দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভিটামিন ই, ভিটামিন ডি, আয়রণ এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ ডিমকে অনায়াসে ‘সুপার ফুড’বলা যেতেই পারে। ডিমের ভিটামিন বি২ শরীরে কোষ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। তবে ডিমের সাদা অংশ নাকি কুসুম কোনটি বেশি উপকারী?
অনেকেই বিশেষ করে যারা স্বাস্থ্য সচেতন তারা ডিমের সাদা অংশটি খেলেও ডিমের কুসুমটি এড়িয়ে চলেন।অনেকেরই ধারণা যে, কুসুম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে ওজন বেড়ে যাওয়ারও আশঙ্কা রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ডিমের সাদা অংশই নয়, কুসুমও উপকারী। কুসুমেও রয়েছে প্রচুর খাদ্যগুণ। ডিমের সাদা অংশের তুলনায় ডিমের কুসুমে বেশি পরিমাণে ভিটামিন বিদ্যমান। ডিমে যে ৭ প্রকার ভিটামিন রয়েছে তার মধ্যে ৪টি অর্থাৎ এ, কে, ই, ডি ভিটামিন শুধুমাত্র ডিমের কুসুমেই থাকে।
পুষ্টিবিদরা মনে করেন, কুসুম খাওয়ার চেয়েও স্যাচুরেটেড ফ্যাট খেলেও কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।
একটি গোটা ডিমে প্রোটিনের পরিমাণ থাকে ৩.৬ গ্রাম। যার মধ্যে ২.৬ গ্রামই থাকে ডিমের কুসুমের মধ্যে। তাছাড়াও ডিমের কুসুমে থাকে ৯০ শতাংশ ক্যালসিয়াম এবং ৯৩ শতাংশ আয়রণ। বয়সের কারণে চোখের বিভিন্ন সমস্যা থেকেও সুরক্ষিত রাখে এই ডিমের কুসুম। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।