনি এরকম কোনো ওষুধ খাচ্ছেন যা আপনার দাঁত আরও কালো করে দিচ্ছে, তাহলে চিকিৎসককে এই সম্পর্কে জানানো উচিত। সঠিক পরামর্শও নেওয়া উচিত।

অ্যালসারেটিভ জিঙ্গিভাইটিস

দাঁতের একটি বিশেষ রোগও রয়েছে, যাকে অ্যালসারেটিভ জিঙ্গিভাইটিস বলা হয়ে থাকে। মূলত এটি এক ধরনের সংক্রমণ, যার কারণে মাড়ির ব্যথা, জ্বর এও দুর্গন্ধের মতো সমস্যা হতে পারে। এই সংক্রমণের কারণে মাড়ির টিস্যুও মারা যেতে পারে। যার কারণে তাদের রঙ আরও কালো হতে পারে। আপনার যদি জিঞ্জিভাইটিসের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে এটি যতো দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা করা খুব জরুরি। অন্যথায় এটি দাঁতকে চিরকালের জন্য কালো করে দিতে পারে। তাই সময় থাকতেই সাবধান হোন।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali